মনিরামপুর (যশোরে) প্রতিনিধি
যশোরের মনিরামপুরে নিজ মাছের ঘের থেকে কোমরে ও পায়ে ইট বাঁধা অবস্থায় ভোলানাথ বিশ্বাস (৬৬) নামে এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এলাকাবাসী ঘেরের মাঝখানে ডুবন্ত অবস্থায় মরদেহ খুঁজে পান। এরপর খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় পুলিশ ঘের মালিকের ছেলে পরিমল বিশ্বাস ও ভাতিজা দেবু বিশ্বাসকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নিয়েছে।
নিহত ভোলানাথ উপজেলার পাঁচাকড়ি এলাকার বান্দারাম বিশ্বাসের ছেলে। যেখান থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার হয়েছে সে ঘেরটির অবস্থান ভোলানাথের বাড়ির পাশে।
এদিকে খবর পেয়ে মঙ্গলবার দুপুরে মনিরামপুর সদর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার আশেক সুজা মামুন, থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহবুবুর রহমানসহ পুলিশের বিভিন্ন শাখার কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
ভোলানাথের ছেলে পরিমল বলেন, অন্য দিনের ন্যায় গত সোমবার ভোরে বাবা ঘেরের উদ্দেশে বাড়ি থেকে বের হন। এরপর আর বাড়ি ফেরেননি। পরে মঙ্গলবার দুপুরে ঘেরে দড়ি টেনে বাবার মরদেহ উদ্ধার করেছেন এলাকাবাসী।
ভোলানাথের মৃত্যু হত্যা না আত্মহত্যা তা নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না। কোমরে ও পায়ে ইট বাঁধা দেখে ধারণা করা হচ্ছে কেউ তাঁকে হত্যা করে মরদেহ ঘেরে ফেলে গেছে।
তবে মৃতের ছেলে পরিমল সাংবাদিকদের বলেন, ব্যবসায় মন্দা যাওয়ায় কিছুদিন ধরে বাবা হতাশায় ছিলেন। এ কারণে তিনি আত্মহত্যা করতে পারেন।
এদিকে স্থানীয়রা জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন ধরে স্ত্রী ও ছেলের সঙ্গে ভোলানাথের ভালো সম্পর্ক যাচ্ছিল না। এ ছাড়া দুপুরে ঘেরে তাঁর মরদেহ খোঁজার জন্য দড়ি টানতে চাইলে ভোলানাথের ছেলে পরিমল বাঁধা দিয়েছেন। এতে ঘটনাটি হত্যা না আত্মহত্যা তা নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে।
নেহালপুর ক্যাম্পের ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) আতিকুজ্জামান বলেন, নিহতের ছেলে ও ভাতিজাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নেওয়া হয়েছে। লাশের দেহে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই। ময়নাতদন্ত ছাড়া কিছু বোঝা যাচ্ছে না।
মনিরামপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) গাজী মাহবুবুর রহমান বলেন, লাশের কোমরে ও পায়ে ইট বাঁধা ছিল। আমরা তাঁর ছেলেসহ অনেকের কাছ থেকে প্রকৃত ঘটনা জানার চেষ্টা করছি। এটি হত্যা না আত্মহত্যা তা এখনো জানা যায়নি।
যশোরের মনিরামপুরে নিজ মাছের ঘের থেকে কোমরে ও পায়ে ইট বাঁধা অবস্থায় ভোলানাথ বিশ্বাস (৬৬) নামে এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এলাকাবাসী ঘেরের মাঝখানে ডুবন্ত অবস্থায় মরদেহ খুঁজে পান। এরপর খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় পুলিশ ঘের মালিকের ছেলে পরিমল বিশ্বাস ও ভাতিজা দেবু বিশ্বাসকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নিয়েছে।
নিহত ভোলানাথ উপজেলার পাঁচাকড়ি এলাকার বান্দারাম বিশ্বাসের ছেলে। যেখান থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার হয়েছে সে ঘেরটির অবস্থান ভোলানাথের বাড়ির পাশে।
এদিকে খবর পেয়ে মঙ্গলবার দুপুরে মনিরামপুর সদর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার আশেক সুজা মামুন, থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহবুবুর রহমানসহ পুলিশের বিভিন্ন শাখার কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
ভোলানাথের ছেলে পরিমল বলেন, অন্য দিনের ন্যায় গত সোমবার ভোরে বাবা ঘেরের উদ্দেশে বাড়ি থেকে বের হন। এরপর আর বাড়ি ফেরেননি। পরে মঙ্গলবার দুপুরে ঘেরে দড়ি টেনে বাবার মরদেহ উদ্ধার করেছেন এলাকাবাসী।
ভোলানাথের মৃত্যু হত্যা না আত্মহত্যা তা নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না। কোমরে ও পায়ে ইট বাঁধা দেখে ধারণা করা হচ্ছে কেউ তাঁকে হত্যা করে মরদেহ ঘেরে ফেলে গেছে।
তবে মৃতের ছেলে পরিমল সাংবাদিকদের বলেন, ব্যবসায় মন্দা যাওয়ায় কিছুদিন ধরে বাবা হতাশায় ছিলেন। এ কারণে তিনি আত্মহত্যা করতে পারেন।
এদিকে স্থানীয়রা জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন ধরে স্ত্রী ও ছেলের সঙ্গে ভোলানাথের ভালো সম্পর্ক যাচ্ছিল না। এ ছাড়া দুপুরে ঘেরে তাঁর মরদেহ খোঁজার জন্য দড়ি টানতে চাইলে ভোলানাথের ছেলে পরিমল বাঁধা দিয়েছেন। এতে ঘটনাটি হত্যা না আত্মহত্যা তা নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে।
নেহালপুর ক্যাম্পের ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) আতিকুজ্জামান বলেন, নিহতের ছেলে ও ভাতিজাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নেওয়া হয়েছে। লাশের দেহে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই। ময়নাতদন্ত ছাড়া কিছু বোঝা যাচ্ছে না।
মনিরামপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) গাজী মাহবুবুর রহমান বলেন, লাশের কোমরে ও পায়ে ইট বাঁধা ছিল। আমরা তাঁর ছেলেসহ অনেকের কাছ থেকে প্রকৃত ঘটনা জানার চেষ্টা করছি। এটি হত্যা না আত্মহত্যা তা এখনো জানা যায়নি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫