নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর শাহজাহানপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে ফ্রিডম পার্টির ক্যাডার শামসুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশ্যান ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
তিনি ১৯৯০ সালে ময়মনসিংহে খুন ও অস্ত্র মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি। ১৯৯১ সালে জামিনে বেড়িয়ে বিদেশে পালিয়ে যায়। দীর্ঘদিন বিভিন্ন দেশে কাটিয়ে গত মাসে দেশে আসে শামসুল ইসলাম। পরবর্তীতে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে গতকাল তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-২ এর মিডিয়া কর্মকর্তা সিনিয়র সহকারী পরিচালক (এএসপি) মো. ফজলুল হক।
ফজলুল হক জানান, ১৯৯০ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় ময়মনসিংহ জেলার কোতোয়ালি থানার পূরবী সিনেমা এলাকায় ফ্রিডম পার্টির অফিসের সামনে মো. হারুন অর রশিদ (২৫) নামের একজনকে গুলি করে হত্যা করে পার্টির সদস্যরা। এ সময় আরও চারজন আহত হন।
এই ঘটনার পরে হত্যায় জড়িত শামসুল ইসলামসহ মোট ৩০ জনকে অস্ত্রসহ আটক করে ত্রিশাল থানার পুলিশ। পরে তাদের বিরুদ্ধে ময়মনসিংহ কোতোয়ালি থানায় হত্যা ও অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করা হয়। মামলা তদন্ত শেষে ৩০ জনের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে পুলিশ। বিচারিক কার্যক্রম শেষে ২০১৭ সালের ৯ মে ময়মনসিংহের দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল মামলায় ৩০ জন আসামির মধ্যে ২৭ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত। বাকি তিনজন মৃত্যুবরণ করায় তাদের নাম বাদ দেওয়া হয়। তবে গ্রেপ্তার হওয়ার পরে ১৯৯১ সালে জামিনে বের হয়ে দেশ ছাড়ে শামসুল। নিম্ন আদালতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত হলেও এরপর থেকে পলাতক ছিলেন তিনি।
গ্রেপ্তারকৃতের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন র্যাবের এ কর্মকর্তা।
রাজধানীর শাহজাহানপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে ফ্রিডম পার্টির ক্যাডার শামসুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশ্যান ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
তিনি ১৯৯০ সালে ময়মনসিংহে খুন ও অস্ত্র মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি। ১৯৯১ সালে জামিনে বেড়িয়ে বিদেশে পালিয়ে যায়। দীর্ঘদিন বিভিন্ন দেশে কাটিয়ে গত মাসে দেশে আসে শামসুল ইসলাম। পরবর্তীতে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে গতকাল তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-২ এর মিডিয়া কর্মকর্তা সিনিয়র সহকারী পরিচালক (এএসপি) মো. ফজলুল হক।
ফজলুল হক জানান, ১৯৯০ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় ময়মনসিংহ জেলার কোতোয়ালি থানার পূরবী সিনেমা এলাকায় ফ্রিডম পার্টির অফিসের সামনে মো. হারুন অর রশিদ (২৫) নামের একজনকে গুলি করে হত্যা করে পার্টির সদস্যরা। এ সময় আরও চারজন আহত হন।
এই ঘটনার পরে হত্যায় জড়িত শামসুল ইসলামসহ মোট ৩০ জনকে অস্ত্রসহ আটক করে ত্রিশাল থানার পুলিশ। পরে তাদের বিরুদ্ধে ময়মনসিংহ কোতোয়ালি থানায় হত্যা ও অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করা হয়। মামলা তদন্ত শেষে ৩০ জনের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে পুলিশ। বিচারিক কার্যক্রম শেষে ২০১৭ সালের ৯ মে ময়মনসিংহের দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল মামলায় ৩০ জন আসামির মধ্যে ২৭ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত। বাকি তিনজন মৃত্যুবরণ করায় তাদের নাম বাদ দেওয়া হয়। তবে গ্রেপ্তার হওয়ার পরে ১৯৯১ সালে জামিনে বের হয়ে দেশ ছাড়ে শামসুল। নিম্ন আদালতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত হলেও এরপর থেকে পলাতক ছিলেন তিনি।
গ্রেপ্তারকৃতের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন র্যাবের এ কর্মকর্তা।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫