চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় এক পুলিশ সদস্যকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
গতকাল রোববার রাতে হবিগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক ঝুমু সরকার এ নির্দেশ দেন।
অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যের নাম—শিবলু মিয়া। তিনি সিলেটে কর্মরত রয়েছেন বলে জানা গেছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, চুনারুঘাট উপজেলার এক কলেজছাত্রীর সঙ্গে একই গ্রামের পুলিশ কনস্টেবল শিবলু মিয়ার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। প্রেমের সম্পর্কের জেরে ওই তরুণীকে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে বিভিন্ন স্থানে নিয়ে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। একপর্যায়ে তিনি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে আনুষ্ঠানিকভাবে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে গর্ভপাত ঘটান অভিযুক্ত শিবলু।
সর্বশেষ গত ১৫ ফেব্রুয়ারি শিবলু ভুক্তভোগীকে নিয়ে সিলেটের একটি হোটেলে শারীরিক সম্পর্কে জড়ান। এরপর থেকে বিয়ের বিষয়ে টালবাহানা করতে শুরু করেন। পরে গত শুক্রবার রাতে ভুক্তভোগী ধর্ষণের অভিযোগে চুনারুঘাট থানায় মামলা করেন।
পুলিশ বলছে, মামলার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে চুনারুঘাট থানা-পুলিশ রোববার বিকেলে অভিযুক্ত শিবলু সিলেট থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁকে হবিগঞ্জ আদালতে তোলা হলে আদালত তাঁর জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এ বিষয়ে-চুনারুঘাট মাধবপুর সার্কেল সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) নির্মলেন্দু চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুক্তভোগী নিজে বাদী হয়ে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন। পরে সেটিকে মামলা হিসেবে রুজু করা হয়। এরপর রোববার শিবলুকে সিলেট থেকে গ্রেপ্তার করে কোর্টের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় এক পুলিশ সদস্যকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
গতকাল রোববার রাতে হবিগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক ঝুমু সরকার এ নির্দেশ দেন।
অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যের নাম—শিবলু মিয়া। তিনি সিলেটে কর্মরত রয়েছেন বলে জানা গেছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, চুনারুঘাট উপজেলার এক কলেজছাত্রীর সঙ্গে একই গ্রামের পুলিশ কনস্টেবল শিবলু মিয়ার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। প্রেমের সম্পর্কের জেরে ওই তরুণীকে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে বিভিন্ন স্থানে নিয়ে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। একপর্যায়ে তিনি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে আনুষ্ঠানিকভাবে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে গর্ভপাত ঘটান অভিযুক্ত শিবলু।
সর্বশেষ গত ১৫ ফেব্রুয়ারি শিবলু ভুক্তভোগীকে নিয়ে সিলেটের একটি হোটেলে শারীরিক সম্পর্কে জড়ান। এরপর থেকে বিয়ের বিষয়ে টালবাহানা করতে শুরু করেন। পরে গত শুক্রবার রাতে ভুক্তভোগী ধর্ষণের অভিযোগে চুনারুঘাট থানায় মামলা করেন।
পুলিশ বলছে, মামলার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে চুনারুঘাট থানা-পুলিশ রোববার বিকেলে অভিযুক্ত শিবলু সিলেট থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁকে হবিগঞ্জ আদালতে তোলা হলে আদালত তাঁর জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এ বিষয়ে-চুনারুঘাট মাধবপুর সার্কেল সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) নির্মলেন্দু চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুক্তভোগী নিজে বাদী হয়ে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন। পরে সেটিকে মামলা হিসেবে রুজু করা হয়। এরপর রোববার শিবলুকে সিলেট থেকে গ্রেপ্তার করে কোর্টের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৬ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫