পাবনা ও চাটমোহর প্রতিনিধি
মাথার ঘাম পায়ে ফেলে সন্তানদের মানুষ করেন বাবা। স্বপ্ন দেখেন, ছেলে একদিন মানুষের মতো মানুষ হবে, চাকরি করে অভাবী সংসারে সচ্ছলতা আনবে। কিন্তু সেই ছেলের হাতে যদি সেই বাবা মারধরের শিকার হন, তাহলে তাঁর কেমন যন্ত্রণা হবে, সেটি ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।
পাবনার চাটমোহর উপজেলায় এমনই এক ঘটনা ঘটেছে। শিক্ষক ছেলে মজনুর রহমানের হাতে লাঞ্ছিত হয়েছেন এক বাবা। বাবাকে ছেলের লাথি মারাসহ লাঞ্ছিত করার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। পরে এ ঘটনায় গতকাল বুধবার থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী বাবা। সে মামলায় ছেলেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গত মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার মহেলা বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ছেলেকে আটকের পর গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, উপজেলার মহেলা বাজার পোস্ট অফিসে পোস্টমাস্টার হিসেবে চাকরি করেন ষাটোর্ধ্ব ওই বাবা। তাঁর ছেলে চাটমোহর সরকারি আরসিএন অ্যান্ড বিএসএন মডেল পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ে কর্মরত। বাবা-ছেলের মধ্যে পারিবারিক কোনো বিষয় নিয়ে বিরোধ ছিল।
মঙ্গলবার সকালে ছেলে তাঁর বাবার কর্মস্থলে যান। সেখানে অফিসে ঢুকে বাবার সঙ্গে দুর্ব্যবহার শুরু করেন। একপর্যায়ে বাবার মোবাইল ফোনটি জোর করে ছিনিয়ে নেন। মোবাইল ফোনটি ফেরত চেয়ে সেই বাবা কখনো ছেলের পা ধরে রাখেন, কখনো তাঁর মোটরসাইকেল টেনে ধরেন। ওই সময় ছেলে তাঁর বাবাকে লাথি মারেন। সেই সঙ্গে বাবার সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি ও ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। পরে আশপাশের লোকজন এসে ছেলেকে নিবৃত্ত করেন। এ ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হলে সমালোচনা শুরু হয়।
মঙ্গলবার দুপুরে বিষয়টি চাটমোহর থানায় প্রথমে মৌখিকভাবে জানান ভুক্তভোগী বাবা। পরে পুলিশ ছেলেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে যায়। গতকাল বাবার মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
ঘটনার পর স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে ছেলে দাবি করেন, অভিযোগ সত্য নয়। তাঁর ভাগনে পরিকল্পনা করে ভিডিওটি করেছেন।
ভুক্তভোগী বাবা জানান, ছেলের কাছ থেকে এমন আচরণ আশা করেননি। মানসিকভাবে কষ্ট পেয়েছেন। তাই আইনের আশ্রয় নিয়েছেন।
চাটমোহর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন বলেন, বাবা বাদী হয়ে মামলা করেছেন। ছেলেকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
চাটমোহর সরকারি আরসিএন অ্যান্ড বিএসএন উচ্চবিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈকত ইসলাম বলেন, ‘থানায় মামলার কপি চেয়েছি। কপি হাতে পাওয়ার পর কমিটির সদস্যদের সঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
মাথার ঘাম পায়ে ফেলে সন্তানদের মানুষ করেন বাবা। স্বপ্ন দেখেন, ছেলে একদিন মানুষের মতো মানুষ হবে, চাকরি করে অভাবী সংসারে সচ্ছলতা আনবে। কিন্তু সেই ছেলের হাতে যদি সেই বাবা মারধরের শিকার হন, তাহলে তাঁর কেমন যন্ত্রণা হবে, সেটি ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।
পাবনার চাটমোহর উপজেলায় এমনই এক ঘটনা ঘটেছে। শিক্ষক ছেলে মজনুর রহমানের হাতে লাঞ্ছিত হয়েছেন এক বাবা। বাবাকে ছেলের লাথি মারাসহ লাঞ্ছিত করার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। পরে এ ঘটনায় গতকাল বুধবার থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী বাবা। সে মামলায় ছেলেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গত মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার মহেলা বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ছেলেকে আটকের পর গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, উপজেলার মহেলা বাজার পোস্ট অফিসে পোস্টমাস্টার হিসেবে চাকরি করেন ষাটোর্ধ্ব ওই বাবা। তাঁর ছেলে চাটমোহর সরকারি আরসিএন অ্যান্ড বিএসএন মডেল পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ে কর্মরত। বাবা-ছেলের মধ্যে পারিবারিক কোনো বিষয় নিয়ে বিরোধ ছিল।
মঙ্গলবার সকালে ছেলে তাঁর বাবার কর্মস্থলে যান। সেখানে অফিসে ঢুকে বাবার সঙ্গে দুর্ব্যবহার শুরু করেন। একপর্যায়ে বাবার মোবাইল ফোনটি জোর করে ছিনিয়ে নেন। মোবাইল ফোনটি ফেরত চেয়ে সেই বাবা কখনো ছেলের পা ধরে রাখেন, কখনো তাঁর মোটরসাইকেল টেনে ধরেন। ওই সময় ছেলে তাঁর বাবাকে লাথি মারেন। সেই সঙ্গে বাবার সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি ও ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। পরে আশপাশের লোকজন এসে ছেলেকে নিবৃত্ত করেন। এ ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হলে সমালোচনা শুরু হয়।
মঙ্গলবার দুপুরে বিষয়টি চাটমোহর থানায় প্রথমে মৌখিকভাবে জানান ভুক্তভোগী বাবা। পরে পুলিশ ছেলেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে যায়। গতকাল বাবার মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
ঘটনার পর স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে ছেলে দাবি করেন, অভিযোগ সত্য নয়। তাঁর ভাগনে পরিকল্পনা করে ভিডিওটি করেছেন।
ভুক্তভোগী বাবা জানান, ছেলের কাছ থেকে এমন আচরণ আশা করেননি। মানসিকভাবে কষ্ট পেয়েছেন। তাই আইনের আশ্রয় নিয়েছেন।
চাটমোহর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন বলেন, বাবা বাদী হয়ে মামলা করেছেন। ছেলেকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
চাটমোহর সরকারি আরসিএন অ্যান্ড বিএসএন উচ্চবিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈকত ইসলাম বলেন, ‘থানায় মামলার কপি চেয়েছি। কপি হাতে পাওয়ার পর কমিটির সদস্যদের সঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫