সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
আশুলিয়ার নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কে বিভিন্ন অপকর্মের সঙ্গে জড়িত থাকার অপরাধে পাঁচ ডাকাতকে গ্রেপ্তার করেছে গাজীপুরের কালিয়াকৈর থানার-পুলিশ। গতকাল শুক্রবার তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে ওই দিন ভোরে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের পাশে চন্দ্রা মাছবাজারের পেছনে গজারি জঙ্গলের ভেতর থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর থানার রাধানগর গ্রামের জিন্নত আলীর ছেলে রুবেল (২৫), বড়ইছুটি গ্রামের মৃত আব্দুস সামাদ মোল্লার ছেলে মো. রাজিব হোসেন মোল্লা (৩২), আশুলিয়া থানার কবিরপুরের সোহাগীর টেক চাতলভিটি এলাকার মৃত সুরত খানের ছেলে আরিফ খান ওরফে সুইট কসাই (৩০), কালিয়াকৈর থানার উলুসারা গ্রামের হেলাল উদ্দিনের ছেলে মো. আনোয়ার হোসেন (২৪) ও নড়াইল জেলার লোহাগড়া থানার সারুলিয়া গ্রামের আবু জাফর শেখের ছেলে আবুল কালাম আজাদ (৩১)।
জানা গেছে, গতকাল ভোরে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের পাশে চন্দ্রা মাছবাজারের পেছনে গজারি জঙ্গলের ভেতর থেকে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পাঁচ ডাকাতকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে হিমেল বাবু (২৮), সোহেলসহ (২৯) আরও চার-পাঁচজন অজ্ঞাত আসামি পালিয়ে যান। তাঁদের প্রত্যকের হাতে ধারালো অস্ত্র ছিল। গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে বড় আকারের রামদা, চাপাতি, ছোড়া ও টুকরো কাপড় জব্দ করা হয়েছে। তাঁরা কবিরপুরসহ গাজীপুরের বিভিন্ন জঙ্গলে ডাকাতি, ছিনতাই, লুটপাট, মাদকসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত।
কালিয়াকৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকবর আলী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পাঁচ ডাকাতকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আশুলিয়ার কবিরপুরে জঙ্গলে অপকর্মের সঙ্গে এই চক্র জড়িত রয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা স্বীকার করেছেন যে, তাঁরা দুজনের কাছ থেকে আশুলিয়ার কবিরপুরের জঙ্গল থেকে সম্প্রতি ৮২ হাজার টাকা লুট করেছেন। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে।’
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কালিয়াকৈর থানার পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মনিরুজ্জামান বলেন, গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে রিমান্ডের আবেদন করে গতকাল দুপুরে আদালতে পাঠানো হয়। আগামীকাল রোববার তাঁদের শুনানি হবে। এখনো তাঁরা জেলহাজতে রয়েছেন।
আশুলিয়ার নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কে বিভিন্ন অপকর্মের সঙ্গে জড়িত থাকার অপরাধে পাঁচ ডাকাতকে গ্রেপ্তার করেছে গাজীপুরের কালিয়াকৈর থানার-পুলিশ। গতকাল শুক্রবার তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে ওই দিন ভোরে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের পাশে চন্দ্রা মাছবাজারের পেছনে গজারি জঙ্গলের ভেতর থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর থানার রাধানগর গ্রামের জিন্নত আলীর ছেলে রুবেল (২৫), বড়ইছুটি গ্রামের মৃত আব্দুস সামাদ মোল্লার ছেলে মো. রাজিব হোসেন মোল্লা (৩২), আশুলিয়া থানার কবিরপুরের সোহাগীর টেক চাতলভিটি এলাকার মৃত সুরত খানের ছেলে আরিফ খান ওরফে সুইট কসাই (৩০), কালিয়াকৈর থানার উলুসারা গ্রামের হেলাল উদ্দিনের ছেলে মো. আনোয়ার হোসেন (২৪) ও নড়াইল জেলার লোহাগড়া থানার সারুলিয়া গ্রামের আবু জাফর শেখের ছেলে আবুল কালাম আজাদ (৩১)।
জানা গেছে, গতকাল ভোরে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের পাশে চন্দ্রা মাছবাজারের পেছনে গজারি জঙ্গলের ভেতর থেকে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পাঁচ ডাকাতকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে হিমেল বাবু (২৮), সোহেলসহ (২৯) আরও চার-পাঁচজন অজ্ঞাত আসামি পালিয়ে যান। তাঁদের প্রত্যকের হাতে ধারালো অস্ত্র ছিল। গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে বড় আকারের রামদা, চাপাতি, ছোড়া ও টুকরো কাপড় জব্দ করা হয়েছে। তাঁরা কবিরপুরসহ গাজীপুরের বিভিন্ন জঙ্গলে ডাকাতি, ছিনতাই, লুটপাট, মাদকসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত।
কালিয়াকৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকবর আলী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পাঁচ ডাকাতকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আশুলিয়ার কবিরপুরে জঙ্গলে অপকর্মের সঙ্গে এই চক্র জড়িত রয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা স্বীকার করেছেন যে, তাঁরা দুজনের কাছ থেকে আশুলিয়ার কবিরপুরের জঙ্গল থেকে সম্প্রতি ৮২ হাজার টাকা লুট করেছেন। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে।’
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কালিয়াকৈর থানার পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মনিরুজ্জামান বলেন, গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে রিমান্ডের আবেদন করে গতকাল দুপুরে আদালতে পাঠানো হয়। আগামীকাল রোববার তাঁদের শুনানি হবে। এখনো তাঁরা জেলহাজতে রয়েছেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫