নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ বিমানের বিভিন্ন পদে নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করার মামলায় দাখিল করা অভিযোগপত্র গ্রহণ করেননি ঢাকা সাইবার ট্রাইব্যুনাল। আজ সোমবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াত অভিযোগপত্র গ্রহণ না করে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী শামীম আল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোন সংস্থা অধিকতর তদন্ত করবে, সে বিষয়ে ট্রাইব্যুনাল এখনো আদেশ দেননি।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার তদন্তে কিছু ভুলভ্রান্তি থাকায় অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ট্রাইব্যুনালের পিপি নজরুল ইসলাম শামীম বলেন, আদেশ পাওয়ার পর বিস্তারিত জানানো যাবে কেন অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গত ২২ জুন ডিবি পুলিশের পরিদর্শক মো. আলমগীর হোসেন পাটোয়ারী আদালতে এই অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করেন।
চার্জশিটে বলা হয়, ২০২২ সালের ২১ অক্টোবর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিভিন্ন পদে নিয়োগ পরীক্ষার তারিখ ধার্য ছিল। কিন্তু পরীক্ষার আগেই প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ ওঠে। একপর্যায়ে নিয়োগ পরীক্ষার বাতিল ঘোষণা করা হয়। পরে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়। মামলার তদন্ত করতে গিয়ে দেখা যায়, প্রশ্নপত্র যাঁদের হেফাজতে থাকার কথা, তাঁরাই বিভিন্নভাবে প্রশ্নপত্র ফাঁস করেন। সাক্ষ্য প্রমাণে বিমানের ২৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে এই প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে।
চার্জশিটে তদন্ত কর্মকর্তা আরও উল্লেখ করেন, বিমানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অসৎ উদ্দেশে অর্থের বিনিময়ে নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস, সংগ্রহ, বিতরণ এবং ক্রয়-বিক্রয় করে আসছিলেন। তাঁরা সবাই নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস, ক্রয়-বিক্রয়, মিডিয়া ও বিতরণকারী চক্রের সদস্য মর্মে প্রমাণিত হয়।
চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন বাংলাদেশ বিমানের নিরাপত্তা বিভাগের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মেজর তাইজ ইবনে আনোয়ার, মোটর ট্রান্সপোর্ট (এমটি) অপারেটর জাহাঙ্গীর আলমসহ ৩০ জন।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০২২ সালের ২১ অক্টোবর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেডের ১২টি পদে নিয়োগ পরীক্ষার তারিখ ধার্য ছিল। তবে এ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ ওঠে। পরে পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগে তা স্থগিত করা হয়।
এদিকে ওই দিন পরীক্ষা স্থগিতের ঘোষণা দেওয়ায় তাৎক্ষণিকভাবে পরীক্ষাকেন্দ্রের সামনে বিক্ষোভ শুরু করেন চাকরিপ্রার্থীরা। তবে কিছুক্ষণ পর প্রার্থীরা কেন্দ্র থেকে চলে যান। পরে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় বিমানবন্দর থানায় গত বছরের ২৬ অক্টোবর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়।
প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়া নিয়োগ পরীক্ষার পদগুলো হলো জুনিয়র টেইলর কাম আপ হোলস্টার, প্রি-প্রেস অ্যাসিস্ট্যান্ট, জুনিয়র এমটি মেকানিক, জুনিয়র এয়ারকন মেকানিক, জুনিয়র ওয়েল্ডার জিএসই, জুনিয়র পেইন্টার জিএসই, জুনিয়র মেকানিক (টায়ার) জিএসই, জুনিয়র মেকানিক জিএই (ক্যাজুয়াল), জুনিয়র ইলেকট্রিশিয়ান জিএসই (ক্যাজুয়াল) ও জুনিয়র অপারেটর জিএসই (ক্যাজুয়াল)।
বাংলাদেশ বিমানের বিভিন্ন পদে নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করার মামলায় দাখিল করা অভিযোগপত্র গ্রহণ করেননি ঢাকা সাইবার ট্রাইব্যুনাল। আজ সোমবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াত অভিযোগপত্র গ্রহণ না করে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী শামীম আল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোন সংস্থা অধিকতর তদন্ত করবে, সে বিষয়ে ট্রাইব্যুনাল এখনো আদেশ দেননি।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার তদন্তে কিছু ভুলভ্রান্তি থাকায় অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ট্রাইব্যুনালের পিপি নজরুল ইসলাম শামীম বলেন, আদেশ পাওয়ার পর বিস্তারিত জানানো যাবে কেন অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গত ২২ জুন ডিবি পুলিশের পরিদর্শক মো. আলমগীর হোসেন পাটোয়ারী আদালতে এই অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করেন।
চার্জশিটে বলা হয়, ২০২২ সালের ২১ অক্টোবর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিভিন্ন পদে নিয়োগ পরীক্ষার তারিখ ধার্য ছিল। কিন্তু পরীক্ষার আগেই প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ ওঠে। একপর্যায়ে নিয়োগ পরীক্ষার বাতিল ঘোষণা করা হয়। পরে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়। মামলার তদন্ত করতে গিয়ে দেখা যায়, প্রশ্নপত্র যাঁদের হেফাজতে থাকার কথা, তাঁরাই বিভিন্নভাবে প্রশ্নপত্র ফাঁস করেন। সাক্ষ্য প্রমাণে বিমানের ২৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে এই প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে।
চার্জশিটে তদন্ত কর্মকর্তা আরও উল্লেখ করেন, বিমানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অসৎ উদ্দেশে অর্থের বিনিময়ে নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস, সংগ্রহ, বিতরণ এবং ক্রয়-বিক্রয় করে আসছিলেন। তাঁরা সবাই নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস, ক্রয়-বিক্রয়, মিডিয়া ও বিতরণকারী চক্রের সদস্য মর্মে প্রমাণিত হয়।
চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন বাংলাদেশ বিমানের নিরাপত্তা বিভাগের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মেজর তাইজ ইবনে আনোয়ার, মোটর ট্রান্সপোর্ট (এমটি) অপারেটর জাহাঙ্গীর আলমসহ ৩০ জন।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০২২ সালের ২১ অক্টোবর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেডের ১২টি পদে নিয়োগ পরীক্ষার তারিখ ধার্য ছিল। তবে এ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ ওঠে। পরে পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগে তা স্থগিত করা হয়।
এদিকে ওই দিন পরীক্ষা স্থগিতের ঘোষণা দেওয়ায় তাৎক্ষণিকভাবে পরীক্ষাকেন্দ্রের সামনে বিক্ষোভ শুরু করেন চাকরিপ্রার্থীরা। তবে কিছুক্ষণ পর প্রার্থীরা কেন্দ্র থেকে চলে যান। পরে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় বিমানবন্দর থানায় গত বছরের ২৬ অক্টোবর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়।
প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়া নিয়োগ পরীক্ষার পদগুলো হলো জুনিয়র টেইলর কাম আপ হোলস্টার, প্রি-প্রেস অ্যাসিস্ট্যান্ট, জুনিয়র এমটি মেকানিক, জুনিয়র এয়ারকন মেকানিক, জুনিয়র ওয়েল্ডার জিএসই, জুনিয়র পেইন্টার জিএসই, জুনিয়র মেকানিক (টায়ার) জিএসই, জুনিয়র মেকানিক জিএই (ক্যাজুয়াল), জুনিয়র ইলেকট্রিশিয়ান জিএসই (ক্যাজুয়াল) ও জুনিয়র অপারেটর জিএসই (ক্যাজুয়াল)।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫