নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর শাহ আলী থানার দিয়াবাড়ি ঘাট এলাকার চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িত শীর্ষ ‘সন্ত্রাসী’ মাহমুদ হাসানকে (৪১) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৪। গতকাল সোমবার বিকেলে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ১টি বিদেশি পিস্তল, ১টি ম্যাগাজিন, ২ রাউন্ড গুলি, ১টি হরিণের চামড়া, ১টি প্রাইভেটকার, ১০৫ পিস ইয়াবা, জালটাকা ও নগদ ২ লাখ ৮৫ হাজার ৫৩৫ টাকাসহ চাঁদাবাজির বিভিন্ন নথিপত্র জব্দ করা হয়।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে র্যাব-৪ এর সহকারী পরিচালক পুলিশ সুপার (এএসপি) মাজারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মাজহারুল ইসলাম বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে মাহমুদুল হাসান নামের এক শীর্ষ ‘সন্ত্রাসী’কে রাজধানীর শাহ আলী থানার দিয়াবাড়ি ঘাট এলাকায় চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িত। গতকাল সোমবার রাজধানীর শাহ আলী থানার দিয়াবাড়ি ঘাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্রসহ তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে মাজারুল ইসলাম বলেন, গ্রেপ্তার মাহমুদুল হাসান শাহ আলী থানার দিয়াবাড়ি ঘাট এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও মাদক ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিল। সাধারণ মানুষের সম্পত্তি দখল, চাঁদাবাজি, চাঁদার জন্য হুমকি দেওয়া, মাদক ব্যবসা অপরাধের সঙ্গে সে জড়িত। দিয়াবাড়ি এলাকায় চলা বাস-ট্রাক ও পণ্য পরিবহনকারী পিকআপসহ বিভিন্ন পরিবহন থেকে চাঁদাবাজি করে আসছিল মাহমুদ। এ ছাড়া ঘাট এলাকায় মাদক কেনাবেচা, সহযোগীদের আড্ডাখানা ছিল সন্ত্রাসী মাহমুদুল হাসানের অফিস।
র্যাব কর্মকর্তা জানান, গ্রেপ্তার মাহমুদুল হাসান ২০০৪ সালে কাফরুল থানা এলাকায় একে-৪৭ রাইফেল নিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে। বিভিন্ন থানায় সন্ত্রাসী মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধে একাধিক মাদক, অস্ত্র ও চাঁদাবাজির মামলা রয়েছে।
মাহমুদ হাসান র্যাবকে জানিয়েছে, সে মিরপুরের একটি স্কুল থেকে ১৯৯৮ সালে এসএসসি সম্পন্ন করে। এরপরই সে ধীরে ধীরে মাদকের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। এ ছাড়া বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে প্রতারণামূলক অর্থ আত্মসাৎ এর অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তি ও পলাতক সহযোগীদের বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক, জালটাকা এবং বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনে মামলা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন র্যাবের এই কর্মকর্তা।
রাজধানীর শাহ আলী থানার দিয়াবাড়ি ঘাট এলাকার চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িত শীর্ষ ‘সন্ত্রাসী’ মাহমুদ হাসানকে (৪১) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৪। গতকাল সোমবার বিকেলে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ১টি বিদেশি পিস্তল, ১টি ম্যাগাজিন, ২ রাউন্ড গুলি, ১টি হরিণের চামড়া, ১টি প্রাইভেটকার, ১০৫ পিস ইয়াবা, জালটাকা ও নগদ ২ লাখ ৮৫ হাজার ৫৩৫ টাকাসহ চাঁদাবাজির বিভিন্ন নথিপত্র জব্দ করা হয়।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে র্যাব-৪ এর সহকারী পরিচালক পুলিশ সুপার (এএসপি) মাজারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মাজহারুল ইসলাম বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে মাহমুদুল হাসান নামের এক শীর্ষ ‘সন্ত্রাসী’কে রাজধানীর শাহ আলী থানার দিয়াবাড়ি ঘাট এলাকায় চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িত। গতকাল সোমবার রাজধানীর শাহ আলী থানার দিয়াবাড়ি ঘাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্রসহ তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে মাজারুল ইসলাম বলেন, গ্রেপ্তার মাহমুদুল হাসান শাহ আলী থানার দিয়াবাড়ি ঘাট এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও মাদক ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিল। সাধারণ মানুষের সম্পত্তি দখল, চাঁদাবাজি, চাঁদার জন্য হুমকি দেওয়া, মাদক ব্যবসা অপরাধের সঙ্গে সে জড়িত। দিয়াবাড়ি এলাকায় চলা বাস-ট্রাক ও পণ্য পরিবহনকারী পিকআপসহ বিভিন্ন পরিবহন থেকে চাঁদাবাজি করে আসছিল মাহমুদ। এ ছাড়া ঘাট এলাকায় মাদক কেনাবেচা, সহযোগীদের আড্ডাখানা ছিল সন্ত্রাসী মাহমুদুল হাসানের অফিস।
র্যাব কর্মকর্তা জানান, গ্রেপ্তার মাহমুদুল হাসান ২০০৪ সালে কাফরুল থানা এলাকায় একে-৪৭ রাইফেল নিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে। বিভিন্ন থানায় সন্ত্রাসী মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধে একাধিক মাদক, অস্ত্র ও চাঁদাবাজির মামলা রয়েছে।
মাহমুদ হাসান র্যাবকে জানিয়েছে, সে মিরপুরের একটি স্কুল থেকে ১৯৯৮ সালে এসএসসি সম্পন্ন করে। এরপরই সে ধীরে ধীরে মাদকের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। এ ছাড়া বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে প্রতারণামূলক অর্থ আত্মসাৎ এর অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তি ও পলাতক সহযোগীদের বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক, জালটাকা এবং বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনে মামলা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন র্যাবের এই কর্মকর্তা।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫