নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের নান্দাইলের অটোরিকশায় উঠে ছিনতাইকারী চক্রের হাতে পড়েন দুই নারী। এ সময় বিষয়টি বুঝতে পরে অটোরিকশার চালককে লাথি দিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের এক নারী সদস্যকে জাপটে ধরে চিৎকার করেন রোকসানা বেগম (২৬) নামের এক যাত্রী। পরে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে ওই নারীকে আটক করে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেন। এ সময় চালকসহ ছিনতাইকারী চক্রের আরও দুজন পালিয়ে যায়।
আজ সোমবার সকালে নান্দাইল পৌর সদরের কাছারি মসজিদের সামনে উপজেলা ভূমি কার্যালয়ের প্রবেশপথে এ ঘটনা ঘটেছে।
ভুক্তভোগী নারীদের মধ্যে রোকসানা বেগমের বাড়ি নান্দাইলের চন্ডিপাশা ইউনিয়নের ঘোষপালা গ্রামে এবং সামিরা বেগম (২৪) নামের আরেকজনের বাড়ি একই উপজেলার শেরপুর ইউনিয়নে।
রোকসানা বেগম জানান, গতকাল রোববারে নান্দাইল সদরের একটি বইয়ের দোকান থেকে মেয়ের জন্য দুটি বই কিনে নেন। সোমবার সকালে একটি বই পাল্টান। এরপর বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। ফেরার পথে সাজেদা নামের এক নারী এসে তাঁর সঙ্গে নানান কথা বলে শহরের কাছারি মসজিদের সামনের সড়কে নিয়ে যান। সেখানে যাওয়ার পর দাঁড়িয়ে থাকা অটোরিকশায় সাজেদাকে তুলে নেন।
এরপর কিছুদূর গিয়ে সামিরা বেগম নামের আরেক যাত্রী গাড়িতে ওঠেন। কিছুক্ষণ পর অটোচালক গাড়ির পর্দা ফেলে দেন। অটোরিকশায় ভেতরে থাকা একজন পুরুষ ও আটককৃত নারী তাঁদের দুই নারীর হাত চেপে ধরেন। এরপর ওই দুই নারী যাত্রীর গলার সোনার চেইন ও কানের দুল ছিনিয়ে নেন।
ভুক্তভোগী রোকসানা বেগম বলেন, ‘পাশে থাকা সামিরা বেগমের কানের দুল যখন ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে তখন আমি রিকশাচালককে লাথি মেরে ফেলে দেই। এ সময় বাজারের লোকজন দৌড়ে এসে অটোরিকশাকে থামান। ততক্ষণে ছিনতাইকারীরা গাড়ি ফেলে পালিয়ে যায়। পরে ছিনতাইকারী দলের এক নারী সদস্যকে জাপটে ধরে আটকিয়ে রাখি। উত্তেজিত জনতা নারীকে চড়থাপ্পড় মারে আর গাড়ির সামনের কাচ ভেঙে ফেলে। পরে পুলিশ এসে নারীকে আটক করে গাড়িসহ থানায় নিয়ে যায়।’
নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাশেদুজ্জামান রাশেদ বলেন, ‘আটককৃত নারীর নাম সাজেদা। তার বাড়ি ঈশ্বরগঞ্জে। ছিনতাইকারী দলের অন্য সদস্যদের পরিচয় জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। পুলিশ এ বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছে। এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ময়মনসিংহের নান্দাইলের অটোরিকশায় উঠে ছিনতাইকারী চক্রের হাতে পড়েন দুই নারী। এ সময় বিষয়টি বুঝতে পরে অটোরিকশার চালককে লাথি দিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের এক নারী সদস্যকে জাপটে ধরে চিৎকার করেন রোকসানা বেগম (২৬) নামের এক যাত্রী। পরে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে ওই নারীকে আটক করে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেন। এ সময় চালকসহ ছিনতাইকারী চক্রের আরও দুজন পালিয়ে যায়।
আজ সোমবার সকালে নান্দাইল পৌর সদরের কাছারি মসজিদের সামনে উপজেলা ভূমি কার্যালয়ের প্রবেশপথে এ ঘটনা ঘটেছে।
ভুক্তভোগী নারীদের মধ্যে রোকসানা বেগমের বাড়ি নান্দাইলের চন্ডিপাশা ইউনিয়নের ঘোষপালা গ্রামে এবং সামিরা বেগম (২৪) নামের আরেকজনের বাড়ি একই উপজেলার শেরপুর ইউনিয়নে।
রোকসানা বেগম জানান, গতকাল রোববারে নান্দাইল সদরের একটি বইয়ের দোকান থেকে মেয়ের জন্য দুটি বই কিনে নেন। সোমবার সকালে একটি বই পাল্টান। এরপর বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। ফেরার পথে সাজেদা নামের এক নারী এসে তাঁর সঙ্গে নানান কথা বলে শহরের কাছারি মসজিদের সামনের সড়কে নিয়ে যান। সেখানে যাওয়ার পর দাঁড়িয়ে থাকা অটোরিকশায় সাজেদাকে তুলে নেন।
এরপর কিছুদূর গিয়ে সামিরা বেগম নামের আরেক যাত্রী গাড়িতে ওঠেন। কিছুক্ষণ পর অটোচালক গাড়ির পর্দা ফেলে দেন। অটোরিকশায় ভেতরে থাকা একজন পুরুষ ও আটককৃত নারী তাঁদের দুই নারীর হাত চেপে ধরেন। এরপর ওই দুই নারী যাত্রীর গলার সোনার চেইন ও কানের দুল ছিনিয়ে নেন।
ভুক্তভোগী রোকসানা বেগম বলেন, ‘পাশে থাকা সামিরা বেগমের কানের দুল যখন ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে তখন আমি রিকশাচালককে লাথি মেরে ফেলে দেই। এ সময় বাজারের লোকজন দৌড়ে এসে অটোরিকশাকে থামান। ততক্ষণে ছিনতাইকারীরা গাড়ি ফেলে পালিয়ে যায়। পরে ছিনতাইকারী দলের এক নারী সদস্যকে জাপটে ধরে আটকিয়ে রাখি। উত্তেজিত জনতা নারীকে চড়থাপ্পড় মারে আর গাড়ির সামনের কাচ ভেঙে ফেলে। পরে পুলিশ এসে নারীকে আটক করে গাড়িসহ থানায় নিয়ে যায়।’
নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাশেদুজ্জামান রাশেদ বলেন, ‘আটককৃত নারীর নাম সাজেদা। তার বাড়ি ঈশ্বরগঞ্জে। ছিনতাইকারী দলের অন্য সদস্যদের পরিচয় জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। পুলিশ এ বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছে। এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫