কুমারখালী (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে কাবিন ছাড়াই সাদা কাগজে স্বাক্ষর করিয়ে বিয়ে দেওয়া হয়েছিল। বছর ঘুরতেই আবার সাদা কাগজ ও স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করিয়ে বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে। এর জন্য ছেলে পক্ষকে গুণতে হয়েছে দুই লাখ টাকা।
গতকাল শনিবার বিকেলে উপজেলার শিলাইদহ ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড নাউতি গ্রামের নিজামের বাড়িতে এ বিবাহ বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটে।
এলাকাবাসী ও ছাত্রীর পরিবার সূত্রে জানা যায়, গত বছরে ৩ সেপ্টেম্বর পারিবারিকভাবে সোহান (২৪) নামে এক বেসরকারি চাকরিজীবী সঙ্গে ওই ছাত্রীর বিয়ে হয়। সোহান উপজেলার নন্দনালপুর ইউনিয়নের শিকরামপুর গ্রামের বারেকমোড় এলাকার নিজাম উদ্দিনের ছেলে।
কিন্তু ছাত্রীর বয়স ১৮ বছর না হওয়ায় বিয়ে প্রথমে থেমে যায়। পরে সামাজিকভাবে স্থানীয় মাতব্বরদের সহযোগিতায় সাদা কাগজে স্বাক্ষর করিয়ে বিয়ে সম্পন্ন হয়। বিয়ের পর থেকেই নানা কারণে বনিবনা হচ্ছিল না তাদের। অবশেষে গতকাল শনিবার বিকেলে সাদা কাগজ ও তিন শ টাকার স্ট্যাম্পে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। বিচ্ছেদ কার্য সম্পন্ন করেন শিলাইদহ ইউনিয়নের নিকা রেজিস্ট্রার আব্দুর রাজ্জাক।
এ বিষয়ে ওই ছাত্রীর সদ্য সাবেক স্বামী সোহান বলেন, পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়েছিল গেল বছরের ৩ সেপ্টেম্বর। তবে মেয়ের বয়স কম থাকায় বিয়ের কাবিন ছিল না। অভ্যন্তরীণ কারণে আমাদের সামাজিকভাবে ডিভোর্স হয়েছে। মাতব্বররা দুই লাখ টাকা জরিমানা ধরেছিল। আমি পরিশোধ করেছি।
ঘটনা নিশ্চিত করে শিলাইদহ ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বর জামাল শেখ ফোনে বলেন, মেয়ের বয়স কম ছিল। ওই একভাবে মিটমাট করা হয়েছে। এ নিয়ে আর কিছু বলেন না আপনারা।
তবে এ বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হয়নি ওই ছাত্রীর পরিবারের কোনো সদস্য।
ছাত্রী প্রাপ্তবয়স্ক না হওয়ার পরও বিবাহ বিচ্ছেদের কাগজপত্র করে দেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন শিলাইদহ ইউনিয়নের নিকা রেজিস্ট্রার (১৩৮১) আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, ওদের বিয়ে কোথায় হয়েছিল জানি না। তবে উভয় পক্ষের সম্মতি ছিল। তাই বৈধ কাবিন ছাড়াই তালাকের ব্যবস্থা করেছি। আমার ভুল হয়েছে।
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নাজনীন ফেরদৌস বলেন, বিষয়টি খুব দুঃখজনক। খোঁজখবর নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে কাবিন ছাড়াই সাদা কাগজে স্বাক্ষর করিয়ে বিয়ে দেওয়া হয়েছিল। বছর ঘুরতেই আবার সাদা কাগজ ও স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করিয়ে বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে। এর জন্য ছেলে পক্ষকে গুণতে হয়েছে দুই লাখ টাকা।
গতকাল শনিবার বিকেলে উপজেলার শিলাইদহ ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড নাউতি গ্রামের নিজামের বাড়িতে এ বিবাহ বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটে।
এলাকাবাসী ও ছাত্রীর পরিবার সূত্রে জানা যায়, গত বছরে ৩ সেপ্টেম্বর পারিবারিকভাবে সোহান (২৪) নামে এক বেসরকারি চাকরিজীবী সঙ্গে ওই ছাত্রীর বিয়ে হয়। সোহান উপজেলার নন্দনালপুর ইউনিয়নের শিকরামপুর গ্রামের বারেকমোড় এলাকার নিজাম উদ্দিনের ছেলে।
কিন্তু ছাত্রীর বয়স ১৮ বছর না হওয়ায় বিয়ে প্রথমে থেমে যায়। পরে সামাজিকভাবে স্থানীয় মাতব্বরদের সহযোগিতায় সাদা কাগজে স্বাক্ষর করিয়ে বিয়ে সম্পন্ন হয়। বিয়ের পর থেকেই নানা কারণে বনিবনা হচ্ছিল না তাদের। অবশেষে গতকাল শনিবার বিকেলে সাদা কাগজ ও তিন শ টাকার স্ট্যাম্পে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। বিচ্ছেদ কার্য সম্পন্ন করেন শিলাইদহ ইউনিয়নের নিকা রেজিস্ট্রার আব্দুর রাজ্জাক।
এ বিষয়ে ওই ছাত্রীর সদ্য সাবেক স্বামী সোহান বলেন, পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়েছিল গেল বছরের ৩ সেপ্টেম্বর। তবে মেয়ের বয়স কম থাকায় বিয়ের কাবিন ছিল না। অভ্যন্তরীণ কারণে আমাদের সামাজিকভাবে ডিভোর্স হয়েছে। মাতব্বররা দুই লাখ টাকা জরিমানা ধরেছিল। আমি পরিশোধ করেছি।
ঘটনা নিশ্চিত করে শিলাইদহ ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বর জামাল শেখ ফোনে বলেন, মেয়ের বয়স কম ছিল। ওই একভাবে মিটমাট করা হয়েছে। এ নিয়ে আর কিছু বলেন না আপনারা।
তবে এ বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হয়নি ওই ছাত্রীর পরিবারের কোনো সদস্য।
ছাত্রী প্রাপ্তবয়স্ক না হওয়ার পরও বিবাহ বিচ্ছেদের কাগজপত্র করে দেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন শিলাইদহ ইউনিয়নের নিকা রেজিস্ট্রার (১৩৮১) আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, ওদের বিয়ে কোথায় হয়েছিল জানি না। তবে উভয় পক্ষের সম্মতি ছিল। তাই বৈধ কাবিন ছাড়াই তালাকের ব্যবস্থা করেছি। আমার ভুল হয়েছে।
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নাজনীন ফেরদৌস বলেন, বিষয়টি খুব দুঃখজনক। খোঁজখবর নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫