খুলনা প্রতিনিধি
নিখোঁজের দীর্ঘ ২৮ দিন পর মরিয়ম মান্নানের মা রহিমা বেগমকে উদ্ধারের পর খুলনা আদালতে হাজির করা হয়েছে। আজ রোববার দুপুর আড়াইটার পর তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়। এজলাসে নেওয়ার ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
এর আগে গতকাল শনিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে ফরিদপুরের বোয়ালমারী এলাকার একটি বাসা থেকে রহিমা বেগমকে উদ্ধার করে দৌলতপুর থানার পুলিশ। এরপর রাত ২টা ১০ মিনিটে তাঁকে নিয়ে দৌলতপুর থানায় আসে। পরে তাঁকে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে রাখা হয়। উদ্ধারের পরপরই তাঁকে নিয়ে ফরিদপুর থেকে রওনা হয় দৌলতপুর থানার টিম।
অন্যদিকে এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় বিভিন্ন সময়ে পুলিশ ছয়জনকে আটক করেছে। আসামির স্বজনেরা দাবি করেন, তাঁরা ষড়যন্ত্রের শিকার। সুষ্ঠু তদন্ত ও মরিয়ম মান্নানসহ অন্যদের বিচার দাবি করেন তাঁরা।
এই মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া গোলাম কিবরিয়ার ভাই নজরুল ইসলাম বলেন, ‘জমিসংক্রান্ত বিষয়ে ফাঁসানোর জন্য এ ঘটনা ঘটিয়েছে। এ ঘটনার বিচার দাবি করছি।’ অন্যদিকে গ্রেপ্তারকৃত হেলাল শরিফের মেয়ে আনতারা ফাহমিদাও দোষীদের শাস্তি দাবি করেন।
এদিকে রহিমা বেগমের ছেলে মিরাজ আল সাবিদ মাকে পেয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমার পরিবারের কেউ যদি কোনো নাটকীয় কিছু করে থাকে, তারও বিচার চাই।’
গত ২৭ আগস্ট দৌলতপুরের মহেশ্বরপাশা থেকে নিখোঁজ হন রহিমা বেগম। পরদিন রহিমা বেগমের মেয়ে আদুরী বেগম দৌলতপুর থানায় মামলা দায়ের করেন।
কেএমপির ডেপুটি কমিশনার মোল্লা জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, ফরিদপুরের বোয়ালমারীর স্থানীয় কুদ্দুসের বাড়িতে গত ১৭ সেপ্টেম্বর যান রহিমা বেগম। তিনি একসময় খুলনায় রহিমা বেগমের বাসায় ভাড়া থাকতেন। ওই পরিবারের অন্যদের সঙ্গে কথা বললে তাঁরা জানান, এর আগে রহিমা বেগম চট্টগ্রাম ও গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে ছিলেন। পুলিশ এ সময় ওই বাসা থেকে রহিমা বেগমের ব্যবহৃত পুরোনো পোশাক উদ্ধার করেন। একই সঙ্গে ওই বাসা থেকে কুদ্দুসের ছেলে, তাঁর স্ত্রী ও ভাইয়ের স্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নিয়ে আসা হয়েছে।
নিখোঁজের দীর্ঘ ২৮ দিন পর মরিয়ম মান্নানের মা রহিমা বেগমকে উদ্ধারের পর খুলনা আদালতে হাজির করা হয়েছে। আজ রোববার দুপুর আড়াইটার পর তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়। এজলাসে নেওয়ার ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
এর আগে গতকাল শনিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে ফরিদপুরের বোয়ালমারী এলাকার একটি বাসা থেকে রহিমা বেগমকে উদ্ধার করে দৌলতপুর থানার পুলিশ। এরপর রাত ২টা ১০ মিনিটে তাঁকে নিয়ে দৌলতপুর থানায় আসে। পরে তাঁকে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে রাখা হয়। উদ্ধারের পরপরই তাঁকে নিয়ে ফরিদপুর থেকে রওনা হয় দৌলতপুর থানার টিম।
অন্যদিকে এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় বিভিন্ন সময়ে পুলিশ ছয়জনকে আটক করেছে। আসামির স্বজনেরা দাবি করেন, তাঁরা ষড়যন্ত্রের শিকার। সুষ্ঠু তদন্ত ও মরিয়ম মান্নানসহ অন্যদের বিচার দাবি করেন তাঁরা।
এই মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া গোলাম কিবরিয়ার ভাই নজরুল ইসলাম বলেন, ‘জমিসংক্রান্ত বিষয়ে ফাঁসানোর জন্য এ ঘটনা ঘটিয়েছে। এ ঘটনার বিচার দাবি করছি।’ অন্যদিকে গ্রেপ্তারকৃত হেলাল শরিফের মেয়ে আনতারা ফাহমিদাও দোষীদের শাস্তি দাবি করেন।
এদিকে রহিমা বেগমের ছেলে মিরাজ আল সাবিদ মাকে পেয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমার পরিবারের কেউ যদি কোনো নাটকীয় কিছু করে থাকে, তারও বিচার চাই।’
গত ২৭ আগস্ট দৌলতপুরের মহেশ্বরপাশা থেকে নিখোঁজ হন রহিমা বেগম। পরদিন রহিমা বেগমের মেয়ে আদুরী বেগম দৌলতপুর থানায় মামলা দায়ের করেন।
কেএমপির ডেপুটি কমিশনার মোল্লা জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, ফরিদপুরের বোয়ালমারীর স্থানীয় কুদ্দুসের বাড়িতে গত ১৭ সেপ্টেম্বর যান রহিমা বেগম। তিনি একসময় খুলনায় রহিমা বেগমের বাসায় ভাড়া থাকতেন। ওই পরিবারের অন্যদের সঙ্গে কথা বললে তাঁরা জানান, এর আগে রহিমা বেগম চট্টগ্রাম ও গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে ছিলেন। পুলিশ এ সময় ওই বাসা থেকে রহিমা বেগমের ব্যবহৃত পুরোনো পোশাক উদ্ধার করেন। একই সঙ্গে ওই বাসা থেকে কুদ্দুসের ছেলে, তাঁর স্ত্রী ও ভাইয়ের স্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নিয়ে আসা হয়েছে।
ফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
৩ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
৭ দিন আগেআন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
১৮ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫