মাদারগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের মাদারগঞ্জের আলোচিত কাঠমিস্ত্রি বাদল (৬০) হত্যার ২ মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো ধরা পড়েনি মূল হোতারা। এতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মামলার বাদী ও স্বজনেরা।
মামলা ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, গত ২১ জুলাই জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে উপজেলার বালিজুড়ী ইউনিয়নের তারতাপাড়া গ্রামের রফিকুল ইসলাম ওরফে মেজর (৪৫) ও তাঁদের ভাইদের সঙ্গে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে সংঘর্ষে গুরুতর আহত হন কাঠমিস্ত্রি বাদল।
পরে তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে হাসপাতাল থেকে বের করে তাঁর ওপর আরেক দফা হামলা হয়। হামলায় অংশ নেন রফিকুল ইসলাম ওরফে মেজরের শ্যালক ফয়সাল (৩০) ও হরলিক্স (৪০)। এ সময় ফয়সাল কাঠমিস্ত্রি বাদলের বুকে লাথি দেন। এতে তাঁর অবস্থা অবনতি হলে স্বজনেরা ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
ঘটনার পর দিন ২২ জুলাই নিহত বাদলের ছেলে মো. রাশেদুল ইসলাম বাদী হয়ে রফিকুল ইসলাম ওরফে মেজরকে প্রধান আসামি ও হাসপাতাল চত্বরে লাথি দেওয়া ফয়সালকে দ্বিতীয় নম্বর আসামি করে ২৪ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা করেন। ঘটনার দিন থেকেই আসামিরা পলাতক রয়েছেন। তবে মামলার ২ মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি মাদারগঞ্জ মডেল থানা-পুলিশ।
এ ঘটনায় ৭,১৮ ও ২৪ নম্বর আসামিকে গ্রেপ্তার করলেও ১৮ ও ২৪ নম্বর আসামি জামিনে বের হয়েছেন। এতে করে মামলার বাদী ও স্বজনেরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
মামলার বাদী নিহত কাঠমিস্ত্রি বাদলের বড় ছেলে মো. রাশেদুল ইসলাম জানান, তাঁর বাবা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে এখনো আসামিরা ধরা না পড়ায় তাঁর পরিবার উদ্বিগ্ন।
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুবুল হক বলেন, বাদল মিস্ত্রি হত্যা মামলার তিনজন আসামি গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ১৪ জন আসামি হাইকোর্ট থেকে অস্থায়ী জামিন নিয়েছে। অস্থায়ী জামিনের তারিখ শেষ হলেই তারা ওয়ারেন্টভুক্ত হবেন এবং তারপর আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পারব। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। আশা করি দ্রুত গ্রেপ্তার হবে।
জামালপুরের মাদারগঞ্জের আলোচিত কাঠমিস্ত্রি বাদল (৬০) হত্যার ২ মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো ধরা পড়েনি মূল হোতারা। এতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মামলার বাদী ও স্বজনেরা।
মামলা ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, গত ২১ জুলাই জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে উপজেলার বালিজুড়ী ইউনিয়নের তারতাপাড়া গ্রামের রফিকুল ইসলাম ওরফে মেজর (৪৫) ও তাঁদের ভাইদের সঙ্গে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে সংঘর্ষে গুরুতর আহত হন কাঠমিস্ত্রি বাদল।
পরে তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে হাসপাতাল থেকে বের করে তাঁর ওপর আরেক দফা হামলা হয়। হামলায় অংশ নেন রফিকুল ইসলাম ওরফে মেজরের শ্যালক ফয়সাল (৩০) ও হরলিক্স (৪০)। এ সময় ফয়সাল কাঠমিস্ত্রি বাদলের বুকে লাথি দেন। এতে তাঁর অবস্থা অবনতি হলে স্বজনেরা ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
ঘটনার পর দিন ২২ জুলাই নিহত বাদলের ছেলে মো. রাশেদুল ইসলাম বাদী হয়ে রফিকুল ইসলাম ওরফে মেজরকে প্রধান আসামি ও হাসপাতাল চত্বরে লাথি দেওয়া ফয়সালকে দ্বিতীয় নম্বর আসামি করে ২৪ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা করেন। ঘটনার দিন থেকেই আসামিরা পলাতক রয়েছেন। তবে মামলার ২ মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি মাদারগঞ্জ মডেল থানা-পুলিশ।
এ ঘটনায় ৭,১৮ ও ২৪ নম্বর আসামিকে গ্রেপ্তার করলেও ১৮ ও ২৪ নম্বর আসামি জামিনে বের হয়েছেন। এতে করে মামলার বাদী ও স্বজনেরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
মামলার বাদী নিহত কাঠমিস্ত্রি বাদলের বড় ছেলে মো. রাশেদুল ইসলাম জানান, তাঁর বাবা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে এখনো আসামিরা ধরা না পড়ায় তাঁর পরিবার উদ্বিগ্ন।
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুবুল হক বলেন, বাদল মিস্ত্রি হত্যা মামলার তিনজন আসামি গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ১৪ জন আসামি হাইকোর্ট থেকে অস্থায়ী জামিন নিয়েছে। অস্থায়ী জামিনের তারিখ শেষ হলেই তারা ওয়ারেন্টভুক্ত হবেন এবং তারপর আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পারব। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। আশা করি দ্রুত গ্রেপ্তার হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৬ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫