সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
প্রথমে সম্পর্ক গড়ে, পরে ডেকে নিয়ে আটকে রেখে আপত্তিকর ভিডিও ধারণ করে মোটা অঙ্কের মুক্তিপণ দাবি করে। নারীসহ এমন চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ বুধবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন র্যাব-৪ সিপিসি-২ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান।
এর আগে মঙ্গলবার আশুলিয়ার ধলপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—ঝিনাইদহ জেলার বাসিন্দা মোছা. মায়া খাতুন (৩৭), শিমুল বিশ্বাস (৪৩) ও মো. মোক্তার শেখ (৫০)। তাদের কাছ থেকে ৬টি মোবাইল উদ্ধার করে জব্দ করা হয়েছে।
লেফটেন্যান্ট কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান জানান, গত ৬ মার্চ বিকেলে আশুলিয়া থেকে জিরাবো আত্মীয়ের বাসায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা করেন এক ব্যক্তি। এরপর থেকে নিখোঁজ হন তিনি। ওই দিন সন্ধ্যায় ভুক্তভোগীর মোবাইল থেকে তাঁর ছেলেকে কল করা হয়। তার বাবা তাদের কাছে আছে বলে জানায় চক্রটি। এ সময় তারা তার বাবার আপত্তিকর ছবি তুলে রেখেছে বলেও জানায়। দ্রুত এক লাখ টাকা না দিলে আপত্তিকর ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেবে বলে হুমকি দেয়।
র্যাবের এই কর্মকর্তা আরও জানান, এমন অভিযোগের সূত্র ধরে র্যাব-৪ এর একটি আশুলিয়া থানাধীন ধলপুরে অভিযান চালিয়ে মূলহোতাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে। উদ্ধার করা হয় ভুক্তভোগীকে।
রাকিব মাহমুদ খান বলেন, এই চক্রটি গত ৩ থেকে ৪ বছর ধরে সাভার-আশুলিয়ায় টার্গেট করে নারীর মাধ্যমে সুসম্পর্ক গড়ে তোলে। পরে কৌশলে ভুক্তভোগীকে তার সঙ্গে দেখা করার জন্য নির্ধারিত জায়গায় ডেকে নেয়। তারপর পরিকল্পনা অনুযায়ী তার সঙ্গে থাকা সহযোগীরা ভুক্তভোগীকে মারধর করে আপত্তিকর ভিডিও ধারণ করে। ভুক্তভোগীর মোবাইল দিয়েই পরিবারকে কাছে মুক্তিপণ দাবি করে। তাদের মধ্যেই কেউ একজন পুলিশ সেজে ভয় দেখায়।
তিনি আরও বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের আশুলিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।’
প্রথমে সম্পর্ক গড়ে, পরে ডেকে নিয়ে আটকে রেখে আপত্তিকর ভিডিও ধারণ করে মোটা অঙ্কের মুক্তিপণ দাবি করে। নারীসহ এমন চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ বুধবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন র্যাব-৪ সিপিসি-২ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান।
এর আগে মঙ্গলবার আশুলিয়ার ধলপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—ঝিনাইদহ জেলার বাসিন্দা মোছা. মায়া খাতুন (৩৭), শিমুল বিশ্বাস (৪৩) ও মো. মোক্তার শেখ (৫০)। তাদের কাছ থেকে ৬টি মোবাইল উদ্ধার করে জব্দ করা হয়েছে।
লেফটেন্যান্ট কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান জানান, গত ৬ মার্চ বিকেলে আশুলিয়া থেকে জিরাবো আত্মীয়ের বাসায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা করেন এক ব্যক্তি। এরপর থেকে নিখোঁজ হন তিনি। ওই দিন সন্ধ্যায় ভুক্তভোগীর মোবাইল থেকে তাঁর ছেলেকে কল করা হয়। তার বাবা তাদের কাছে আছে বলে জানায় চক্রটি। এ সময় তারা তার বাবার আপত্তিকর ছবি তুলে রেখেছে বলেও জানায়। দ্রুত এক লাখ টাকা না দিলে আপত্তিকর ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেবে বলে হুমকি দেয়।
র্যাবের এই কর্মকর্তা আরও জানান, এমন অভিযোগের সূত্র ধরে র্যাব-৪ এর একটি আশুলিয়া থানাধীন ধলপুরে অভিযান চালিয়ে মূলহোতাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে। উদ্ধার করা হয় ভুক্তভোগীকে।
রাকিব মাহমুদ খান বলেন, এই চক্রটি গত ৩ থেকে ৪ বছর ধরে সাভার-আশুলিয়ায় টার্গেট করে নারীর মাধ্যমে সুসম্পর্ক গড়ে তোলে। পরে কৌশলে ভুক্তভোগীকে তার সঙ্গে দেখা করার জন্য নির্ধারিত জায়গায় ডেকে নেয়। তারপর পরিকল্পনা অনুযায়ী তার সঙ্গে থাকা সহযোগীরা ভুক্তভোগীকে মারধর করে আপত্তিকর ভিডিও ধারণ করে। ভুক্তভোগীর মোবাইল দিয়েই পরিবারকে কাছে মুক্তিপণ দাবি করে। তাদের মধ্যেই কেউ একজন পুলিশ সেজে ভয় দেখায়।
তিনি আরও বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের আশুলিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫