নওগাঁ প্রতিনিধি
নওগাঁর নজিপুর পৌরসভার মেয়র রেজাউল কবীর চৌধুরীকে হত্যাচেষ্টার মামলায় মিজানুর রহমান মিতু নামে এক কাউন্সিলরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে পৌরসভার চাকনীড়খিন মোড় এলাকার একটি ইট ভাটা থেকে ওই কাউন্সিলরকে গ্রেপ্তার করে পত্নীতলা থানা-পুলিশ। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন পত্নীতলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামসুল আলম শাহ্।
জানা গেছে, গতকাল সোমবার দুপুরে নজিপুর পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে নজিপুর পৌর ভবনের মেয়র রেজাউল কবীরকে লাঞ্ছিত ও মারধরের এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় রাতে রেজাউল কবীর বাদী হয়ে কাউন্সিলর মিজানুরের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা, ভয়ভীতি, চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলে মামলা করেন।
এ ঘটনায় মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, সোমবার দুপুরে পৌর মেয়র রেজাউল কবীর পৌর ভবনের নিচতলায় নিজ অফিসে দাপ্তরিক কাজ করছিলেন। এ সময় কাউন্সিলর মিজানুর রহমান কিছু বিলে স্বাক্ষর না করার জন্য মেয়রের কাছ কৈফিয়ত চান এবং তাৎক্ষণিক বিলে স্বাক্ষর করতে বলেন। এ সময় মেয়র বিলে স্বাক্ষর করতে না চাইলে দুজনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে কাউন্সিলর মিজানুর মেয়রকে চেয়ার ছুড়ে মারেন। এতে মেয়র রেজাউল নিজ চেয়ার থেকে মেঝেতে পড়ে যান। এ সময় মিজানুর রহমান মেয়রকে এলোপাতাড়ি লাথি, কিল-ঘুষি মারতে থাকেন। মেয়রের চিৎকার শুনে পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ছুটে এসে মেয়কে উদ্ধার করে পত্নীতলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মেয়র রেজাউল কবীর চৌধুরী বলেন, ‘পৌরসভার অনুমোদন ছাড়াই কাউন্সিলর মিজানুর নিজের ইচ্ছেমতো প্রকল্প তৈরি করে কাজ করেছেন। ওই সব কাজের বিলে তিনি আমাকে স্বাক্ষর করতে বলেন। কিন্তু নিজের নিয়মবহির্ভূত কাজের বিলে আমি স্বাক্ষর না চাইলে তিনি আমার ওপর অতর্কিত হামলা করেন। নিয়মবহির্ভূত বিলে স্বাক্ষর করে টাকা আদায় এক ধরনের চাঁদাবাজি। বিলে স্বাক্ষর না করলে মিজানুর আমাকে প্রাণে মেরে ফেলবেন বলে হুমকিও দিয়েছেন। আমি এ ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই।’
এ বিষয়ে পত্নীতলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামসুল আলম শাহ্ বলেন, নজিপুর পৌরসভার মেয়রকে হত্যাচেষ্টা ও চাঁদাবাজির মামলায় অভিযুক্ত পৌর কাউন্সিলর মিজানুরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দুপুরে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
এদিকে মেয়রকে মারধরের ঘটনায় অভিযুক্ত মিজানুরের বিচার চেয়ে পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আজ দুপুরে পৌর ভবনের সামনে মানববন্ধন ও সমাবেশ করে। এ ঘটনার বিচার না হওয়া পর্যন্ত বিক্ষুব্ধ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কলমবিরতি পালনের ঘোষণা দেন।
নওগাঁর নজিপুর পৌরসভার মেয়র রেজাউল কবীর চৌধুরীকে হত্যাচেষ্টার মামলায় মিজানুর রহমান মিতু নামে এক কাউন্সিলরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে পৌরসভার চাকনীড়খিন মোড় এলাকার একটি ইট ভাটা থেকে ওই কাউন্সিলরকে গ্রেপ্তার করে পত্নীতলা থানা-পুলিশ। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন পত্নীতলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামসুল আলম শাহ্।
জানা গেছে, গতকাল সোমবার দুপুরে নজিপুর পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে নজিপুর পৌর ভবনের মেয়র রেজাউল কবীরকে লাঞ্ছিত ও মারধরের এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় রাতে রেজাউল কবীর বাদী হয়ে কাউন্সিলর মিজানুরের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা, ভয়ভীতি, চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলে মামলা করেন।
এ ঘটনায় মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, সোমবার দুপুরে পৌর মেয়র রেজাউল কবীর পৌর ভবনের নিচতলায় নিজ অফিসে দাপ্তরিক কাজ করছিলেন। এ সময় কাউন্সিলর মিজানুর রহমান কিছু বিলে স্বাক্ষর না করার জন্য মেয়রের কাছ কৈফিয়ত চান এবং তাৎক্ষণিক বিলে স্বাক্ষর করতে বলেন। এ সময় মেয়র বিলে স্বাক্ষর করতে না চাইলে দুজনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে কাউন্সিলর মিজানুর মেয়রকে চেয়ার ছুড়ে মারেন। এতে মেয়র রেজাউল নিজ চেয়ার থেকে মেঝেতে পড়ে যান। এ সময় মিজানুর রহমান মেয়রকে এলোপাতাড়ি লাথি, কিল-ঘুষি মারতে থাকেন। মেয়রের চিৎকার শুনে পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ছুটে এসে মেয়কে উদ্ধার করে পত্নীতলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মেয়র রেজাউল কবীর চৌধুরী বলেন, ‘পৌরসভার অনুমোদন ছাড়াই কাউন্সিলর মিজানুর নিজের ইচ্ছেমতো প্রকল্প তৈরি করে কাজ করেছেন। ওই সব কাজের বিলে তিনি আমাকে স্বাক্ষর করতে বলেন। কিন্তু নিজের নিয়মবহির্ভূত কাজের বিলে আমি স্বাক্ষর না চাইলে তিনি আমার ওপর অতর্কিত হামলা করেন। নিয়মবহির্ভূত বিলে স্বাক্ষর করে টাকা আদায় এক ধরনের চাঁদাবাজি। বিলে স্বাক্ষর না করলে মিজানুর আমাকে প্রাণে মেরে ফেলবেন বলে হুমকিও দিয়েছেন। আমি এ ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই।’
এ বিষয়ে পত্নীতলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামসুল আলম শাহ্ বলেন, নজিপুর পৌরসভার মেয়রকে হত্যাচেষ্টা ও চাঁদাবাজির মামলায় অভিযুক্ত পৌর কাউন্সিলর মিজানুরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দুপুরে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
এদিকে মেয়রকে মারধরের ঘটনায় অভিযুক্ত মিজানুরের বিচার চেয়ে পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আজ দুপুরে পৌর ভবনের সামনে মানববন্ধন ও সমাবেশ করে। এ ঘটনার বিচার না হওয়া পর্যন্ত বিক্ষুব্ধ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কলমবিরতি পালনের ঘোষণা দেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫