পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর পুঠিয়া থানায় পৃথক দুটি ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগের মামলা হয়েছে। এর আগে ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেছিলেন, মামলা নথিভুক্ত করতে পুলিশ গড়িমসি করছিল। পুলিশ আপস করতে চাপ দিচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ১৭ মে বিকেলে উপজেলার একটি ইউনিয়নের এক গৃহবধূ (২৫) ছাগল চরাতে বাড়ির পাশে বিলে যান। এ সময় আগে থেকে ওঁত পেতে থাকা একই গ্রামের লুতু শেখের ছেলে জহুরলাল (৩৫) ওই গৃহবধূকে মারধরে গুরুতর আহত করে একটি পাটখেতে নিয়ে যান। সেখানে তাঁকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। পরে স্থানীয় লোকজন ভুক্তভোগীকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে রামেক হাসপাতালে ভর্তি করেন। এ ঘটনায় পরদিন ভুক্তভোগীর স্বামী বাদী হয়ে অভিযুক্ত জহুরলালের বিরুদ্ধে থানায় একটি অভিযোগ দেন।
ভুক্তভোগীর স্বামী বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ আর অভিযুক্ত প্রভাবশালী। এ কারণে পুলিশ তাকে আটক করছে না। বরং এ ঘটনার পর থেকে কিছু টাকা নিয়ে বিষয়টি আপস করতে অভিযুক্তসহ থানার পুলিশ চাপ দিচ্ছে।’
অন্যদিকে গত ৭ জুলাই একই ইউনিয়নে ধর্ষণ চেষ্টার শিকার হন আরেক গৃহবধূ (২২)। কাঁচা ঘর লেপ দিতে মাটি আনার জন্য বাড়ির পাশে একটি বাঁশঝাড়ে যান তিনি। সেখানে ওই গ্রামের ফরমান আলী নামের (৪৫) এক ব্যক্তি তাঁকে দেশীয় অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। এ ঘটনায় ওই ভুক্তভোগী পরদিন ৮ জুলাই ফরমান আলীকে অভিযুক্ত করে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দেন। সম্প্রতি থানার পুলিশ বিষয়টি মীমাংসা করে দিতে মোল্লাপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির একজন ইনচার্জকে দায়িত্ব দেয়। তবে ভুক্তভোগী বিষয়টি আপস করতে নারাজ।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ বলেন, ‘১০ হাজার টাকা নিয়ে এ ঘটনা ভুলে যেতে বলে পুলিশ। তবে আমি এর সঠিক বিচার দাবি করছি। গত কিছুদিন থেকে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাসহ সমাজপতিদের কাছেও অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।’
তবে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাওয়ার্দী হোসেন বলেন, ‘দুটি ঘটনা আমার জানা আছে। এর মধ্যে গত ৭ জুলাই যেটা অভিযোগ দিয়েছে, সেটি ধর্ষণ হয়েছে বলে মনে হয়নি। পারিবারিক ঝামেলার কারণে এই অভিযোগ হতে পারে। তবে ওই বিষয়ে মীমাংসা করতে মোল্লাপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির একজন ইনচার্জকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আর গত ১৭ মের ঘটনাটিও পারিবারিক ঝামেলার কারণে থানায় অভিযোগ দিয়েছে। আমরা মামলা নিতে প্রস্তুত। কিন্তু তারা দুই পক্ষ নিয়ে বসে একটা সমাধান চাইছে।’
রাজশাহীর পুঠিয়া থানায় পৃথক দুটি ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগের মামলা হয়েছে। এর আগে ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেছিলেন, মামলা নথিভুক্ত করতে পুলিশ গড়িমসি করছিল। পুলিশ আপস করতে চাপ দিচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ১৭ মে বিকেলে উপজেলার একটি ইউনিয়নের এক গৃহবধূ (২৫) ছাগল চরাতে বাড়ির পাশে বিলে যান। এ সময় আগে থেকে ওঁত পেতে থাকা একই গ্রামের লুতু শেখের ছেলে জহুরলাল (৩৫) ওই গৃহবধূকে মারধরে গুরুতর আহত করে একটি পাটখেতে নিয়ে যান। সেখানে তাঁকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। পরে স্থানীয় লোকজন ভুক্তভোগীকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে রামেক হাসপাতালে ভর্তি করেন। এ ঘটনায় পরদিন ভুক্তভোগীর স্বামী বাদী হয়ে অভিযুক্ত জহুরলালের বিরুদ্ধে থানায় একটি অভিযোগ দেন।
ভুক্তভোগীর স্বামী বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ আর অভিযুক্ত প্রভাবশালী। এ কারণে পুলিশ তাকে আটক করছে না। বরং এ ঘটনার পর থেকে কিছু টাকা নিয়ে বিষয়টি আপস করতে অভিযুক্তসহ থানার পুলিশ চাপ দিচ্ছে।’
অন্যদিকে গত ৭ জুলাই একই ইউনিয়নে ধর্ষণ চেষ্টার শিকার হন আরেক গৃহবধূ (২২)। কাঁচা ঘর লেপ দিতে মাটি আনার জন্য বাড়ির পাশে একটি বাঁশঝাড়ে যান তিনি। সেখানে ওই গ্রামের ফরমান আলী নামের (৪৫) এক ব্যক্তি তাঁকে দেশীয় অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। এ ঘটনায় ওই ভুক্তভোগী পরদিন ৮ জুলাই ফরমান আলীকে অভিযুক্ত করে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দেন। সম্প্রতি থানার পুলিশ বিষয়টি মীমাংসা করে দিতে মোল্লাপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির একজন ইনচার্জকে দায়িত্ব দেয়। তবে ভুক্তভোগী বিষয়টি আপস করতে নারাজ।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ বলেন, ‘১০ হাজার টাকা নিয়ে এ ঘটনা ভুলে যেতে বলে পুলিশ। তবে আমি এর সঠিক বিচার দাবি করছি। গত কিছুদিন থেকে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাসহ সমাজপতিদের কাছেও অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।’
তবে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাওয়ার্দী হোসেন বলেন, ‘দুটি ঘটনা আমার জানা আছে। এর মধ্যে গত ৭ জুলাই যেটা অভিযোগ দিয়েছে, সেটি ধর্ষণ হয়েছে বলে মনে হয়নি। পারিবারিক ঝামেলার কারণে এই অভিযোগ হতে পারে। তবে ওই বিষয়ে মীমাংসা করতে মোল্লাপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির একজন ইনচার্জকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আর গত ১৭ মের ঘটনাটিও পারিবারিক ঝামেলার কারণে থানায় অভিযোগ দিয়েছে। আমরা মামলা নিতে প্রস্তুত। কিন্তু তারা দুই পক্ষ নিয়ে বসে একটা সমাধান চাইছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৬ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫