সাব্বির হোসেন
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর শত শত শিক্ষার্থী গবেষণা নিয়ে পড়ে থাকেন অন্ধকারে। একে একে বছর পেরোয়, স্নাতকোত্তরও শেষ হয়ে যায়, কিন্তু গবেষণার স্বাদ গ্রহণ করা হয় না। ঠিক সেই জায়গা থেকেই দুটি অ্যাপ বদলে দিচ্ছে তরুণ গবেষকদের গল্প। ‘গবেষণা ১০১’ এবং ‘গবেষণায় হাতেখড়ি’—এ দুটি মোবাইল অ্যাপ, যা স্মার্টফোনের স্ক্রিনে গবেষণার পুরো নকশা সহজ করে তুলে ধরছে শিক্ষার্থীদের সামনে।
গবেষণা স্কুল এখন হাতের মুঠোয়
বাংলা ভাষায় তৈরি অ্যাপ ‘গবেষণা ১০১’ মূলত নতুন গবেষকদের হাতে-কলমে শেখানোর জন্য তৈরি করা হয়েছে। এখানকার প্রতিটি মডিউল এমনভাবে সাজানো হয়েছে, যেন একজন শিক্ষার্থী গবেষণার শূন্য স্তর থেকে শুরু করে নিজের একটি পূর্ণাঙ্গ থিসিস বা প্রজেক্ট তৈরি করতে পারেন।
এই অ্যাপের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য
গবেষণার প্রথম পাঠ শেখার প্ল্যাটফর্ম
‘গবেষণায় হাতেখড়ি’ অ্যাপটি গবেষণার প্রতি আগ্রহী, কিন্তু প্রাথমিক ধারণা না থাকা শিক্ষার্থীদের জন্য এক আদর্শ গাইড। এই অ্যাপে গবেষণার ভাষা, কাঠামো, শৈলী—সবকিছু ধাপে ধাপে শেখানো হয়েছে। একজন শিক্ষার্থী কেবল নিজের বিষয় ঠিক করে অ্যাপে প্রবেশ করলেই পেয়ে যাবেন তাঁর জন্য নির্দিষ্ট নির্দেশনা।
অ্যাপের মূল বৈশিষ্ট্য
এই অ্যাপ শুধু থিওরিটিক্যাল দিক নয়, বরং হাতে-কলমে গবেষণা শেখানোর কাজটিও করে। অনেক সময় শিক্ষার্থীরা ভাষা ও কাঠামোগত ভুলে ভালো গবেষণাপত্র তৈরি করতে ব্যর্থ হয়— এই অ্যাপ ঠিক সেখানেই সহায়তা করে।
প্রযুক্তি ও ভাষার মিলনে শিক্ষায় বিপ্লব
আমরা অনেক সময় ভাবি, গবেষণা হলো উচ্চমার্গের কাজ, যেটা শুধু কিছু গুটি কয়েক মেধাবী শিক্ষার্থীই করতে পারেন। কিন্তু এই অ্যাপ দুটি দেখিয়ে দিচ্ছে, গবেষণা শেখা কোনো অসাধ্য কিছু নয়, শুধু প্রয়োজন সঠিক নির্দেশনা এবং সহায়ক পরিবেশ। প্রযুক্তি আর মাতৃভাষা মিলিয়ে এই অ্যাপগুলো একটি বিপ্লব ঘটাচ্ছে উচ্চ শিক্ষার জগতে।
আর সবচেয়ে বড় বিষয়, এই অ্যাপগুলো পাওয়া যাবে সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে। ফলে গ্রামের শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে শহরের যে কেউ এই অ্যাপের মাধ্যমে গবেষণার পথচলা শুরু করতে পারেন।
বর্তমান যুগে মোবাইল ফোন শুধু বিনোদনের মাধ্যম নয়, বরং জ্ঞানেরও এক অপার সম্ভাবনা। ‘গবেষণা ১০১’ এবং ‘গবেষণায় হাতেখড়ি’ অ্যাপ দুটি প্রমাণ করেছে যে প্রযুক্তি শিক্ষার শক্তিশালী হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে। যদি তা সঠিকভাবে কাজে লাগানো যায়। একজন গবেষকের যাত্রা শুরু হয় প্রশ্ন থেকে, আর এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার পথেই তৈরি হয় একটি গবেষণা।
ডাউনলোড লিংক
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর শত শত শিক্ষার্থী গবেষণা নিয়ে পড়ে থাকেন অন্ধকারে। একে একে বছর পেরোয়, স্নাতকোত্তরও শেষ হয়ে যায়, কিন্তু গবেষণার স্বাদ গ্রহণ করা হয় না। ঠিক সেই জায়গা থেকেই দুটি অ্যাপ বদলে দিচ্ছে তরুণ গবেষকদের গল্প। ‘গবেষণা ১০১’ এবং ‘গবেষণায় হাতেখড়ি’—এ দুটি মোবাইল অ্যাপ, যা স্মার্টফোনের স্ক্রিনে গবেষণার পুরো নকশা সহজ করে তুলে ধরছে শিক্ষার্থীদের সামনে।
গবেষণা স্কুল এখন হাতের মুঠোয়
বাংলা ভাষায় তৈরি অ্যাপ ‘গবেষণা ১০১’ মূলত নতুন গবেষকদের হাতে-কলমে শেখানোর জন্য তৈরি করা হয়েছে। এখানকার প্রতিটি মডিউল এমনভাবে সাজানো হয়েছে, যেন একজন শিক্ষার্থী গবেষণার শূন্য স্তর থেকে শুরু করে নিজের একটি পূর্ণাঙ্গ থিসিস বা প্রজেক্ট তৈরি করতে পারেন।
এই অ্যাপের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য
গবেষণার প্রথম পাঠ শেখার প্ল্যাটফর্ম
‘গবেষণায় হাতেখড়ি’ অ্যাপটি গবেষণার প্রতি আগ্রহী, কিন্তু প্রাথমিক ধারণা না থাকা শিক্ষার্থীদের জন্য এক আদর্শ গাইড। এই অ্যাপে গবেষণার ভাষা, কাঠামো, শৈলী—সবকিছু ধাপে ধাপে শেখানো হয়েছে। একজন শিক্ষার্থী কেবল নিজের বিষয় ঠিক করে অ্যাপে প্রবেশ করলেই পেয়ে যাবেন তাঁর জন্য নির্দিষ্ট নির্দেশনা।
অ্যাপের মূল বৈশিষ্ট্য
এই অ্যাপ শুধু থিওরিটিক্যাল দিক নয়, বরং হাতে-কলমে গবেষণা শেখানোর কাজটিও করে। অনেক সময় শিক্ষার্থীরা ভাষা ও কাঠামোগত ভুলে ভালো গবেষণাপত্র তৈরি করতে ব্যর্থ হয়— এই অ্যাপ ঠিক সেখানেই সহায়তা করে।
প্রযুক্তি ও ভাষার মিলনে শিক্ষায় বিপ্লব
আমরা অনেক সময় ভাবি, গবেষণা হলো উচ্চমার্গের কাজ, যেটা শুধু কিছু গুটি কয়েক মেধাবী শিক্ষার্থীই করতে পারেন। কিন্তু এই অ্যাপ দুটি দেখিয়ে দিচ্ছে, গবেষণা শেখা কোনো অসাধ্য কিছু নয়, শুধু প্রয়োজন সঠিক নির্দেশনা এবং সহায়ক পরিবেশ। প্রযুক্তি আর মাতৃভাষা মিলিয়ে এই অ্যাপগুলো একটি বিপ্লব ঘটাচ্ছে উচ্চ শিক্ষার জগতে।
আর সবচেয়ে বড় বিষয়, এই অ্যাপগুলো পাওয়া যাবে সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে। ফলে গ্রামের শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে শহরের যে কেউ এই অ্যাপের মাধ্যমে গবেষণার পথচলা শুরু করতে পারেন।
বর্তমান যুগে মোবাইল ফোন শুধু বিনোদনের মাধ্যম নয়, বরং জ্ঞানেরও এক অপার সম্ভাবনা। ‘গবেষণা ১০১’ এবং ‘গবেষণায় হাতেখড়ি’ অ্যাপ দুটি প্রমাণ করেছে যে প্রযুক্তি শিক্ষার শক্তিশালী হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে। যদি তা সঠিকভাবে কাজে লাগানো যায়। একজন গবেষকের যাত্রা শুরু হয় প্রশ্ন থেকে, আর এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার পথেই তৈরি হয় একটি গবেষণা।
ডাউনলোড লিংক
আগামী ১৭ ও ২৪ মে (দুই শনিবার) সব সরকারি-বেসরকারি স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ দুই দিন সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি অফিস খোলা রাখার নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে এ নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।
৪ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) পরিবহন প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক তারেক বিন আতিক। তিনি আগামী দুই বছরের জন্য এ দায়িত্বে নিযুক্ত থাকবেন বলে জানা গেছে।
১ দিন আগেমৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন মৎস্য অধিদপ্তরের প্রস্তাবিত অর্গানোগ্রাম বাস্তবায়ন এবং সৃজিত নতুন পদে দ্রুত নিয়োগের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষার্থীরা।
২ দিন আগেদেশের ৬৭টি সরকারি কলেজে অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষের বদলি ও পদায়ন দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে ৬৪টি কলেজে অধ্যক্ষ এবং তিনটি কলেজে উপাধ্যক্ষ পদে পদায়ন করা হয়েছে।
২ দিন আগে