নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রেমিক কিশোর ডায়মন্ডের ফোন থেকে বার্তা, 'আমি তোমাকে আর ভালোবাসি না।’ এমন বার্তায় মাঝের কয়েক দিন অভিমানে যায় প্রেমিকা কুমারী পপি মন্ডলের। পরে বিষপানে আত্মহত্যা করেন তিনি। এরপর প্রেমিক ডায়মন্ড বুঝতে পারেন, পরিচিত আল আমিনসহ তাঁর পরিচিত কয়েকজন চাননি তাঁদের সম্পর্কটা থাকুক। তাই পরিকল্পিত ভাবেই তার মোবাইল থেকে পপি মন্ডলেকে পাঠানো হয় এমন বার্তা। এবার প্রেমিকার মৃত্যুর শোধ নিতে ডায়মন্ড খুন করেন আল আমিনকে। ঘটনার ১৮ দিনের মাথায় গত মঙ্গলবার পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ ডায়মন্ডকে দিনাজপুর থেকে গ্রেপ্তার করে।
বুধবার সিআইডি কার্যালয়ে ঘটনার বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন এসব তথ্য জানান সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার মুক্তা ধর। সিআইডি জানায়, একটি প্রেমের সম্পর্ক থেকেই এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের সূত্রপাত।
মুক্তা ধর ঘটনার বিষয়ে বলেন, গত ৩ সেপ্টেম্বর মধ্যরাতে ফেনী পৌরসভার পশ্চিম বিজয়সিংহ লুদ্দারপাড় গ্রামে একটি টিনশেড কলোনিতে আল আমিন নামে একজন ব্যবসায়ী হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। আল আমিন, তাঁর বড় ভাই তোফাজ্জল হোসেন (২৭) ও আসামি মো. ডায়মন্ড (২৮) ওই টিনশেড কলোনির একটি কক্ষে ভাড়া থাকতেন। তাঁরা তিনজনই ফেনী শহর ও জেলার বিভিন্ন এলাকায় হরেক রকমের জিনিসপত্র বিক্রি করতেন (ফেরিওয়ালা)।
তদন্তে সিআইডি জানতে পারে, আসামি ডায়মন্ডের সঙ্গে নিজ গ্রামের ভিন্ন ধর্মাবলম্বী এক কিশোরীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। যদিও সম্পর্কটি বেশি দিন টেকেনি। প্রেমিকা কুমারী পপি মন্ডল বিষপান করে আত্মহত্যা করেন। পপির আত্মহত্যার পর একদিন ডায়মন্ড জানতে পারে আল আমিন ইচ্ছা করে সুকৌশলে ডায়মন্ডের ফোন ব্যবহার করে পপি মন্ডলকে ক্ষুদ্রে বার্তা পাঠান। যার পরিপ্রেক্ষিতেই পপি আত্মহত্যা করেন। এ ছাড়াও ডায়মন্ড আরও জানতে পারেন নিহত আল আমিন তাঁর ৩ সহযোগী রুবেল মন্ডল, হাসিবুর রহমান, আবু বক্করকে নিয়ে কিছুদিন আগে পপির ঘরে ঢুকে তাঁকে যৌন নিপীড়ন করেন।
সিআইডির এই কর্মকর্তা বলেন, ডায়মন্ড এসব ঘটনা জানতে পেরে আল আমিনকে হত্যার পরিকল্পনা করে। গত ৩ সেপ্টেম্বর মধ্য রাতে তিনি ছুরি নিয়ে আল আমিনের ওপর হামলা করেন এবং তাঁর বুকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করেন। এ সময় আল আমিনকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে আল-আমিনের বড় ভাই তোফাজ্জলকেও আসামি ডায়মন্ড ছুরিকাঘাত করেন। তাঁদের চিৎকারে কলোনির অন্যান্য বাসিন্দারা এগিয়ে এলে ডায়মন্ড দৌড়ে পালিয়ে যান। এতে আল আমিন মারা যান।
প্রেমিক কিশোর ডায়মন্ডের ফোন থেকে বার্তা, 'আমি তোমাকে আর ভালোবাসি না।’ এমন বার্তায় মাঝের কয়েক দিন অভিমানে যায় প্রেমিকা কুমারী পপি মন্ডলের। পরে বিষপানে আত্মহত্যা করেন তিনি। এরপর প্রেমিক ডায়মন্ড বুঝতে পারেন, পরিচিত আল আমিনসহ তাঁর পরিচিত কয়েকজন চাননি তাঁদের সম্পর্কটা থাকুক। তাই পরিকল্পিত ভাবেই তার মোবাইল থেকে পপি মন্ডলেকে পাঠানো হয় এমন বার্তা। এবার প্রেমিকার মৃত্যুর শোধ নিতে ডায়মন্ড খুন করেন আল আমিনকে। ঘটনার ১৮ দিনের মাথায় গত মঙ্গলবার পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ ডায়মন্ডকে দিনাজপুর থেকে গ্রেপ্তার করে।
বুধবার সিআইডি কার্যালয়ে ঘটনার বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন এসব তথ্য জানান সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার মুক্তা ধর। সিআইডি জানায়, একটি প্রেমের সম্পর্ক থেকেই এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের সূত্রপাত।
মুক্তা ধর ঘটনার বিষয়ে বলেন, গত ৩ সেপ্টেম্বর মধ্যরাতে ফেনী পৌরসভার পশ্চিম বিজয়সিংহ লুদ্দারপাড় গ্রামে একটি টিনশেড কলোনিতে আল আমিন নামে একজন ব্যবসায়ী হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। আল আমিন, তাঁর বড় ভাই তোফাজ্জল হোসেন (২৭) ও আসামি মো. ডায়মন্ড (২৮) ওই টিনশেড কলোনির একটি কক্ষে ভাড়া থাকতেন। তাঁরা তিনজনই ফেনী শহর ও জেলার বিভিন্ন এলাকায় হরেক রকমের জিনিসপত্র বিক্রি করতেন (ফেরিওয়ালা)।
তদন্তে সিআইডি জানতে পারে, আসামি ডায়মন্ডের সঙ্গে নিজ গ্রামের ভিন্ন ধর্মাবলম্বী এক কিশোরীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। যদিও সম্পর্কটি বেশি দিন টেকেনি। প্রেমিকা কুমারী পপি মন্ডল বিষপান করে আত্মহত্যা করেন। পপির আত্মহত্যার পর একদিন ডায়মন্ড জানতে পারে আল আমিন ইচ্ছা করে সুকৌশলে ডায়মন্ডের ফোন ব্যবহার করে পপি মন্ডলকে ক্ষুদ্রে বার্তা পাঠান। যার পরিপ্রেক্ষিতেই পপি আত্মহত্যা করেন। এ ছাড়াও ডায়মন্ড আরও জানতে পারেন নিহত আল আমিন তাঁর ৩ সহযোগী রুবেল মন্ডল, হাসিবুর রহমান, আবু বক্করকে নিয়ে কিছুদিন আগে পপির ঘরে ঢুকে তাঁকে যৌন নিপীড়ন করেন।
সিআইডির এই কর্মকর্তা বলেন, ডায়মন্ড এসব ঘটনা জানতে পেরে আল আমিনকে হত্যার পরিকল্পনা করে। গত ৩ সেপ্টেম্বর মধ্য রাতে তিনি ছুরি নিয়ে আল আমিনের ওপর হামলা করেন এবং তাঁর বুকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করেন। এ সময় আল আমিনকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে আল-আমিনের বড় ভাই তোফাজ্জলকেও আসামি ডায়মন্ড ছুরিকাঘাত করেন। তাঁদের চিৎকারে কলোনির অন্যান্য বাসিন্দারা এগিয়ে এলে ডায়মন্ড দৌড়ে পালিয়ে যান। এতে আল আমিন মারা যান।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫