সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকার সাভারে গলা কেটে স্ত্রী শিমু আক্তারকে (২১) হত্যা করে সন্তান নিয়ে পালানো ফারুক হোসেনকে (২৬) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল বৃহস্পতিবার রংপুরের পীরগঞ্জ থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ শুক্রবার সকালে সাভারের নবীনগরে র্যাব কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান এই তথ্য জানান। গ্রেপ্তার ফারুক গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার মোগন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা। নিহত শিমুর বাড়িও একই এলাকায়। দুজনই সাভারের আশুলিয়ার কাঠগড়া এলাকার একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতেন।
র্যাব জানায়, ছয় বছর আগে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয় ফারুক ও শিমুর। তাঁদের চার বছরের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। স্ত্রী পরকীয়া করছেন সন্দেহে দীর্ঘদিন ধরে তাঁর সঙ্গে বিরোধ চলে আসছিল ফারুকের। একই কারণে আগেও তাঁদের মধ্যে ঝগড়া-মারামারি হয়েছে, আবার পারিবারিকভাবে মীমাংসাও হয়েছে।
র্যাব আরও জানায়, ১০-১৫ দিন আগেও শিমুর গলা চেপে ধরেছিলেন ফারুক। এই ঘটনার পর আশুলিয়ায় এসে চাকরি নেন শিমু। পরে ফারুকও একই কারখানায় চাকরি নিয়ে তাঁরা একই বাসায় বসবাস শুরু করেন। এদিকে হত্যাকাণ্ডের পর ছেলেকে নিয়ে রংপুর পালিয়ে যান ফারুক। সেখানে এক দূরসম্পর্কের আত্মীয়ের বাড়িতে আত্মগোপন করেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে র্যাব তাঁকে গ্রেপ্তার করে। শিশুসন্তানকে উদ্ধার করে শিমুর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান বলেন, স্ত্রী হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন ফারুক। কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে ধস্তাধস্তির সময় রাগের বশে হাতের কাছে থাকা সবজি কাটার ছুরি দিয়ে গলা কেটে স্ত্রীকে হত্যা করেন। পরে লাশ বাথরুমে নিয়ে ওড়না দিয়ে ঢেকে ছেলেসন্তানকে নিয়ে পালিয়ে যান। গ্রেপ্তার এড়াতে সন্তানকে নিয়ে তিনি বারবার নিজের অবস্থান পরিবর্তন করছিলেন।
এর আগে গত ২০ জুন সকালে আশুলিয়ার কাঠগড়া পশ্চিমপাড়া এলাকার পাঁচতলা বাড়ির একটি ফ্ল্যাট থেকে শিমুর গলা কাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় ফারুককে আসামি করে আশুলিয়া থানায় মামলা করেন নিহতের বড় বোন লাবনী। এরপর ঘটনার রহস্য খুঁজে বের করতে ছায়া তদন্ত শুরু করে র্যাব।
ঢাকার সাভারে গলা কেটে স্ত্রী শিমু আক্তারকে (২১) হত্যা করে সন্তান নিয়ে পালানো ফারুক হোসেনকে (২৬) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল বৃহস্পতিবার রংপুরের পীরগঞ্জ থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ শুক্রবার সকালে সাভারের নবীনগরে র্যাব কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান এই তথ্য জানান। গ্রেপ্তার ফারুক গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার মোগন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা। নিহত শিমুর বাড়িও একই এলাকায়। দুজনই সাভারের আশুলিয়ার কাঠগড়া এলাকার একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতেন।
র্যাব জানায়, ছয় বছর আগে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয় ফারুক ও শিমুর। তাঁদের চার বছরের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। স্ত্রী পরকীয়া করছেন সন্দেহে দীর্ঘদিন ধরে তাঁর সঙ্গে বিরোধ চলে আসছিল ফারুকের। একই কারণে আগেও তাঁদের মধ্যে ঝগড়া-মারামারি হয়েছে, আবার পারিবারিকভাবে মীমাংসাও হয়েছে।
র্যাব আরও জানায়, ১০-১৫ দিন আগেও শিমুর গলা চেপে ধরেছিলেন ফারুক। এই ঘটনার পর আশুলিয়ায় এসে চাকরি নেন শিমু। পরে ফারুকও একই কারখানায় চাকরি নিয়ে তাঁরা একই বাসায় বসবাস শুরু করেন। এদিকে হত্যাকাণ্ডের পর ছেলেকে নিয়ে রংপুর পালিয়ে যান ফারুক। সেখানে এক দূরসম্পর্কের আত্মীয়ের বাড়িতে আত্মগোপন করেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে র্যাব তাঁকে গ্রেপ্তার করে। শিশুসন্তানকে উদ্ধার করে শিমুর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান বলেন, স্ত্রী হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন ফারুক। কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে ধস্তাধস্তির সময় রাগের বশে হাতের কাছে থাকা সবজি কাটার ছুরি দিয়ে গলা কেটে স্ত্রীকে হত্যা করেন। পরে লাশ বাথরুমে নিয়ে ওড়না দিয়ে ঢেকে ছেলেসন্তানকে নিয়ে পালিয়ে যান। গ্রেপ্তার এড়াতে সন্তানকে নিয়ে তিনি বারবার নিজের অবস্থান পরিবর্তন করছিলেন।
এর আগে গত ২০ জুন সকালে আশুলিয়ার কাঠগড়া পশ্চিমপাড়া এলাকার পাঁচতলা বাড়ির একটি ফ্ল্যাট থেকে শিমুর গলা কাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় ফারুককে আসামি করে আশুলিয়া থানায় মামলা করেন নিহতের বড় বোন লাবনী। এরপর ঘটনার রহস্য খুঁজে বের করতে ছায়া তদন্ত শুরু করে র্যাব।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫