বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তি ভারতে পাচারের চেষ্টাকালে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। আজ শনিবার দুপুরে তাঁদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে গতকাল শুক্রবার বিকেলে শেরপুর উপজেলার টাউন বারোয়ারী তিন রাস্তার মোড় থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন বগুড়া সদরের নাটাইপাড়া এলাকার দীপক কুমার রায় (৪০), ঠেংগামারা বালাপাড়া গ্রামের আমিনুল ইসলাম (৩৮) ও শেরপুর উপজেলার কদিমুকন্দ গ্রামের মনিন্দ্রনাথ সরকার (৫৮)।
জানা গেছে, গোপনে ভারতে পাচারের চেষ্টাকালে বিষ্ণুমূর্তিসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি। বিষ্ণুমূর্তিগুলোর মেট ওজন ৯৯ কেজি। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে শেরপুর থানায় ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২৫-এর খ-এর ১ (ক) ধারায় মামলা দায়ের করেন জেলা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের উপপরিদর্শক (এসআই) শাহ আলম খলিফা। আজ শনিবার দুপুরে তাঁদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। মামলায় আরও তিনজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে শাহ আলম খলিফা জানান, শেরপুরে অবৈধ অস্ত্র, চোরাচালানবিরোধীসহ বিশেষ অভিযান পরিচালনা করছিল ডিবি পুলিশের একটি টিম। ওই সময় গোপন খবরে তারা জানতে পারে, ওই উপজেলার টাউন বারোয়ারী তিন রাস্তার মোড়ে কয়েকজন কষ্টিপাথরের মূর্তি হেফাজতে নিয়ে অবস্থান করছেন। কষ্টিপাথরটি ভারতে পাচার করা হবে। খবরের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান চালিয়ে বিষ্ণুমূর্তিসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় ডিবি পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে আরও তিনজন পালিয়ে যান।
শাহ আলম খলিফা আরও বলেন, কষ্টিপাথরসহ গ্রেপ্তার হওয়া ও পালিয়ে যাওয়া সবাই চোরাকারবারি। মূর্তিটি ভারতে পাচারের চেষ্টা করা হচ্ছিল। উদ্ধারকৃত কষ্টিপাথরের ওজন ৯৯ কেজি, দৈর্ঘ্য ৪৭ ইঞ্চি এবং প্রস্থ ২১ ইঞ্চি। এর বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ৯০ লাখ টাকা।
জেলা ডিবি পুলিশের ইনচার্জ সাইহান ওলিউল্লাহ বলেন, বিশেষ অভিযান পরিচালনার সময় কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পলাতকদের ধরতে অভিযান চলছে।
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান খোন্দকার বলেন, ডিবির অভিযানে বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেপ্তার হওয়া তিনজনের নামে মামলা দিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তি ভারতে পাচারের চেষ্টাকালে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। আজ শনিবার দুপুরে তাঁদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে গতকাল শুক্রবার বিকেলে শেরপুর উপজেলার টাউন বারোয়ারী তিন রাস্তার মোড় থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন বগুড়া সদরের নাটাইপাড়া এলাকার দীপক কুমার রায় (৪০), ঠেংগামারা বালাপাড়া গ্রামের আমিনুল ইসলাম (৩৮) ও শেরপুর উপজেলার কদিমুকন্দ গ্রামের মনিন্দ্রনাথ সরকার (৫৮)।
জানা গেছে, গোপনে ভারতে পাচারের চেষ্টাকালে বিষ্ণুমূর্তিসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি। বিষ্ণুমূর্তিগুলোর মেট ওজন ৯৯ কেজি। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে শেরপুর থানায় ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২৫-এর খ-এর ১ (ক) ধারায় মামলা দায়ের করেন জেলা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের উপপরিদর্শক (এসআই) শাহ আলম খলিফা। আজ শনিবার দুপুরে তাঁদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। মামলায় আরও তিনজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে শাহ আলম খলিফা জানান, শেরপুরে অবৈধ অস্ত্র, চোরাচালানবিরোধীসহ বিশেষ অভিযান পরিচালনা করছিল ডিবি পুলিশের একটি টিম। ওই সময় গোপন খবরে তারা জানতে পারে, ওই উপজেলার টাউন বারোয়ারী তিন রাস্তার মোড়ে কয়েকজন কষ্টিপাথরের মূর্তি হেফাজতে নিয়ে অবস্থান করছেন। কষ্টিপাথরটি ভারতে পাচার করা হবে। খবরের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান চালিয়ে বিষ্ণুমূর্তিসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় ডিবি পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে আরও তিনজন পালিয়ে যান।
শাহ আলম খলিফা আরও বলেন, কষ্টিপাথরসহ গ্রেপ্তার হওয়া ও পালিয়ে যাওয়া সবাই চোরাকারবারি। মূর্তিটি ভারতে পাচারের চেষ্টা করা হচ্ছিল। উদ্ধারকৃত কষ্টিপাথরের ওজন ৯৯ কেজি, দৈর্ঘ্য ৪৭ ইঞ্চি এবং প্রস্থ ২১ ইঞ্চি। এর বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ৯০ লাখ টাকা।
জেলা ডিবি পুলিশের ইনচার্জ সাইহান ওলিউল্লাহ বলেন, বিশেষ অভিযান পরিচালনার সময় কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পলাতকদের ধরতে অভিযান চলছে।
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান খোন্দকার বলেন, ডিবির অভিযানে বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেপ্তার হওয়া তিনজনের নামে মামলা দিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫