নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি আবেদনের প্রথম পর্যায়ে নির্বাচিতদের ফল প্রকাশিত হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যার পরই বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইটে ফলাফল দেখতে পারছে আবেদনকারীরা। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক আবু তালেব মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন ফিরোজ।
মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, এবার একাদশে ১৫ লাখ ৭৬ হাজার ১৩৩ শিক্ষার্থীর আবেদনের বিপরীতে পছন্দের কলেজ পেয়েছে ১৪ লাখ ৫৭ হাজার ২২৬জন। প্রথম দফায় যারা নির্বাচিত হয়নি, তারা আরও দুই দফায় আবেদন করার সুযোগ পাবে।
সে হিসেবে প্রথম দফায় ১ লাখ ১৮ হাজার ৯০৭ জন পছন্দের কলেজ পায়নি। প্রকাশিত ফল পাওয়া যাচ্ছে এই ওয়েবসাইটে।
একাদশে ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের আগামীকাল রোববার থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি রাত ৮টার মধ্যে মোবাইল ব্যাংকিং চার্জ বাদে রেজিস্ট্রেশন ফি ২২৮ টাকা (ওয়েবসাইটে উল্লেখিত অপারেটরের মাধ্যমে) জমা দিয়ে ভর্তির প্রাথমিক নিশ্চিত করতে হবে। তবে পরবর্তীতে মাইগ্রেশন হলে শিক্ষার্থীকে নতুন করে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে না। অর্থাৎ রেজিস্ট্রেশন ফি দিতে হবে না। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়া যাবে ১৯ থেকে ২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। আগামী ২ মার্চ থেকে একাদশের নতুন শিক্ষাবর্ষের ক্লাস শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।
কাঙ্ক্ষিত কলেজ না পাওয়া আবেদনকারীদের বিষয়ে মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘প্রথম পর্যায়ে যারা কলেজ পায়নি, তাদের দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপে আবেদনের সুযোগ আছে। এবার আমরা দেখেছি অনেক আবেদনকারী শুধুমাত্র পাঁচটি কলেজ চয়েস (পছন্দ) দিয়েছে। দেখা গেছে আবেদনকারীর স্কোর, অর্ডার অব চয়েস ও তার র্যাংকিং আসেনি। এসব শিক্ষার্থীকেই পুনরায় আবেদন করতে হবে।’
এর আগে গত ৩০ ডিসেম্বর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়েছে। এবার মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২২ লাখ ৪০ হাজার ৩৯৫ জন। এর মধ্যে পাস করেছে ২০ লাখ ৯৬ হাজার ৫৪৬ জন। গড় পাস করেছে ৯৩ দশমিক ৫৮ শতাংশ শিক্ষার্থী। উচ্চ মাধ্যমিকে ভর্তির জন্য গত ৮ জানুয়ারি অনলাইনে এবং এসএমএসের মাধ্যমে আবেদন গ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হয় ২৩ জানুয়ারি।
২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি আবেদনের প্রথম পর্যায়ে নির্বাচিতদের ফল প্রকাশিত হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যার পরই বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইটে ফলাফল দেখতে পারছে আবেদনকারীরা। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক আবু তালেব মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন ফিরোজ।
মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, এবার একাদশে ১৫ লাখ ৭৬ হাজার ১৩৩ শিক্ষার্থীর আবেদনের বিপরীতে পছন্দের কলেজ পেয়েছে ১৪ লাখ ৫৭ হাজার ২২৬জন। প্রথম দফায় যারা নির্বাচিত হয়নি, তারা আরও দুই দফায় আবেদন করার সুযোগ পাবে।
সে হিসেবে প্রথম দফায় ১ লাখ ১৮ হাজার ৯০৭ জন পছন্দের কলেজ পায়নি। প্রকাশিত ফল পাওয়া যাচ্ছে এই ওয়েবসাইটে।
একাদশে ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের আগামীকাল রোববার থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি রাত ৮টার মধ্যে মোবাইল ব্যাংকিং চার্জ বাদে রেজিস্ট্রেশন ফি ২২৮ টাকা (ওয়েবসাইটে উল্লেখিত অপারেটরের মাধ্যমে) জমা দিয়ে ভর্তির প্রাথমিক নিশ্চিত করতে হবে। তবে পরবর্তীতে মাইগ্রেশন হলে শিক্ষার্থীকে নতুন করে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে না। অর্থাৎ রেজিস্ট্রেশন ফি দিতে হবে না। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়া যাবে ১৯ থেকে ২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। আগামী ২ মার্চ থেকে একাদশের নতুন শিক্ষাবর্ষের ক্লাস শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।
কাঙ্ক্ষিত কলেজ না পাওয়া আবেদনকারীদের বিষয়ে মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘প্রথম পর্যায়ে যারা কলেজ পায়নি, তাদের দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপে আবেদনের সুযোগ আছে। এবার আমরা দেখেছি অনেক আবেদনকারী শুধুমাত্র পাঁচটি কলেজ চয়েস (পছন্দ) দিয়েছে। দেখা গেছে আবেদনকারীর স্কোর, অর্ডার অব চয়েস ও তার র্যাংকিং আসেনি। এসব শিক্ষার্থীকেই পুনরায় আবেদন করতে হবে।’
এর আগে গত ৩০ ডিসেম্বর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়েছে। এবার মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২২ লাখ ৪০ হাজার ৩৯৫ জন। এর মধ্যে পাস করেছে ২০ লাখ ৯৬ হাজার ৫৪৬ জন। গড় পাস করেছে ৯৩ দশমিক ৫৮ শতাংশ শিক্ষার্থী। উচ্চ মাধ্যমিকে ভর্তির জন্য গত ৮ জানুয়ারি অনলাইনে এবং এসএমএসের মাধ্যমে আবেদন গ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হয় ২৩ জানুয়ারি।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
১৪ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১ দিন আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
৩ দিন আগে