নুরুল আমীন রবীন, শরীয়তপুর
স্বর্ণ বন্ধক রেখে স্বল্প সুদে টাকা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার বড়কান্দি ইউনিয়নের অর্ধশতাধিক গ্রাহক। গ্রাহকদের কাছ থেকে নেওয়া বন্ধকের প্রায় দেড় শ ভরি স্বর্ণ ও নগদ অর্থ নিয়ে পালিয়েছেন নয়াবাজারের কথিত স্বর্ণ ব্যবসায়ী মিঠুন মন্ডল। কিছুদিন ধরে মিঠুনের স্বর্ণের দোকানে তালা ঝুলতে দেখে প্রতারণার বিষয়টি টের পান ভুক্তভোগীরা।
অনেক খোঁজাখুঁজির পর ওই ব্যবসায়ীকে না পেয়ে জাজিরা থানায় অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা। স্থানীয়দের অভিযোগ, মিঠুন গ্রামের সহজ-সরল নারীদের টার্গেট করে স্বর্ণ বন্ধক রেখে স্বল্প সুদে ঋণ দেওয়ার কথা বলে হাতিয়ে নিয়েছেন দেড় কোটি টাকা।
পুলিশ ও ভুক্তভোগীরা জানান, প্রায় আট বছর ধরে জাজিরার নয়াবাজারে জুয়েলারি ব্যবসা করে আসছিলেন মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান থানার মধ্যপাড়ার রঞ্জিত মন্ডলের ছেলে মিঠুন মন্ডল। মানুষের আস্থা অর্জনের জন্য বিভিন্ন সময়ে বিপদগ্রস্ত মানুষকে মাত্র দেড় থেকে দুই শতাংশ হারে সুদে স্বর্ণের গয়না বন্ধক রেখে টাকা দেন মিঠুন। নির্ধারিত সময়ে সুদসহ টাকা পরিশোধ করায় গ্রাহকের টাকা ফেরত দিয়ে মানুষের আস্থা অর্জন করেন মিঠুন।
এ জন্য গ্রামের সহজ-সরল মানুষকে টার্গেট করে বেশি বেশি লেনদেন করতে থাকেন তিনি। গত দুই বছর ধরে বিভিন্ন সময়ে বিপদে পরে মিঠুনের কাছে প্রায় দেড় শ ভরি স্বর্ণ বন্ধক রেখে টাকা নেন বড়কান্দি ইউনিয়নের অর্ধশতাধিক নারী-পুরুষ। দুই মাস আগে হঠাৎ নয়াবাজারে থাকা মিঠুনের স্বর্ণের দোকান তালাবদ্ধ অবস্থায় দেখতে পেয়ে সন্দেহ হয় স্থানীয়দের।
পরবর্তীতে দোকান না খোলায় তাঁর খোঁজে এসে ভুক্তভোগীরা প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পারেন। বাজার কমিটির সভাপতিকে অবহিত করার পর তাদের পরামর্শ অনুযায়ী মিঠুনের গ্রামের বাড়িতে খোঁজ নিয়েও তাঁর সন্ধান পাননি ভুক্তভোগীরা। গতকাল সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) জাজিরা থানায় লিখিত অভিযোগ করেন রানু বেগম নামের এক ভুক্তভোগী। ওই দিনই পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয়টি তদন্ত শুরু করে।
সোমবার বিকেলে সরেজমিন নয়াবাজারে গিয়ে দেখা যায়, তালাবদ্ধ থাকা মিঠুনের স্বর্ণের দোকান মিঠু জুয়েলার্সের সামনে ২০ থেকে ২৫ জন নারী-পুরুষের হট্টগোল। অনেকেই কান্না আর আহাজারি করছেন। প্রতিবেদকের উপস্থিতি টের পেয়ে এগিয়ে আসেন ভুক্তভোগীরা। এ সময় তাঁদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া প্রতারণার বিষয়টি প্রতিবেদককে জানান ভুক্তভোগীরা।
এ সময় বড়কান্দি ইউনিয়নের ভানুমুন্সি কান্দি গ্রামের রাণু বেগমকে আহাজারি করতে দেখা যায়। এগিয়ে গিয়ে কথা হয় রাণু বেগমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আট মাস আগে ছেলেকে সৌদি আরবে পাঠানোর সময় জরুরি টাকার প্রয়োজনে মিঠুনের কাছে ১২ ভরি স্বর্ণের গয়না বন্ধক রেখে ৫ লাখ ৮০ হাজার টাকা নেই। দুই মাস আগে বোনের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে ৩ লাখ ৮৫ হাজার টাকা মিঠুনকে পরিশোধ করি। পরদিন বাকি টাকা দিয়ে আমার স্বর্ণ ফিরিয়ে নেওয়ার কথা ছিল। কথামতো বাকি টাকা নিয়ে এসে দেখি দোকান বন্ধ। মোবাইলে ফোন করলেও তা বন্ধ পাই। এরপর দীর্ঘ সময় যাওয়ার পর দোকান না খোলায় প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পারি। স্বর্ণ বন্ধক রেখে স্বামীর চাপে রয়েছি আর গয়না ছাড়িয়ে কিছু গয়না বোনকে দেওয়ার কথা বলে তার থেকে টাকা এনেও বিপদে পড়েছি। পারিবারিক চাপে এখন আমি প্রায় বাড়িছাড়া। প্রতিদিন মিঠুনের দোকানের সামনে এসে বসে থাকি যদি সে আসে। বাজার কমিটির পরামর্শে থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছি। পুলিশ এসে তদন্ত করে গেছে।’
নয়বাজার এলাকার ভ্যানচালক মো. আজিত বলেন, ‘ছেলেরে বিদেশ পাঠানোর জন্য দেড় ভরি স্বর্ণ বন্ধক রাইখা মিঠুনেরতন ৪০ হাজার টাহা নিছিলাম। বউয়ের গয়না রাইখা পোলারে বিদেশ পাঠাইছি। পোলা অহনো ঠিকমতো কামাই-রোজগার করতে পারে না। আমি ভ্যান চালাইয়া খাই। আমার সারা জীবনের কামাই দিয়াও আর বউরে এই গয়না বানাইয়া দিতে পারুম না। আমি ওর বিচার চাই।’
বাজারের রমেন পোদ্দার নামের এক স্বর্ণ ব্যবসায়ী বলেন, ‘মানুষ বিপদে পড়ে আমাদের থেকে অনেক সময় স্বর্ণ বন্ধক রেখে টাকা নেয়। মহাজনের থেকে স্বর্ণ রেখে আমরা সামান্য সুদে টাকা এনে গ্রাহককে তিন থেকে সারে তিন শতাংশ সুদ হারে টাকা দিই। মিঠুন দেড় থেকে দুই শতাংশ সুদে টাকা দেওয়ায় অনেকেই বেশি লাভের আশায় তাঁর থেকে স্বর্ণ বন্ধক রেখে টাকা নিছে। সে এখন পালিয়েছে। এ ক্ষেত্রে আমাদের কিছু করার নেই। আমাদের জুয়েলারি সমিতির কাছে ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করতে পারে।’
নয়াবাজর ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি দলিল উদ্দিন বলেন, ‘মিঠুন আট বছর ধরে এই বাজারে ব্যবসা করে। আগে লেনদেন ভালো করে সবার আস্থা অর্জন করায় মানুষ তাঁকে বিশ্বাস করে স্বর্ণ বন্ধক রেখেছে। সম্প্রতি সে গ্রাহকের বন্ধক রাখা ১ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের স্বর্ণ নিয়ে পালিয়ে গেছে। ভুক্তভোগীরা বিষয়টি আমাকে অবহিত করলে আমি কমিটির পক্ষ থেকে মুন্সিগঞ্জে মিঠুনের বাড়িতে লোক পাঠিয়েছি। কিন্তু ওখানে তাঁকে পাওয়া যায়নি। ভুক্তভোগীদের আইনগত ব্যবস্থা নিতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, নয়াবাজারের স্বর্ণ ব্যবসায়ীর প্রতারণার শিকার ভুক্তভোগী এক নারী থানায় অভিযোগ করেছেন। অভিযোগ পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনা তদন্তে পুলিশ অফিসারকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত শেষে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্বর্ণ বন্ধক রেখে স্বল্প সুদে টাকা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার বড়কান্দি ইউনিয়নের অর্ধশতাধিক গ্রাহক। গ্রাহকদের কাছ থেকে নেওয়া বন্ধকের প্রায় দেড় শ ভরি স্বর্ণ ও নগদ অর্থ নিয়ে পালিয়েছেন নয়াবাজারের কথিত স্বর্ণ ব্যবসায়ী মিঠুন মন্ডল। কিছুদিন ধরে মিঠুনের স্বর্ণের দোকানে তালা ঝুলতে দেখে প্রতারণার বিষয়টি টের পান ভুক্তভোগীরা।
অনেক খোঁজাখুঁজির পর ওই ব্যবসায়ীকে না পেয়ে জাজিরা থানায় অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা। স্থানীয়দের অভিযোগ, মিঠুন গ্রামের সহজ-সরল নারীদের টার্গেট করে স্বর্ণ বন্ধক রেখে স্বল্প সুদে ঋণ দেওয়ার কথা বলে হাতিয়ে নিয়েছেন দেড় কোটি টাকা।
পুলিশ ও ভুক্তভোগীরা জানান, প্রায় আট বছর ধরে জাজিরার নয়াবাজারে জুয়েলারি ব্যবসা করে আসছিলেন মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান থানার মধ্যপাড়ার রঞ্জিত মন্ডলের ছেলে মিঠুন মন্ডল। মানুষের আস্থা অর্জনের জন্য বিভিন্ন সময়ে বিপদগ্রস্ত মানুষকে মাত্র দেড় থেকে দুই শতাংশ হারে সুদে স্বর্ণের গয়না বন্ধক রেখে টাকা দেন মিঠুন। নির্ধারিত সময়ে সুদসহ টাকা পরিশোধ করায় গ্রাহকের টাকা ফেরত দিয়ে মানুষের আস্থা অর্জন করেন মিঠুন।
এ জন্য গ্রামের সহজ-সরল মানুষকে টার্গেট করে বেশি বেশি লেনদেন করতে থাকেন তিনি। গত দুই বছর ধরে বিভিন্ন সময়ে বিপদে পরে মিঠুনের কাছে প্রায় দেড় শ ভরি স্বর্ণ বন্ধক রেখে টাকা নেন বড়কান্দি ইউনিয়নের অর্ধশতাধিক নারী-পুরুষ। দুই মাস আগে হঠাৎ নয়াবাজারে থাকা মিঠুনের স্বর্ণের দোকান তালাবদ্ধ অবস্থায় দেখতে পেয়ে সন্দেহ হয় স্থানীয়দের।
পরবর্তীতে দোকান না খোলায় তাঁর খোঁজে এসে ভুক্তভোগীরা প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পারেন। বাজার কমিটির সভাপতিকে অবহিত করার পর তাদের পরামর্শ অনুযায়ী মিঠুনের গ্রামের বাড়িতে খোঁজ নিয়েও তাঁর সন্ধান পাননি ভুক্তভোগীরা। গতকাল সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) জাজিরা থানায় লিখিত অভিযোগ করেন রানু বেগম নামের এক ভুক্তভোগী। ওই দিনই পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয়টি তদন্ত শুরু করে।
সোমবার বিকেলে সরেজমিন নয়াবাজারে গিয়ে দেখা যায়, তালাবদ্ধ থাকা মিঠুনের স্বর্ণের দোকান মিঠু জুয়েলার্সের সামনে ২০ থেকে ২৫ জন নারী-পুরুষের হট্টগোল। অনেকেই কান্না আর আহাজারি করছেন। প্রতিবেদকের উপস্থিতি টের পেয়ে এগিয়ে আসেন ভুক্তভোগীরা। এ সময় তাঁদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া প্রতারণার বিষয়টি প্রতিবেদককে জানান ভুক্তভোগীরা।
এ সময় বড়কান্দি ইউনিয়নের ভানুমুন্সি কান্দি গ্রামের রাণু বেগমকে আহাজারি করতে দেখা যায়। এগিয়ে গিয়ে কথা হয় রাণু বেগমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আট মাস আগে ছেলেকে সৌদি আরবে পাঠানোর সময় জরুরি টাকার প্রয়োজনে মিঠুনের কাছে ১২ ভরি স্বর্ণের গয়না বন্ধক রেখে ৫ লাখ ৮০ হাজার টাকা নেই। দুই মাস আগে বোনের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে ৩ লাখ ৮৫ হাজার টাকা মিঠুনকে পরিশোধ করি। পরদিন বাকি টাকা দিয়ে আমার স্বর্ণ ফিরিয়ে নেওয়ার কথা ছিল। কথামতো বাকি টাকা নিয়ে এসে দেখি দোকান বন্ধ। মোবাইলে ফোন করলেও তা বন্ধ পাই। এরপর দীর্ঘ সময় যাওয়ার পর দোকান না খোলায় প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পারি। স্বর্ণ বন্ধক রেখে স্বামীর চাপে রয়েছি আর গয়না ছাড়িয়ে কিছু গয়না বোনকে দেওয়ার কথা বলে তার থেকে টাকা এনেও বিপদে পড়েছি। পারিবারিক চাপে এখন আমি প্রায় বাড়িছাড়া। প্রতিদিন মিঠুনের দোকানের সামনে এসে বসে থাকি যদি সে আসে। বাজার কমিটির পরামর্শে থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছি। পুলিশ এসে তদন্ত করে গেছে।’
নয়বাজার এলাকার ভ্যানচালক মো. আজিত বলেন, ‘ছেলেরে বিদেশ পাঠানোর জন্য দেড় ভরি স্বর্ণ বন্ধক রাইখা মিঠুনেরতন ৪০ হাজার টাহা নিছিলাম। বউয়ের গয়না রাইখা পোলারে বিদেশ পাঠাইছি। পোলা অহনো ঠিকমতো কামাই-রোজগার করতে পারে না। আমি ভ্যান চালাইয়া খাই। আমার সারা জীবনের কামাই দিয়াও আর বউরে এই গয়না বানাইয়া দিতে পারুম না। আমি ওর বিচার চাই।’
বাজারের রমেন পোদ্দার নামের এক স্বর্ণ ব্যবসায়ী বলেন, ‘মানুষ বিপদে পড়ে আমাদের থেকে অনেক সময় স্বর্ণ বন্ধক রেখে টাকা নেয়। মহাজনের থেকে স্বর্ণ রেখে আমরা সামান্য সুদে টাকা এনে গ্রাহককে তিন থেকে সারে তিন শতাংশ সুদ হারে টাকা দিই। মিঠুন দেড় থেকে দুই শতাংশ সুদে টাকা দেওয়ায় অনেকেই বেশি লাভের আশায় তাঁর থেকে স্বর্ণ বন্ধক রেখে টাকা নিছে। সে এখন পালিয়েছে। এ ক্ষেত্রে আমাদের কিছু করার নেই। আমাদের জুয়েলারি সমিতির কাছে ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করতে পারে।’
নয়াবাজর ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি দলিল উদ্দিন বলেন, ‘মিঠুন আট বছর ধরে এই বাজারে ব্যবসা করে। আগে লেনদেন ভালো করে সবার আস্থা অর্জন করায় মানুষ তাঁকে বিশ্বাস করে স্বর্ণ বন্ধক রেখেছে। সম্প্রতি সে গ্রাহকের বন্ধক রাখা ১ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের স্বর্ণ নিয়ে পালিয়ে গেছে। ভুক্তভোগীরা বিষয়টি আমাকে অবহিত করলে আমি কমিটির পক্ষ থেকে মুন্সিগঞ্জে মিঠুনের বাড়িতে লোক পাঠিয়েছি। কিন্তু ওখানে তাঁকে পাওয়া যায়নি। ভুক্তভোগীদের আইনগত ব্যবস্থা নিতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, নয়াবাজারের স্বর্ণ ব্যবসায়ীর প্রতারণার শিকার ভুক্তভোগী এক নারী থানায় অভিযোগ করেছেন। অভিযোগ পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনা তদন্তে পুলিশ অফিসারকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত শেষে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
৫ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
৯ দিন আগেআন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
২০ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫