নওগাঁ প্রতিনিধি
নওগাঁর মহাদেবপুরে পর্নোগ্রাফি ভিডিও সরবরাহের অভিযোগে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৫) জয়পুরহাট ক্যাম্পের সদস্যরা। আজ বুধবার সকালে র্যাব-৫-এর পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার মাতাজীহাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন উপজেলার রাইগাঁ গ্ৰামের অমল মহন্তের ছেলে উজ্জ্বল মহন্ত (২৪), একই গ্ৰামের দেলোয়ার মোল্লার ছেলে রুহুল আমীন (২৬), কুসুম শহর গ্ৰামের গোলাম মোস্তফার ছেলে সোহেল রানা (৩২), হরিপুর গ্ৰামের লুৎফর রহমানের ছেলে মেহেদি হাসান (৩২), কৃষ্ণপুর গ্রামের মজির উদ্দিনের ছেলে মেহেদি ইসলাম (৩০) ও খিরশিন গ্ৰামের মজিবর রহমানের ছেলে সোলায়মান আলী (২৫)।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জয়পুরহাট র্যাব-৫ ক্যাম্পের অপারেশনাল দলের ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি অধিনায়ক মাসুদ রানা ও কোম্পানি উপ-অধিনায়ক আমিনুল ইসলামের নেতৃত্বে রাতে মাতাজীহাটে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় পর্নোগ্রাফি ভিডিও সরবরাহের অপরাধে ছয় যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে তাঁদের বিরুদ্ধে মহাদেবপুর থানায় পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়।
অন্যদিকে, অভিযানে ছয়টি সিপিইউ, নয়টি হার্ডডিস্ক, ছয়টি মনিটর, ছয়টি মাউস, বিভিন্ন ধরনের ক্যাবল ছয়টি এবং ছয়টি কি-বোর্ড জব্দ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে মহাদেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজম উদ্দিন মাহমুদ বলেন, এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের পর আসামিদের হস্তান্তর করেছে র্যাব। আজ দুপুরে তাঁদের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, গ্রেপ্তারকৃতরা টাকার বিনিময়ে শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন উঠতি বয়সী তরুণদের মোবাইলে পর্নোগ্রাফি ভিডিও সরবরাহ করে আসছিলেন। যুবসমাজকে অধঃপতনের হাত থেকে রক্ষা করতে র্যাবের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
নওগাঁর মহাদেবপুরে পর্নোগ্রাফি ভিডিও সরবরাহের অভিযোগে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৫) জয়পুরহাট ক্যাম্পের সদস্যরা। আজ বুধবার সকালে র্যাব-৫-এর পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার মাতাজীহাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন উপজেলার রাইগাঁ গ্ৰামের অমল মহন্তের ছেলে উজ্জ্বল মহন্ত (২৪), একই গ্ৰামের দেলোয়ার মোল্লার ছেলে রুহুল আমীন (২৬), কুসুম শহর গ্ৰামের গোলাম মোস্তফার ছেলে সোহেল রানা (৩২), হরিপুর গ্ৰামের লুৎফর রহমানের ছেলে মেহেদি হাসান (৩২), কৃষ্ণপুর গ্রামের মজির উদ্দিনের ছেলে মেহেদি ইসলাম (৩০) ও খিরশিন গ্ৰামের মজিবর রহমানের ছেলে সোলায়মান আলী (২৫)।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জয়পুরহাট র্যাব-৫ ক্যাম্পের অপারেশনাল দলের ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি অধিনায়ক মাসুদ রানা ও কোম্পানি উপ-অধিনায়ক আমিনুল ইসলামের নেতৃত্বে রাতে মাতাজীহাটে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় পর্নোগ্রাফি ভিডিও সরবরাহের অপরাধে ছয় যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে তাঁদের বিরুদ্ধে মহাদেবপুর থানায় পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়।
অন্যদিকে, অভিযানে ছয়টি সিপিইউ, নয়টি হার্ডডিস্ক, ছয়টি মনিটর, ছয়টি মাউস, বিভিন্ন ধরনের ক্যাবল ছয়টি এবং ছয়টি কি-বোর্ড জব্দ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে মহাদেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজম উদ্দিন মাহমুদ বলেন, এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের পর আসামিদের হস্তান্তর করেছে র্যাব। আজ দুপুরে তাঁদের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, গ্রেপ্তারকৃতরা টাকার বিনিময়ে শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন উঠতি বয়সী তরুণদের মোবাইলে পর্নোগ্রাফি ভিডিও সরবরাহ করে আসছিলেন। যুবসমাজকে অধঃপতনের হাত থেকে রক্ষা করতে র্যাবের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫