মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলায় নাতির কোদালের আঘাতে নানি জোবেদা খাতুন (৯৭) নিহত হয়েছেন।
আজ সোমবার উপজেলার ছাত্রাপট গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় পুলিশ অভিযুক্ত নাতি মনসুর আলমকে (২৭) আটক করেছে। তিনি ওই গ্রামের বজলুর রহমানের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, মনসুর আলম বাড়িতে থাকা কোদাল দিয়ে তাঁর নানির মাথায় আঘাত করেন। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। মনসুর মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন।
শ্রীমঙ্গল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আনোয়ার বলেন, ‘মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে পাঠিয়েছি। এ ঘটনায় অভিযুক্তকে আটক করা হয়েছে। মামলার প্রস্তুতি চলছে।’
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলায় নাতির কোদালের আঘাতে নানি জোবেদা খাতুন (৯৭) নিহত হয়েছেন।
আজ সোমবার উপজেলার ছাত্রাপট গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় পুলিশ অভিযুক্ত নাতি মনসুর আলমকে (২৭) আটক করেছে। তিনি ওই গ্রামের বজলুর রহমানের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, মনসুর আলম বাড়িতে থাকা কোদাল দিয়ে তাঁর নানির মাথায় আঘাত করেন। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। মনসুর মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন।
শ্রীমঙ্গল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আনোয়ার বলেন, ‘মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে পাঠিয়েছি। এ ঘটনায় অভিযুক্তকে আটক করা হয়েছে। মামলার প্রস্তুতি চলছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫