গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার পাঠানটুলি এলাকার বাসা থেকে নিখোঁজ শিশু মোসা. শাম্মি আক্তারকে (৫) কাশিয়ানী থেকে উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। গতকাল রোববার (১৩ মার্চ) বিকেলে উপজেলার খায়েরহাটের শামীম মোল্যার নিজ বাড়ি থেকে তাঁর ‘নিখোঁজ’ কন্যাকে উদ্ধার করা হয়। শিশু শাম্মি ওই গ্রামের শামীম মোল্যা ও জাহানারা দম্পত্তির কন্যা। এ ঘটনার পর থেকে বাবা শামীম মোল্যা পলাতক।
এ ঘটনার আগে গত ১১ মার্চ নিখোঁজ শিশুর মা জাহানারা বেগম বাদী হয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলার ফতুল্লা মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পরের দিন শিশুর মামা রিয়াদ আলম নারায়ণগঞ্জ র্যাব-১১-এ লিখিত অভিযোগ করেন।
নাটক সাজাতে শামীম মোল্যা নিজের মেয়ের সন্ধান চেয়ে তাঁর ফেসবুক আইডিতে মেয়ের ছবি দিয়ে ‘হারিয়ে গেছে সন্ধান পেলে যোগাযোগ করুন ০১৯৪৬৪৬৮৬১০’ লিখে পোস্ট দিয়েছিলেন।
শিশুর মা ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শিশুর বাবা শামীম মোল্যা এক বিধবা নারীর সঙ্গে বিবাহবিহর্ভুত সম্পর্কে জড়ান। এ নিয়ে স্বামী—স্ত্রীর মধ্যে মনোমানিল্য হয়। গত ১১ মার্চ সকালে তাঁদের দু’জনের মধ্যে ঝগড়া হয়। দুপুরে খাবার খেয়ে দু’জনে একমাত্র মেয়ে শাম্মি আক্তারকে নিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। হঠাৎ শাম্মি সেখান থেকে নিখোঁজ হয়ে যায়। স্বামী—স্ত্রী দু’জনে অনেক খোঁজাখুঁজি করে কোথাও না পেয়ে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেন। ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিদল ঘটনাস্থলে পৌঁছে আশপাশের ডোবায় অভিযান চালিয়ে শিশুটি উদ্ধারে ব্যর্থ হয়। এ ঘটনায় শাম্মির মা জাহানারা বাদী হয়ে ওইদিন নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা মডেল থানায় একটি জিডি করেন। এরপর শিশু উদ্ধার অভিযান শুরু করে পুলিশ। এরই মধ্যে বাসা থেকে পালিয়ে যান শামীম মোল্যা ও তাঁর ভাই।
পরে শাম্মির মামা রিয়াদ আলম শিশু উদ্ধারে র্যাব-১১-এর সাহায্য চান। র্যাব তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় শামীমের অবস্থান জেনে শিশু উদ্ধার অভিযান শুরু করে। এরই মধ্যে শামীমের এক আত্মীয় শাম্মির নানীকে ফোনে বলেন—শাম্মি জীবিত আছে, এ নিয়ে আর বাড়াবাড়ি করার দরকার নেই।
শাম্মিকে কাশিয়ানীর খায়েরহাট নিজ বাড়িতে লুকিয়ে রাখা হয়েছে বিষয়টি শাম্মির মা ও মামা বাড়ির লোকজন জানতে পারেন। পরে তাঁরা বিষয়টি কাশিয়ানী থানা পুলিশকে জানান। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযান চালিয়ে শিশু শাম্মিকে ওই বাড়ি থেকে উদ্ধার করে। পরে তার মায়ের কাছে শাম্মিকে হস্তান্তর করা হয়। আজ সোমবার শিশু শাম্মিকে ফতুল্লা মডেল থানায় হাজির করে সাংবাদিককে ব্রিফ করা হয়।
কাশিয়ানী থানার উপ—পরিদর্শক (এসআই) আশুতোষ কুমার বিশ্বাস শিশু উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘পরিবারিক দ্বন্দ্বের কারণে শিশুর বাবা তাকে লুকিয়ে গ্রামের বাড়ি কাশিয়ানীতে পাঠিয়ে দেন। খবর পেয়ে ওই বাড়িতে অভিযান চালিয়ে শিশুটিকে উদ্ধার করে তার মায়ের হেফাজতে দেওয়া হয়।’
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার পাঠানটুলি এলাকার বাসা থেকে নিখোঁজ শিশু মোসা. শাম্মি আক্তারকে (৫) কাশিয়ানী থেকে উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। গতকাল রোববার (১৩ মার্চ) বিকেলে উপজেলার খায়েরহাটের শামীম মোল্যার নিজ বাড়ি থেকে তাঁর ‘নিখোঁজ’ কন্যাকে উদ্ধার করা হয়। শিশু শাম্মি ওই গ্রামের শামীম মোল্যা ও জাহানারা দম্পত্তির কন্যা। এ ঘটনার পর থেকে বাবা শামীম মোল্যা পলাতক।
এ ঘটনার আগে গত ১১ মার্চ নিখোঁজ শিশুর মা জাহানারা বেগম বাদী হয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলার ফতুল্লা মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পরের দিন শিশুর মামা রিয়াদ আলম নারায়ণগঞ্জ র্যাব-১১-এ লিখিত অভিযোগ করেন।
নাটক সাজাতে শামীম মোল্যা নিজের মেয়ের সন্ধান চেয়ে তাঁর ফেসবুক আইডিতে মেয়ের ছবি দিয়ে ‘হারিয়ে গেছে সন্ধান পেলে যোগাযোগ করুন ০১৯৪৬৪৬৮৬১০’ লিখে পোস্ট দিয়েছিলেন।
শিশুর মা ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শিশুর বাবা শামীম মোল্যা এক বিধবা নারীর সঙ্গে বিবাহবিহর্ভুত সম্পর্কে জড়ান। এ নিয়ে স্বামী—স্ত্রীর মধ্যে মনোমানিল্য হয়। গত ১১ মার্চ সকালে তাঁদের দু’জনের মধ্যে ঝগড়া হয়। দুপুরে খাবার খেয়ে দু’জনে একমাত্র মেয়ে শাম্মি আক্তারকে নিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। হঠাৎ শাম্মি সেখান থেকে নিখোঁজ হয়ে যায়। স্বামী—স্ত্রী দু’জনে অনেক খোঁজাখুঁজি করে কোথাও না পেয়ে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেন। ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিদল ঘটনাস্থলে পৌঁছে আশপাশের ডোবায় অভিযান চালিয়ে শিশুটি উদ্ধারে ব্যর্থ হয়। এ ঘটনায় শাম্মির মা জাহানারা বাদী হয়ে ওইদিন নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা মডেল থানায় একটি জিডি করেন। এরপর শিশু উদ্ধার অভিযান শুরু করে পুলিশ। এরই মধ্যে বাসা থেকে পালিয়ে যান শামীম মোল্যা ও তাঁর ভাই।
পরে শাম্মির মামা রিয়াদ আলম শিশু উদ্ধারে র্যাব-১১-এর সাহায্য চান। র্যাব তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় শামীমের অবস্থান জেনে শিশু উদ্ধার অভিযান শুরু করে। এরই মধ্যে শামীমের এক আত্মীয় শাম্মির নানীকে ফোনে বলেন—শাম্মি জীবিত আছে, এ নিয়ে আর বাড়াবাড়ি করার দরকার নেই।
শাম্মিকে কাশিয়ানীর খায়েরহাট নিজ বাড়িতে লুকিয়ে রাখা হয়েছে বিষয়টি শাম্মির মা ও মামা বাড়ির লোকজন জানতে পারেন। পরে তাঁরা বিষয়টি কাশিয়ানী থানা পুলিশকে জানান। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযান চালিয়ে শিশু শাম্মিকে ওই বাড়ি থেকে উদ্ধার করে। পরে তার মায়ের কাছে শাম্মিকে হস্তান্তর করা হয়। আজ সোমবার শিশু শাম্মিকে ফতুল্লা মডেল থানায় হাজির করে সাংবাদিককে ব্রিফ করা হয়।
কাশিয়ানী থানার উপ—পরিদর্শক (এসআই) আশুতোষ কুমার বিশ্বাস শিশু উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘পরিবারিক দ্বন্দ্বের কারণে শিশুর বাবা তাকে লুকিয়ে গ্রামের বাড়ি কাশিয়ানীতে পাঠিয়ে দেন। খবর পেয়ে ওই বাড়িতে অভিযান চালিয়ে শিশুটিকে উদ্ধার করে তার মায়ের হেফাজতে দেওয়া হয়।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫