কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের কাউনিয়ায় মা জমিলাকে (৬০) নিজ শয়ন ঘরে শ্বাসরোধে হত্যা ও গুমের ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার ছেলে জামিল মিয়া ভেলন (২২) আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার কাউনিয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতে তাঁর জবানবন্দি নেওয়া হয়।
বৃহস্পতিবার জামিল মিয়াকে আদালতে হাজির করা হলে তিনি স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে রাজি হন। মামলার তদন্তকারী ও কাউনিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বুলবুল আহমেদ ফৌজদারি কার্যবিধি ১৬৪ ধারায় আসামির জবানবন্দি রেকর্ড করার আবেদন করেন। পরে বিকেলে আদালত তাঁর জবানবন্দি রেকর্ড করেন। জবানবন্দি শেষে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে বুধবার উপজেলার হারাগাছ ইউনিয়নের সিট নাজিরদহ ময়নুদ্দিটারী গ্রামে নিজ বাড়ি থেকে জামিল মিয়া ভেলনকে আটক করে পুলিশ। বৃহস্পতিবার তাঁকে পেনেল কোড ৩০২ ও ২০১ ধারায় হত্যা ও লাশ গুমের অভিযোগের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে রংপুর আদালতে সোপর্দ করা হয়।
মামলার তদন্তকারী ও কাউনিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বুলবুল আহমেদ মামলার বরাত দিয়ে বলেন, ‘সিট নাজিরদহ ময়নুদ্দিটারী গ্রামের লাল মিয়ার দ্বিতীয় স্ত্রী জমিলা বেগম। তার ছোট ছেলে জামিল মিয়া ভেলনের বিয়ে হয় পাশের গ্রামের এক মেয়ের সাথে প্রায় পাঁচ মাস আগে। কিন্তু দুই মাস ধরে তার স্ত্রী বাবার বাড়িতে অবস্থান করছে। স্ত্রী বাবার বাড়িতে চলে যাওয়ায় এ নিয়ে প্রায় জামিল তার মায়ের সাথে ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়ত। এরপর সে তার মাকে হত্যার পরিকল্পনা করে। স্ত্রী চলে যাওয়ার পর থেকে জামিল ও তার মা এক ঘরে থাকতেন। গত শুক্রবার দিবাগত রাত ১টার দিকে জামিল তার মায়ের গলা চেপে ধরে হত্যার পর ঘরের মেঝে খুঁড়ে মায়ের মরদেহ পুঁতে রাখে। কয়েক দিন ধরে খোঁজ না পেয়ে নিকটতম আত্মীয়স্বজন ও এলাকাবাসীর সন্দেহ হলে বুধবার বিকেলে জমিলার ঘরের মেঝে খুঁড়ে সেখানে পচে যাওয়া লাশের অংশ দেখতে পায়। এ সময় এলাকাবাসী জামিলকে আটক করে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে সেখানে সার্কেল এসপিসহ থানা-পুলিশ ও সিআইডির টিম যায়। আলামত সংগ্রহ শেষে বুধবার দিবাগত রাত সোয়া ২টার দিকে ঘরের মেঝে খুঁড়ে জমিলার মরদেহ উত্তোলন করা হয়। বৃহস্পতিবার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
রংপুর জেলা পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার সি সার্কেল আশরাফুল আলম পলাশ জানান, পারিবারিক কারণে আসামি জামিল তার মাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে লাশ ঘরের ভেতরে পুতে রাখে। অভিযুক্ত আসামি জামিল মিয়া ভেলন আদালতে খুনের দায় স্বীকার করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। স্ত্রীর সাথে মায়ের নিয়মিত ঝগড়ার কারণে অতিষ্ঠ হয়ে সে নিজেই মাকে গলাটিপে ও বালিশচাপা দিয়ে হত্যা করে ঘরের মাঝে পুতে রাখে। তিনি বলেন, ‘তদন্ত অব্যাহত রয়েছে। ঘটনার ১২ ঘণ্টার মধ্যে রহস্য উদ্ঘাটন সহ অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার, লাশ ও আলামত উদ্ধার করেছে পুলিশ।’
রংপুরের কাউনিয়ায় মা জমিলাকে (৬০) নিজ শয়ন ঘরে শ্বাসরোধে হত্যা ও গুমের ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার ছেলে জামিল মিয়া ভেলন (২২) আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার কাউনিয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতে তাঁর জবানবন্দি নেওয়া হয়।
বৃহস্পতিবার জামিল মিয়াকে আদালতে হাজির করা হলে তিনি স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে রাজি হন। মামলার তদন্তকারী ও কাউনিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বুলবুল আহমেদ ফৌজদারি কার্যবিধি ১৬৪ ধারায় আসামির জবানবন্দি রেকর্ড করার আবেদন করেন। পরে বিকেলে আদালত তাঁর জবানবন্দি রেকর্ড করেন। জবানবন্দি শেষে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে বুধবার উপজেলার হারাগাছ ইউনিয়নের সিট নাজিরদহ ময়নুদ্দিটারী গ্রামে নিজ বাড়ি থেকে জামিল মিয়া ভেলনকে আটক করে পুলিশ। বৃহস্পতিবার তাঁকে পেনেল কোড ৩০২ ও ২০১ ধারায় হত্যা ও লাশ গুমের অভিযোগের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে রংপুর আদালতে সোপর্দ করা হয়।
মামলার তদন্তকারী ও কাউনিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বুলবুল আহমেদ মামলার বরাত দিয়ে বলেন, ‘সিট নাজিরদহ ময়নুদ্দিটারী গ্রামের লাল মিয়ার দ্বিতীয় স্ত্রী জমিলা বেগম। তার ছোট ছেলে জামিল মিয়া ভেলনের বিয়ে হয় পাশের গ্রামের এক মেয়ের সাথে প্রায় পাঁচ মাস আগে। কিন্তু দুই মাস ধরে তার স্ত্রী বাবার বাড়িতে অবস্থান করছে। স্ত্রী বাবার বাড়িতে চলে যাওয়ায় এ নিয়ে প্রায় জামিল তার মায়ের সাথে ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়ত। এরপর সে তার মাকে হত্যার পরিকল্পনা করে। স্ত্রী চলে যাওয়ার পর থেকে জামিল ও তার মা এক ঘরে থাকতেন। গত শুক্রবার দিবাগত রাত ১টার দিকে জামিল তার মায়ের গলা চেপে ধরে হত্যার পর ঘরের মেঝে খুঁড়ে মায়ের মরদেহ পুঁতে রাখে। কয়েক দিন ধরে খোঁজ না পেয়ে নিকটতম আত্মীয়স্বজন ও এলাকাবাসীর সন্দেহ হলে বুধবার বিকেলে জমিলার ঘরের মেঝে খুঁড়ে সেখানে পচে যাওয়া লাশের অংশ দেখতে পায়। এ সময় এলাকাবাসী জামিলকে আটক করে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে সেখানে সার্কেল এসপিসহ থানা-পুলিশ ও সিআইডির টিম যায়। আলামত সংগ্রহ শেষে বুধবার দিবাগত রাত সোয়া ২টার দিকে ঘরের মেঝে খুঁড়ে জমিলার মরদেহ উত্তোলন করা হয়। বৃহস্পতিবার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
রংপুর জেলা পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার সি সার্কেল আশরাফুল আলম পলাশ জানান, পারিবারিক কারণে আসামি জামিল তার মাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে লাশ ঘরের ভেতরে পুতে রাখে। অভিযুক্ত আসামি জামিল মিয়া ভেলন আদালতে খুনের দায় স্বীকার করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। স্ত্রীর সাথে মায়ের নিয়মিত ঝগড়ার কারণে অতিষ্ঠ হয়ে সে নিজেই মাকে গলাটিপে ও বালিশচাপা দিয়ে হত্যা করে ঘরের মাঝে পুতে রাখে। তিনি বলেন, ‘তদন্ত অব্যাহত রয়েছে। ঘটনার ১২ ঘণ্টার মধ্যে রহস্য উদ্ঘাটন সহ অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার, লাশ ও আলামত উদ্ধার করেছে পুলিশ।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫