নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
হেরোইনসহ গ্রেপ্তারের পর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছিল। বেশ কয়েকবার জামিনেও বেরিয়েছেন। এখন আবার মাদকের কারবার চলছে আবুল কালাম আজাদের (৪৮)। রাজশাহীর গোদাগাড়ীর এই মাদক কারবারির ৭০০ গ্রাম হেরোইন প্যাকেটজাত করার সময় এবার গ্রেপ্তার হয়েছেন তাঁর দুজন সহযোগী।
গ্রেপ্তার দুজন হলেন-গোদাগাড়ী পৌরসভার মহিষালবাড়ি সাগরপাড়া মহল্লার আবদুস সালামের ছেলে মো. নাজমুল (৩০) ও সালামের জামাতা মো. জনি (২৪)। মাদক কারবারি আবুল কালাম আজাদের প্রতিবেশী আবদুস সালাম। এ ঘটনায় আবুল কালাম আজাদকে পলাতক আসামি করা হয়েছে।
গোদাগাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মতিন জানান, আবদুস সালামের বাড়িতে গত শুক্রবার রাত ১০টার দিকে বিছানার ওপর কাগজে হেরোইন ঢেলে প্যাকেটজাত করা হচ্ছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে সালামের ছেলে নাজমুল ও জামাতা জনিকে হাতেনাতে আটক করা হয়। এ সময় বাড়ি থেকে প্রায় ৭০ লাখ টাকার ৭০০ গ্রাম হেরোইন, পরিমাপক যন্ত্রসহ অন্যান্য সামগ্রী জব্দ করা হয়।
আটক জনি ও নাজমুল জিজ্ঞাসাবাদে জানান, এই হেরোইনের মালিক তাঁর প্রতিবেশী আবুল কালাম আজাদ। তিনি গোদাগাড়ীর অন্যতম শীর্ষ মাদক কারবারি। এ ঘটনায় থানায় তিনজনের বিরুদ্ধেই মামলা হয়েছে। গ্রেপ্তার জনি ও নাজমুলকে গতকাল শনিবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পলাতক আবুল কালাম আজাদকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
পলাতক মাদক কারবারি আবুল কালাম আজাদ দীর্ঘ সময় ধরেই এ কারবারের সঙ্গে জড়িত। এর আগে, ১৯৯১ সালে রাজশাহী নগরীর কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় হেরোইনসহ তিনি গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। ১৯৯৩ সালে ঢাকার গাবতলীর এক হোটেল থেকে হেরোইনসহ গ্রেপ্তার হন। পরে ২০০১ সালে সাভারে এক কেজি হেরোইনসহ যাত্রীবাহী বাস থেকে তিনি গ্রেপ্তার হন।
১৯৯৩ সালের মামলায় তাঁর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছিল। তখনও তিনি জামিনে বেরিয়ে যান। আবুল কালাম আজাদ বারবার জামিনে এসে জড়িয়েছেন তাঁর পুরোনো কারবারে। ২০১৭ সালে মাদকবিরোধী অভিযান চালানোর সময় গোদাগাড়ীর মহিষালবাড়িতে আবদুর রাজ্জাক নামের পুলিশের এক উপপরিদর্শককে (এসআই) মারধরের অভিযোগও রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
হেরোইনসহ গ্রেপ্তারের পর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছিল। বেশ কয়েকবার জামিনেও বেরিয়েছেন। এখন আবার মাদকের কারবার চলছে আবুল কালাম আজাদের (৪৮)। রাজশাহীর গোদাগাড়ীর এই মাদক কারবারির ৭০০ গ্রাম হেরোইন প্যাকেটজাত করার সময় এবার গ্রেপ্তার হয়েছেন তাঁর দুজন সহযোগী।
গ্রেপ্তার দুজন হলেন-গোদাগাড়ী পৌরসভার মহিষালবাড়ি সাগরপাড়া মহল্লার আবদুস সালামের ছেলে মো. নাজমুল (৩০) ও সালামের জামাতা মো. জনি (২৪)। মাদক কারবারি আবুল কালাম আজাদের প্রতিবেশী আবদুস সালাম। এ ঘটনায় আবুল কালাম আজাদকে পলাতক আসামি করা হয়েছে।
গোদাগাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মতিন জানান, আবদুস সালামের বাড়িতে গত শুক্রবার রাত ১০টার দিকে বিছানার ওপর কাগজে হেরোইন ঢেলে প্যাকেটজাত করা হচ্ছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে সালামের ছেলে নাজমুল ও জামাতা জনিকে হাতেনাতে আটক করা হয়। এ সময় বাড়ি থেকে প্রায় ৭০ লাখ টাকার ৭০০ গ্রাম হেরোইন, পরিমাপক যন্ত্রসহ অন্যান্য সামগ্রী জব্দ করা হয়।
আটক জনি ও নাজমুল জিজ্ঞাসাবাদে জানান, এই হেরোইনের মালিক তাঁর প্রতিবেশী আবুল কালাম আজাদ। তিনি গোদাগাড়ীর অন্যতম শীর্ষ মাদক কারবারি। এ ঘটনায় থানায় তিনজনের বিরুদ্ধেই মামলা হয়েছে। গ্রেপ্তার জনি ও নাজমুলকে গতকাল শনিবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পলাতক আবুল কালাম আজাদকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
পলাতক মাদক কারবারি আবুল কালাম আজাদ দীর্ঘ সময় ধরেই এ কারবারের সঙ্গে জড়িত। এর আগে, ১৯৯১ সালে রাজশাহী নগরীর কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় হেরোইনসহ তিনি গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। ১৯৯৩ সালে ঢাকার গাবতলীর এক হোটেল থেকে হেরোইনসহ গ্রেপ্তার হন। পরে ২০০১ সালে সাভারে এক কেজি হেরোইনসহ যাত্রীবাহী বাস থেকে তিনি গ্রেপ্তার হন।
১৯৯৩ সালের মামলায় তাঁর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছিল। তখনও তিনি জামিনে বেরিয়ে যান। আবুল কালাম আজাদ বারবার জামিনে এসে জড়িয়েছেন তাঁর পুরোনো কারবারে। ২০১৭ সালে মাদকবিরোধী অভিযান চালানোর সময় গোদাগাড়ীর মহিষালবাড়িতে আবদুর রাজ্জাক নামের পুলিশের এক উপপরিদর্শককে (এসআই) মারধরের অভিযোগও রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫