সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
প্রেমের টানে স্বামীকে তালাক দিয়ে পোশাক শ্রমিক ববিতা (৩০) চলে আসেন প্রেমিক শিমুলের কাছে। বিবাহিত পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস শুরু করেন তাঁরা। নতুন বাসায় ওঠার দুদিন পরেই প্রেমিকাকে হত্যা করে পালিয়ে যান শিমুল। অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তারের পর বেরিয়ে আসে হত্যার মূল রহস্য।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে গ্রেপ্তার শিমুলকে ঢাকার আদালতে পাঠানো হয়। এর আগে গতকাল সোমবার আশুলিয়ার চক্রবর্তী এলাকার একটি কারখানা থেকে শিমুলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গত রোববার সন্ধ্যায় আশুলিয়ার ইউনিক এলাকা থেকে দ্বীন মোহাম্মদের বাড়ি থেকে ববিতার লাশ উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তার শিমুল আলী ওরফে শিমুল রেজা রাজশাহী জেলার দূর্গাপুর থানার জয়কৃষ্ণপুর গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে। তিনি স্থানীয় একটি পোশাক কারখানায় সুইং অপারেটর পদে চাকরি করতেন। তিনি অবিবাহিত ছিলেন।
নিহত মোছা. ববিতা আক্তার গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি থানার পশ্চিম খাটিয়ামারী গ্রামের মৃত আজিজুল হকের মেয়ে। আশুলিয়ার চক্রবর্তী এলাকার স্বামীর সঙ্গে ভাড়া বাসায় থাকতেন। গত ৬ মাস আগে স্বামী আতাউর রহমানকে ডিভোর্স দিয়ে আলাদা বসবাস শুরু করেন।
জানা গেছে, শিমুলের সঙ্গে ববিতা নতুন বাসায় উঠেছিলেন গত শুক্রবার। সর্বশেষ জামগড়ার পলমল নামে একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন ববিতা। নতুন বাসায় ওঠার দুদিন পরে রোববার তাঁকে হত্যা করে পালান শিমুল। হত্যাকাণ্ডের পরদিন আশুলিয়া থানায় মামলা দায়ের করেন নিহতের ছোট ভাই বাদশা মিয়া।
নিহতের চাচাতো ভাই মো. আজিজ বলেন, ‘আমার বোন ববিতার স্বামী ছিল। তাঁর ৫ বছরের এক ছেলেও আছে। এর আগে এই শিমুলকে নিয়েই তাদের সংসারে ঝামেলা শুরু হয়েছিল। পরে যে তারা এক বাসায় থাকা শুরু করেছে তা জানতাম না। পরে শুনি আমার বোনের নাকি লাশ পাওয়া গেছে। এই খবর শুনে আমরা এসেছি। আমরা এই হত্যাকাণ্ডের সঠিক বিচার চাই, আমার বোনের খুনির ফাঁসি চাই।’
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল মালেক বলেন, ৬ মাস আগে স্বামীকে নিজেই তালাক দিয়েছিলেন ববিতা। প্রেমিক শিমুলকে তাঁর কর্মস্থলের এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। খুন করার পরেও সেখানে তিনি নিয়মিতভাবে কাজ করে আসছিলেন। তাকে গ্রেপ্তার করার পর প্রাথমিকভাবে তিনি হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছেন।
এসআই আরও জানান, বিয়ের জন্য চাপ দেওয়ায় ববিতার সঙ্গে তর্কের একপর্যায়ে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে ববিতাকে হত্যা করা হয়েছে। শিমুল আদালতে-১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেবেন।
প্রেমের টানে স্বামীকে তালাক দিয়ে পোশাক শ্রমিক ববিতা (৩০) চলে আসেন প্রেমিক শিমুলের কাছে। বিবাহিত পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস শুরু করেন তাঁরা। নতুন বাসায় ওঠার দুদিন পরেই প্রেমিকাকে হত্যা করে পালিয়ে যান শিমুল। অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তারের পর বেরিয়ে আসে হত্যার মূল রহস্য।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে গ্রেপ্তার শিমুলকে ঢাকার আদালতে পাঠানো হয়। এর আগে গতকাল সোমবার আশুলিয়ার চক্রবর্তী এলাকার একটি কারখানা থেকে শিমুলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গত রোববার সন্ধ্যায় আশুলিয়ার ইউনিক এলাকা থেকে দ্বীন মোহাম্মদের বাড়ি থেকে ববিতার লাশ উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তার শিমুল আলী ওরফে শিমুল রেজা রাজশাহী জেলার দূর্গাপুর থানার জয়কৃষ্ণপুর গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে। তিনি স্থানীয় একটি পোশাক কারখানায় সুইং অপারেটর পদে চাকরি করতেন। তিনি অবিবাহিত ছিলেন।
নিহত মোছা. ববিতা আক্তার গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি থানার পশ্চিম খাটিয়ামারী গ্রামের মৃত আজিজুল হকের মেয়ে। আশুলিয়ার চক্রবর্তী এলাকার স্বামীর সঙ্গে ভাড়া বাসায় থাকতেন। গত ৬ মাস আগে স্বামী আতাউর রহমানকে ডিভোর্স দিয়ে আলাদা বসবাস শুরু করেন।
জানা গেছে, শিমুলের সঙ্গে ববিতা নতুন বাসায় উঠেছিলেন গত শুক্রবার। সর্বশেষ জামগড়ার পলমল নামে একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন ববিতা। নতুন বাসায় ওঠার দুদিন পরে রোববার তাঁকে হত্যা করে পালান শিমুল। হত্যাকাণ্ডের পরদিন আশুলিয়া থানায় মামলা দায়ের করেন নিহতের ছোট ভাই বাদশা মিয়া।
নিহতের চাচাতো ভাই মো. আজিজ বলেন, ‘আমার বোন ববিতার স্বামী ছিল। তাঁর ৫ বছরের এক ছেলেও আছে। এর আগে এই শিমুলকে নিয়েই তাদের সংসারে ঝামেলা শুরু হয়েছিল। পরে যে তারা এক বাসায় থাকা শুরু করেছে তা জানতাম না। পরে শুনি আমার বোনের নাকি লাশ পাওয়া গেছে। এই খবর শুনে আমরা এসেছি। আমরা এই হত্যাকাণ্ডের সঠিক বিচার চাই, আমার বোনের খুনির ফাঁসি চাই।’
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল মালেক বলেন, ৬ মাস আগে স্বামীকে নিজেই তালাক দিয়েছিলেন ববিতা। প্রেমিক শিমুলকে তাঁর কর্মস্থলের এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। খুন করার পরেও সেখানে তিনি নিয়মিতভাবে কাজ করে আসছিলেন। তাকে গ্রেপ্তার করার পর প্রাথমিকভাবে তিনি হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছেন।
এসআই আরও জানান, বিয়ের জন্য চাপ দেওয়ায় ববিতার সঙ্গে তর্কের একপর্যায়ে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে ববিতাকে হত্যা করা হয়েছে। শিমুল আদালতে-১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেবেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫