শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের নাওডোবা এলাকায় নির্মাণাধীন টয়লেট থেকে মাটিচাপা অবস্থায় কুতুবউদ্দিন (২) নামে এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় শিশুটির চাচি নার্গিস আক্তার (৩৫) ও চাচাতো বোন হাফসাকে (১৪) গ্রেপ্তার করা হয়।
মৃত শিশুটি শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটসংলগ্ন বাগিয়া গ্রামের ইসমাইল ব্যাপারী ছেলে।
জানা যায়, গত বুধবার নার্গিস আক্তারের মেয়ে হাফসা শিশু কুতুবউদ্দিনকে চকলেট কেনার কথা বলে বাড়ি থেকে নিয়ে যায়। এরপর থেকেই শিশুটিকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে ওই দিন বিকেলেই শিশুটির বাবা ইসমাইল ব্যাপারী শিবচর থানায় একটি অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
অভিযোগের ভিত্তিতে শিবচর থানার পুলিশ গতকাল বৃহস্পতিবার নার্গিস আক্তার ও তাঁর মেয়ে হাফসাকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায়। পরে তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে নাওডোবা এলাকায় একটি নির্মাণাধীন টয়লেটের মধ্য থেকে মাটিচাপা দেওয়া অবস্থায় কুতুবউদ্দিনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
পারিবারিক ও স্থানীয় সূত্র বলেছে, ইসমাইল ব্যাপারীর বড় ভাই নার্গিস আক্তারের স্বামী আবুল হাশেম ব্যাপারী কয়েক বছর আগে মারা গেছেন। পরে তিনি তাঁর এক ছেলে ও এক মেয়ে নিয়ে বাবার বাড়ি শরীয়তপুরের নাওডোবা গ্রামে বসবাস করেন। কয়েক দিন আগে স্বামীর বাড়ির জায়গাজমির ভাগবণ্টন নিয়ে নার্গিসের সঙ্গে দেবর-ভাশুরদের দ্বন্দ্ব তৈরি হয়।
এ বিষয়ে নিহত শিশু কুতুবউদ্দিনের মেজো চাচা মুছা ব্যাপারী বলেন, `আমার বড় ভাই (হাশেম ব্যাপারী) মারা যাওয়ার পরে আমরা ভাইয়ের বউ-বাচ্চাদের খোঁজখবর রাখি। টাকাপয়সাও দিই। কিন্তু জায়গাজমি নিয়ে দ্বন্দ্বের কারণে তারা আমার ভাতিজাকে খুন করেছে। তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।'
শিবচর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আমির হোসেন সেরনিয়াবাত বলেন, `ঘটনার পরে শিশুটির বাবা অভিযোগ করলে আমরা তাকে উদ্ধারের কাজ শুরু করি। সন্দেহজনকভাবে নার্গিস আক্তার ও তার মেয়ে হাফসাকে গ্রেপ্তার করলে হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি উঠে আসে। তাদের দেওয়া তথ্যর ভিত্তিতে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।'
পরিদর্শক আরও বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি মাদারীপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় একটি মামলা করা হয়েছে।
শরীয়তপুরের নাওডোবা এলাকায় নির্মাণাধীন টয়লেট থেকে মাটিচাপা অবস্থায় কুতুবউদ্দিন (২) নামে এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় শিশুটির চাচি নার্গিস আক্তার (৩৫) ও চাচাতো বোন হাফসাকে (১৪) গ্রেপ্তার করা হয়।
মৃত শিশুটি শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটসংলগ্ন বাগিয়া গ্রামের ইসমাইল ব্যাপারী ছেলে।
জানা যায়, গত বুধবার নার্গিস আক্তারের মেয়ে হাফসা শিশু কুতুবউদ্দিনকে চকলেট কেনার কথা বলে বাড়ি থেকে নিয়ে যায়। এরপর থেকেই শিশুটিকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে ওই দিন বিকেলেই শিশুটির বাবা ইসমাইল ব্যাপারী শিবচর থানায় একটি অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
অভিযোগের ভিত্তিতে শিবচর থানার পুলিশ গতকাল বৃহস্পতিবার নার্গিস আক্তার ও তাঁর মেয়ে হাফসাকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায়। পরে তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে নাওডোবা এলাকায় একটি নির্মাণাধীন টয়লেটের মধ্য থেকে মাটিচাপা দেওয়া অবস্থায় কুতুবউদ্দিনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
পারিবারিক ও স্থানীয় সূত্র বলেছে, ইসমাইল ব্যাপারীর বড় ভাই নার্গিস আক্তারের স্বামী আবুল হাশেম ব্যাপারী কয়েক বছর আগে মারা গেছেন। পরে তিনি তাঁর এক ছেলে ও এক মেয়ে নিয়ে বাবার বাড়ি শরীয়তপুরের নাওডোবা গ্রামে বসবাস করেন। কয়েক দিন আগে স্বামীর বাড়ির জায়গাজমির ভাগবণ্টন নিয়ে নার্গিসের সঙ্গে দেবর-ভাশুরদের দ্বন্দ্ব তৈরি হয়।
এ বিষয়ে নিহত শিশু কুতুবউদ্দিনের মেজো চাচা মুছা ব্যাপারী বলেন, `আমার বড় ভাই (হাশেম ব্যাপারী) মারা যাওয়ার পরে আমরা ভাইয়ের বউ-বাচ্চাদের খোঁজখবর রাখি। টাকাপয়সাও দিই। কিন্তু জায়গাজমি নিয়ে দ্বন্দ্বের কারণে তারা আমার ভাতিজাকে খুন করেছে। তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।'
শিবচর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আমির হোসেন সেরনিয়াবাত বলেন, `ঘটনার পরে শিশুটির বাবা অভিযোগ করলে আমরা তাকে উদ্ধারের কাজ শুরু করি। সন্দেহজনকভাবে নার্গিস আক্তার ও তার মেয়ে হাফসাকে গ্রেপ্তার করলে হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি উঠে আসে। তাদের দেওয়া তথ্যর ভিত্তিতে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।'
পরিদর্শক আরও বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি মাদারীপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় একটি মামলা করা হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২২ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২৪ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫