নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেছেন, আসন্ন নির্বাচন ঘিরে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা ও অস্ত্রের ঝনঝনানির সুযোগ নেই। র্যাব নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে গত সপ্তাহেও ছয়টি অস্ত্র উদ্ধার করেছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে খন্দকার আল মঈন এসব কথা বলেন।
নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচন কমিশন আশঙ্কা করছে, অস্ত্রের ঝনঝনানি বাড়তে পারে। এ বিষয় র্যাবের প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চাইলে কমান্ডার খন্দকার মঈন বলেন, ‘র্যাবের ম্যান্ডেট হলো অস্ত্র, জঙ্গি, মাদক ও সন্ত্রাস দমন। এটা শুধু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কাজ করছি তা না। আমরা যখনই তথ্য পাচ্ছি বা অবৈধ অস্ত্র বহন, ব্যবহারের তথ্য পেলে সেটা দেশের যে প্রান্তেই হোক আমরা কাজ করি। গত সপ্তাহে যশোর থেকে ছয়টা অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। সব মিলিয়ে আমরা নির্বাচন না, যেকোনো সময় হোক জড়িতদের আইনের আওতায় নিয়ে আসছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘কিছু ব্যক্তি বা মহল মনে করেন, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তাঁদের জনসমর্থনের পাশাপাশি পেশিশক্তির প্রয়োজন রয়েছে। তাঁরা কিন্তু এ ধরনের সন্ত্রাসীদের ব্যবহার করা বা সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে অস্ত্র ব্যবহারের চেষ্টায় থাকতে পারেন। তবে এ বিষয়ে আমাদের গোয়েন্দারা কাজ করছে।’
আসন্ন নির্বাচনে চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের জামিনের তথ্যের বিষয়ে জানতে চাইলে খন্দকার মঈন বলেন, ‘চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা জামিনে বের হওয়ার তথ্য সরাসরি আমরা পাই না। পাওয়ারও কথা না। সন্ত্রাসীরা কারাগার থেকে জামিনে বের হচ্ছে আদালত থেকে। অনেক ক্ষেত্রে কারাগার থেকে কারা কর্তৃপক্ষ বা কারা পুলিশের কাছ থেকে পুলিশ সদর দপ্তর এ তথ্য পেয়ে থাকে। পাশাপাশি আমরা আমাদের গোয়েন্দাদের মাধ্যমে তথ্য এলেই বড় মাপের শীর্ষ সন্ত্রাসী ও যাদের বড় ধরনের অপরাধের ইতিহাস রয়েছে তাদের অবস্থান নজরদারিতে রাখছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘র্যাবের জনবল প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। সন্ত্রাসীদের বিষয়ে কোনো তথ্য পেলে আমরা কাজ করছি। যেহেতু তারা আইনানুগ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে জামিনে বের হয়ে আসছে... অনেক জঙ্গিও বের হয়ে আসে। এই তথ্যটা গোয়েন্দা সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শেয়ার করা উচিত। আমরা মনে করি সবাই সমন্বিতভাবে এটার বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন আছে। তবে আমরা নজরদারিতে রাখার চেষ্টা করি। জামিনে বের হয়ে এসে আবারও অপরাধ করছে কি না, আমরা মনিটর করছি।’
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেছেন, আসন্ন নির্বাচন ঘিরে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা ও অস্ত্রের ঝনঝনানির সুযোগ নেই। র্যাব নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে গত সপ্তাহেও ছয়টি অস্ত্র উদ্ধার করেছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে খন্দকার আল মঈন এসব কথা বলেন।
নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচন কমিশন আশঙ্কা করছে, অস্ত্রের ঝনঝনানি বাড়তে পারে। এ বিষয় র্যাবের প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চাইলে কমান্ডার খন্দকার মঈন বলেন, ‘র্যাবের ম্যান্ডেট হলো অস্ত্র, জঙ্গি, মাদক ও সন্ত্রাস দমন। এটা শুধু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কাজ করছি তা না। আমরা যখনই তথ্য পাচ্ছি বা অবৈধ অস্ত্র বহন, ব্যবহারের তথ্য পেলে সেটা দেশের যে প্রান্তেই হোক আমরা কাজ করি। গত সপ্তাহে যশোর থেকে ছয়টা অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। সব মিলিয়ে আমরা নির্বাচন না, যেকোনো সময় হোক জড়িতদের আইনের আওতায় নিয়ে আসছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘কিছু ব্যক্তি বা মহল মনে করেন, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তাঁদের জনসমর্থনের পাশাপাশি পেশিশক্তির প্রয়োজন রয়েছে। তাঁরা কিন্তু এ ধরনের সন্ত্রাসীদের ব্যবহার করা বা সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে অস্ত্র ব্যবহারের চেষ্টায় থাকতে পারেন। তবে এ বিষয়ে আমাদের গোয়েন্দারা কাজ করছে।’
আসন্ন নির্বাচনে চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের জামিনের তথ্যের বিষয়ে জানতে চাইলে খন্দকার মঈন বলেন, ‘চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা জামিনে বের হওয়ার তথ্য সরাসরি আমরা পাই না। পাওয়ারও কথা না। সন্ত্রাসীরা কারাগার থেকে জামিনে বের হচ্ছে আদালত থেকে। অনেক ক্ষেত্রে কারাগার থেকে কারা কর্তৃপক্ষ বা কারা পুলিশের কাছ থেকে পুলিশ সদর দপ্তর এ তথ্য পেয়ে থাকে। পাশাপাশি আমরা আমাদের গোয়েন্দাদের মাধ্যমে তথ্য এলেই বড় মাপের শীর্ষ সন্ত্রাসী ও যাদের বড় ধরনের অপরাধের ইতিহাস রয়েছে তাদের অবস্থান নজরদারিতে রাখছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘র্যাবের জনবল প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। সন্ত্রাসীদের বিষয়ে কোনো তথ্য পেলে আমরা কাজ করছি। যেহেতু তারা আইনানুগ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে জামিনে বের হয়ে আসছে... অনেক জঙ্গিও বের হয়ে আসে। এই তথ্যটা গোয়েন্দা সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শেয়ার করা উচিত। আমরা মনে করি সবাই সমন্বিতভাবে এটার বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন আছে। তবে আমরা নজরদারিতে রাখার চেষ্টা করি। জামিনে বের হয়ে এসে আবারও অপরাধ করছে কি না, আমরা মনিটর করছি।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫