নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘যৌক্তিক কারণ’ ছাড়া ঘরের বাইরে বের হওয়ায় চলমান কঠোর বিধিনিষেধের দ্বিতীয় দিনে রাজধানীতে ৩২০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এছাড়া মিথ্যা তথ্য দেওয়া ও মাস্ক ব্যবহার না করায় ২০৮ জনকে জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ডিএমপির গণমাধ্যম শাখা জানিয়েছে, কঠোর বিধিনিষেধ অমান্য করে কোনো কারণ ছাড়াই বাস্তায় বের হওয়ায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) ৬৮টি গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা করেছে। আজ কঠোর বিধিনিষেধের দ্বিতীয় দিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ডিএমপির আটটি বিভাগ এসব আইনি ব্যবস্থা নেয়। এ সময় মোট ২১৯টি মামলা দেওয়া হয়েছে।
তেজগাঁও বিভাগের মোহাম্মদপুর জোনের অতিরিক্ত উপকমিশনার মৃত্যুঞ্জয় দে সজল বলেন, `করোনোভাইরাসের সংক্রমণ কমাতে চলাচলে কঠোর বিধিনিষেধের দ্বিতীয় দিনে মাঠে আবস্থান করছি আমরা। এ সময় যাঁরাই অকারণে বাসা থেকে বের হয়েছেন, তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। প্রথমে আটক এবং পরে যাচাইবাছাই করে গ্রেপ্তার দেখানো হচ্ছে।'
কঠোর বিধিনিষেধের প্রথম দিন বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) অকারণে বের হয়ে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন ৫৫০ জন। জরিমানা করা হয় ৪ লাখ ৯২ হাজার ৫০৭ টাকা।
এদিকে র্যাবের পক্ষ জানানো হয়েছে, দ্বিতীয় দিনে সারা দেশে ২১৩ জনকে জরিমানা করা হয়েছে। আর্থিক জরিমানার পরিমাণ ২ লাখ ১৫ হাজার ৫৪০ টাকা। আজ সারা দেশে ১৬৬টি টহল ও ১৪৫টি চেকপোস্ট ছিল র্যাবের।
সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুসারে, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় ১ থেকে ৭ জুলাই সারা দেশে চলাচলে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরাকার। এ সময় সব সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে। সড়ক, রেল ও নৌপথে গণপরিবহনসহ সব ধরনের যন্ত্রচালিত যানবাহন চলাচলও বন্ধ।
‘যৌক্তিক কারণ’ ছাড়া ঘরের বাইরে বের হওয়ায় চলমান কঠোর বিধিনিষেধের দ্বিতীয় দিনে রাজধানীতে ৩২০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এছাড়া মিথ্যা তথ্য দেওয়া ও মাস্ক ব্যবহার না করায় ২০৮ জনকে জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ডিএমপির গণমাধ্যম শাখা জানিয়েছে, কঠোর বিধিনিষেধ অমান্য করে কোনো কারণ ছাড়াই বাস্তায় বের হওয়ায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) ৬৮টি গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা করেছে। আজ কঠোর বিধিনিষেধের দ্বিতীয় দিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ডিএমপির আটটি বিভাগ এসব আইনি ব্যবস্থা নেয়। এ সময় মোট ২১৯টি মামলা দেওয়া হয়েছে।
তেজগাঁও বিভাগের মোহাম্মদপুর জোনের অতিরিক্ত উপকমিশনার মৃত্যুঞ্জয় দে সজল বলেন, `করোনোভাইরাসের সংক্রমণ কমাতে চলাচলে কঠোর বিধিনিষেধের দ্বিতীয় দিনে মাঠে আবস্থান করছি আমরা। এ সময় যাঁরাই অকারণে বাসা থেকে বের হয়েছেন, তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। প্রথমে আটক এবং পরে যাচাইবাছাই করে গ্রেপ্তার দেখানো হচ্ছে।'
কঠোর বিধিনিষেধের প্রথম দিন বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) অকারণে বের হয়ে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন ৫৫০ জন। জরিমানা করা হয় ৪ লাখ ৯২ হাজার ৫০৭ টাকা।
এদিকে র্যাবের পক্ষ জানানো হয়েছে, দ্বিতীয় দিনে সারা দেশে ২১৩ জনকে জরিমানা করা হয়েছে। আর্থিক জরিমানার পরিমাণ ২ লাখ ১৫ হাজার ৫৪০ টাকা। আজ সারা দেশে ১৬৬টি টহল ও ১৪৫টি চেকপোস্ট ছিল র্যাবের।
সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুসারে, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় ১ থেকে ৭ জুলাই সারা দেশে চলাচলে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরাকার। এ সময় সব সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে। সড়ক, রেল ও নৌপথে গণপরিবহনসহ সব ধরনের যন্ত্রচালিত যানবাহন চলাচলও বন্ধ।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫