নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাহবুবুর রহমান। নিজেকে পরিচয় দিতেন পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, কখনো সরকারি কর্মকর্তা আবার কখনো জমি বিক্রির দালাল হিসেবে। সুযোগ বুঝে মামলায় জিতিয়ে দেওয়া, সরকারি চাকরি দেওয়া, বদলির তদবির ও জমি বিক্রির নামে হাতিয়ে নিতেন মোটা অঙ্কের টাকা। এভাবে চলছিল ভালোই। কিন্তু সম্প্রতি করা এক ভুক্তভোগীর মামলায় ফেঁসে গেলেন তিনি। গতকাল সোমবার রাতে তাঁকে গ্রেপ্তার করে সিআইডির একটি দল।
সম্প্রতি রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় এক ভুক্তভোগীর পরিবারের একটি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বদলির ভুয়া আদেশ দিয়ে ফেঁসেছেন মাহবুবুর রহমান। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) এলআইসি ও ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের সমন্বিত একটি দল সোমবার রাতে তাঁকে রাজধানীর দক্ষিণ যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে পুলিশের একটি জ্যাকেট উদ্ধার করা হয়। তবে প্রতারণা করে তিনি মোট কত টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন, সে ব্যাপারে কিছু জানাতে পারেনি সিআইডি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর মালিবাগে সিআইডির প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মাহবুবুর রহমানের নানা ধরনের প্রতারণা ও তাঁর গ্রেপ্তারের তথ্য জানান সংস্থাটির এলআইসি শাখার বিশেষ পুলিশ সুপার (এসএসপি) মুক্তা ধর।
এসএসপি মুক্তা ধর বলেন, ২০১৯ সালে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে মতিঝিল থানায় একটি মামলা হয়। ওই মামলার বর্তমান তদন্ত কর্মকর্তা পরিবর্তনের কথা বলে তদন্ত প্রতিবেদন আসামিদের পক্ষে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা নেন মাহবুবুর রহমান। এ জন্য নিজেই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পরিবর্তনের ভুয়া অফিস আদেশ তৈরি করে আসামি পক্ষকে দেন। আসামি পক্ষ অফিস আদেশের সত্যতা জানতে সিআইডি সদর দপ্তরে যোগাযোগ করে। পরে সিআইডি বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করে। একপর্যায়ে যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে সিআইডি।
মুক্তা ধর গ্রেপ্তার আসামির প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে দেওয়া তথ্য উল্লেখ করে জানান, দীর্ঘদিন ধরে মাহবুব সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে চাকরিপ্রত্যাশীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেওয়া ও জমির দালালিসহ বিভিন্ন প্রতারণা করে আসছেন। তিনি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা পরিচয়ে অভিনব প্রতারণার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ বিত্তবৈভবের অধিকারী হয়ে বিলাসবহুল জীবনযাপন করে আসছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলেও জানান মুক্তা ধর।
প্রতারক মাহবুবুর রহমানের সঙ্গে আর কেউ জড়িত আছে কি-না, জানতে চাইলে সিআইডির এই কর্মকর্তা বলেন, রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে অন্য কারও জড়িত থাকার বিষয়টি বেরিয়ে আসবে। যদি তাঁর সঙ্গে আর কেউ জড়িত থাকে, তাঁদেরও সিআইডি গ্রেপ্তার করবে।
মাহবুবুর রহমান। নিজেকে পরিচয় দিতেন পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, কখনো সরকারি কর্মকর্তা আবার কখনো জমি বিক্রির দালাল হিসেবে। সুযোগ বুঝে মামলায় জিতিয়ে দেওয়া, সরকারি চাকরি দেওয়া, বদলির তদবির ও জমি বিক্রির নামে হাতিয়ে নিতেন মোটা অঙ্কের টাকা। এভাবে চলছিল ভালোই। কিন্তু সম্প্রতি করা এক ভুক্তভোগীর মামলায় ফেঁসে গেলেন তিনি। গতকাল সোমবার রাতে তাঁকে গ্রেপ্তার করে সিআইডির একটি দল।
সম্প্রতি রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় এক ভুক্তভোগীর পরিবারের একটি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বদলির ভুয়া আদেশ দিয়ে ফেঁসেছেন মাহবুবুর রহমান। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) এলআইসি ও ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের সমন্বিত একটি দল সোমবার রাতে তাঁকে রাজধানীর দক্ষিণ যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে পুলিশের একটি জ্যাকেট উদ্ধার করা হয়। তবে প্রতারণা করে তিনি মোট কত টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন, সে ব্যাপারে কিছু জানাতে পারেনি সিআইডি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর মালিবাগে সিআইডির প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মাহবুবুর রহমানের নানা ধরনের প্রতারণা ও তাঁর গ্রেপ্তারের তথ্য জানান সংস্থাটির এলআইসি শাখার বিশেষ পুলিশ সুপার (এসএসপি) মুক্তা ধর।
এসএসপি মুক্তা ধর বলেন, ২০১৯ সালে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে মতিঝিল থানায় একটি মামলা হয়। ওই মামলার বর্তমান তদন্ত কর্মকর্তা পরিবর্তনের কথা বলে তদন্ত প্রতিবেদন আসামিদের পক্ষে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা নেন মাহবুবুর রহমান। এ জন্য নিজেই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পরিবর্তনের ভুয়া অফিস আদেশ তৈরি করে আসামি পক্ষকে দেন। আসামি পক্ষ অফিস আদেশের সত্যতা জানতে সিআইডি সদর দপ্তরে যোগাযোগ করে। পরে সিআইডি বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করে। একপর্যায়ে যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে সিআইডি।
মুক্তা ধর গ্রেপ্তার আসামির প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে দেওয়া তথ্য উল্লেখ করে জানান, দীর্ঘদিন ধরে মাহবুব সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে চাকরিপ্রত্যাশীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেওয়া ও জমির দালালিসহ বিভিন্ন প্রতারণা করে আসছেন। তিনি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা পরিচয়ে অভিনব প্রতারণার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ বিত্তবৈভবের অধিকারী হয়ে বিলাসবহুল জীবনযাপন করে আসছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলেও জানান মুক্তা ধর।
প্রতারক মাহবুবুর রহমানের সঙ্গে আর কেউ জড়িত আছে কি-না, জানতে চাইলে সিআইডির এই কর্মকর্তা বলেন, রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে অন্য কারও জড়িত থাকার বিষয়টি বেরিয়ে আসবে। যদি তাঁর সঙ্গে আর কেউ জড়িত থাকে, তাঁদেরও সিআইডি গ্রেপ্তার করবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫