পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধি
ধর্ষণ মামলায় রাজশাহীর পুঠিয়া পৌরসভার মেয়র আল মামুন খান বর্তমানে জেলহাজতে রয়েছেন। এদিকে মেয়রের ঘনিষ্ঠ অনুসারীরা ধর্ষণ মামলা তুলে নিতে ভুক্তভোগীকে বিভিন্নভাবে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছেন। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নিরাপত্তা চেয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
গতকাল শনিবার রাতে ভুক্তভোগী ওই নারী নিজে থানায় চারজনের নাম উল্লেখ করে এই ডায়েরি করেন। অভিযুক্তরা হলেন পৌর কাউন্সিলর জেবের আলী, মেয়রের সহযোগী চান্দু, তাজু ও বাবু।
তবে পৌর কাউন্সিলর জেবের আলী ও মেয়রের সহযোগী চান্দু বলেন, ‘আমরা কাউকে হুমকি বা আপসের জন্য চাপ দেইনি। আর আমাদের নামে কেউ জিডি করেছেন কি না, সেটা জানা নেই।’
এদিকে ভুক্তভোগী ওই নারী বলেন, ‘মেয়রের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা দায়ের করায় তাঁর চারজন অনুসারী আপস করতে বিভিন্ন সময়ে অর্থের প্রলোভন দিয়ে আসছিলেন। এরপর মেয়র গ্রেপ্তার হওয়ার পর থেকে তাঁরা ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছেন। তাঁরা প্রকাশ্যে ও বিভিন্ন মাধ্যমে মামলা তুলে নিতে চাপ দিচ্ছেন। আর মামলা না তুললে যেকোনো সময় আমার ক্ষতি করবেন বলে হুমকি দিচ্ছেন। নিজের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে শনিবার রাতে তাঁদের নামে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছি।’
এ ব্যাপারে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাওয়ার্দী হোসেন সাধারণ ডায়েরির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, শনিবার রাতে ভুক্তভোগী ওই নারী চারজনের নামে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।
উল্লেখ্য, বিভিন্ন প্রলোভনে স্থানীয় এক নারীকে একাধিকবার ধর্ষণ করার অভিযোগে গত ৫ সেপ্টেম্বর থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী। এ ঘটনায় গত বুধবার বরগুনা থেকে আটক হন মেয়র। থানার পুলিশ বৃহস্পতিবার দুপুরে তাঁকে আদালতে হাজির করে। পরে আদালত তাঁকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এর আগেও গত বছর আরেক নারীকে বিয়ের প্রলোভনে নিয়মিত ধর্ষণ করার অভিযোগ ওঠে মেয়রের বিরুদ্ধে। এর ফলে ওই নারী গর্ভবর্তী হয়ে পড়েন। সে সময় ওই নারীও মেয়র আল মামুনের বিরুদ্ধ ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। পরে বিষয়টি আওয়ামী লীগের একজন প্রভাবশালী ব্যক্তির তদারকিতে গোপনে রফাদফা করা হয়।
ধর্ষণ মামলায় রাজশাহীর পুঠিয়া পৌরসভার মেয়র আল মামুন খান বর্তমানে জেলহাজতে রয়েছেন। এদিকে মেয়রের ঘনিষ্ঠ অনুসারীরা ধর্ষণ মামলা তুলে নিতে ভুক্তভোগীকে বিভিন্নভাবে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছেন। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নিরাপত্তা চেয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
গতকাল শনিবার রাতে ভুক্তভোগী ওই নারী নিজে থানায় চারজনের নাম উল্লেখ করে এই ডায়েরি করেন। অভিযুক্তরা হলেন পৌর কাউন্সিলর জেবের আলী, মেয়রের সহযোগী চান্দু, তাজু ও বাবু।
তবে পৌর কাউন্সিলর জেবের আলী ও মেয়রের সহযোগী চান্দু বলেন, ‘আমরা কাউকে হুমকি বা আপসের জন্য চাপ দেইনি। আর আমাদের নামে কেউ জিডি করেছেন কি না, সেটা জানা নেই।’
এদিকে ভুক্তভোগী ওই নারী বলেন, ‘মেয়রের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা দায়ের করায় তাঁর চারজন অনুসারী আপস করতে বিভিন্ন সময়ে অর্থের প্রলোভন দিয়ে আসছিলেন। এরপর মেয়র গ্রেপ্তার হওয়ার পর থেকে তাঁরা ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছেন। তাঁরা প্রকাশ্যে ও বিভিন্ন মাধ্যমে মামলা তুলে নিতে চাপ দিচ্ছেন। আর মামলা না তুললে যেকোনো সময় আমার ক্ষতি করবেন বলে হুমকি দিচ্ছেন। নিজের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে শনিবার রাতে তাঁদের নামে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছি।’
এ ব্যাপারে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাওয়ার্দী হোসেন সাধারণ ডায়েরির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, শনিবার রাতে ভুক্তভোগী ওই নারী চারজনের নামে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।
উল্লেখ্য, বিভিন্ন প্রলোভনে স্থানীয় এক নারীকে একাধিকবার ধর্ষণ করার অভিযোগে গত ৫ সেপ্টেম্বর থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী। এ ঘটনায় গত বুধবার বরগুনা থেকে আটক হন মেয়র। থানার পুলিশ বৃহস্পতিবার দুপুরে তাঁকে আদালতে হাজির করে। পরে আদালত তাঁকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এর আগেও গত বছর আরেক নারীকে বিয়ের প্রলোভনে নিয়মিত ধর্ষণ করার অভিযোগ ওঠে মেয়রের বিরুদ্ধে। এর ফলে ওই নারী গর্ভবর্তী হয়ে পড়েন। সে সময় ওই নারীও মেয়র আল মামুনের বিরুদ্ধ ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। পরে বিষয়টি আওয়ামী লীগের একজন প্রভাবশালী ব্যক্তির তদারকিতে গোপনে রফাদফা করা হয়।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৬ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫