গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে শহিদ শেখ হত্যা মামলার প্রধান আসামি খালাতো ভাই রবিউল শেখকে (৪০) কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার চরপদ্মবিলা গ্রামের একটি বাঁশ বাগান থেকে রবিউলের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে কাশিয়ানী থানা-পুলিশ। নিহত রবিউল চরপদ্মবিলা গ্রামের মালেক শেখের ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কাশিয়ানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাসুদ রায়হান।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, চরপদ্মবিলা গ্রামের আপন খালাতো ভাই শহিদ শেখ হত্যা মামলার প্রধান আসামি রবিউল শেখ। গত বুধবার রাতে তাঁকে বাড়ি থেকে নিহতের খালাতো ভাই কুব্বত শেখ ও প্রতিবেশী নাসির ডেকে নিয়ে যান। রাতে বাড়িতে ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন বিভিন্ন স্থানে খোঁজ-খবর নিয়ে তাঁর সন্ধান পাননি।
এরপর স্থানীয়রা বাড়ির পশ্চিম পার্শ্বের দীনেশ বিশ্বাসের বাঁশ বাগানে রবিউলের রক্তাক্ত মরদেহ দেখে পুলিশকে খবর দেন। খবর পেয়ে কাশিয়ানী থানার ওসি মোহাম্মদ মাসুদ রায়হানের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। মরদেহের মাথা, কান ও হাতসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের কোপের চিহ্ন রয়েছে। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়নি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য গোপালগঞ্জ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহত রবিউলের স্ত্রী শ্যামলী বেগম বলেন, ‘গত বুধবার রাতে কয়েল কিনে বাড়ি ফেরার পরে আমার স্বামীকে রাতের বেলা মামলা বিষয়ে কথা বলার জন্য তাঁর খালাতো ভাই কুব্বত শেখ ও নাসির ডেকে নিয়ে যায়। তারপর আর কোনো খবর পাই না তাঁর। মোবাইলও বন্ধ ছিল। সকালে লোকজনের কাছে শুনতে পারি আমার স্বামীকে কুপিয়ে বাঁশ বাগানে ফেলে রেখেছে।’
উল্লেখ্য, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ২০২০ সালের ৩০ নভেম্বর রাতে আপন খালাতো ভাই শহিদ শেখকে পিটিয়ে হত্যা করেন রবিউল শেখ। এ ঘটনায় নিহতের ভাই কুব্বাত শেখ বাদী হয়ে রবিউল শেখ ভাই মনির শেখসহ আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার আসামিরা জামিনে রয়েছেন।
গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে শহিদ শেখ হত্যা মামলার প্রধান আসামি খালাতো ভাই রবিউল শেখকে (৪০) কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার চরপদ্মবিলা গ্রামের একটি বাঁশ বাগান থেকে রবিউলের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে কাশিয়ানী থানা-পুলিশ। নিহত রবিউল চরপদ্মবিলা গ্রামের মালেক শেখের ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কাশিয়ানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাসুদ রায়হান।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, চরপদ্মবিলা গ্রামের আপন খালাতো ভাই শহিদ শেখ হত্যা মামলার প্রধান আসামি রবিউল শেখ। গত বুধবার রাতে তাঁকে বাড়ি থেকে নিহতের খালাতো ভাই কুব্বত শেখ ও প্রতিবেশী নাসির ডেকে নিয়ে যান। রাতে বাড়িতে ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন বিভিন্ন স্থানে খোঁজ-খবর নিয়ে তাঁর সন্ধান পাননি।
এরপর স্থানীয়রা বাড়ির পশ্চিম পার্শ্বের দীনেশ বিশ্বাসের বাঁশ বাগানে রবিউলের রক্তাক্ত মরদেহ দেখে পুলিশকে খবর দেন। খবর পেয়ে কাশিয়ানী থানার ওসি মোহাম্মদ মাসুদ রায়হানের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। মরদেহের মাথা, কান ও হাতসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের কোপের চিহ্ন রয়েছে। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়নি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য গোপালগঞ্জ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহত রবিউলের স্ত্রী শ্যামলী বেগম বলেন, ‘গত বুধবার রাতে কয়েল কিনে বাড়ি ফেরার পরে আমার স্বামীকে রাতের বেলা মামলা বিষয়ে কথা বলার জন্য তাঁর খালাতো ভাই কুব্বত শেখ ও নাসির ডেকে নিয়ে যায়। তারপর আর কোনো খবর পাই না তাঁর। মোবাইলও বন্ধ ছিল। সকালে লোকজনের কাছে শুনতে পারি আমার স্বামীকে কুপিয়ে বাঁশ বাগানে ফেলে রেখেছে।’
উল্লেখ্য, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ২০২০ সালের ৩০ নভেম্বর রাতে আপন খালাতো ভাই শহিদ শেখকে পিটিয়ে হত্যা করেন রবিউল শেখ। এ ঘটনায় নিহতের ভাই কুব্বাত শেখ বাদী হয়ে রবিউল শেখ ভাই মনির শেখসহ আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার আসামিরা জামিনে রয়েছেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫