নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিভিন্ন নারীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে গোপনে ধারণ করা ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল্যাকমেইলের অভিযোগে খন্দকার সাব্বির আহম্মেদ (২৪) নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৪। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর মিরপুর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তারের তথ্য জানিয়েছেন র্যাব-৪-এর অধিনায়ক (সিও) অতিরিক্ত ডিআইজি মো. মোজাম্মেল হক।
অধিনায়ক ডিআইজি মোজাম্মেল হক বলেন, র্যাব-৪-এর কাছে পর্নোগ্রাফির বিষয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেন একজন ভুক্তভোগী। এমন অভিযোগের পরপরই র্যাব-৪-এর সাইবার সেল অভিযোগটির তদন্ত ও আসামিকে গ্রেপ্তারে গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর মিরপুর মডেল থানার বশির উদ্দিন রোড এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে সাব্বির আহম্মেদকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময় তাঁর কাছ থেকে একাধিক নারীর বিপুল পরিমাণ আপত্তিকর ছবি, ভিডিও, ইমো ও মেসেঞ্জার কথোপকথনের স্ক্রিনশট উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সাব্বির আহমেদ র্যাবকে জানিয়েছেন, ভুক্তভোগীর সঙ্গে প্রায় এক বছর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁর পরিচয়। তখন থেকেই তাঁর সঙ্গে সাব্বিরের মাঝে মাঝেই মেসেঞ্জারে কথাবার্তা হতো এবং ধীরে ধীরে তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। প্রেমের একপর্যায়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সুকৌশলে ভুক্তভোগীর আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ধারণ করতেন এবং সেগুলো সংরক্ষণ করতেন। এরপর সেসব আপত্তিকর ছবি, ভিডিও বন্ধু ও পরিবারের কাছে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে তাঁর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের জন্য চাপ দেন। পরে একসময় ওই নারী বিয়ের কথা বললে সাব্বির বিভিন্ন তালবাহানা শুরু করেন। এ ছাড়া বিভিন্ন সময়ে ওই নারীর কাছে টাকা দাবি করতেন এবং শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে আসছিলেন।
একপর্যায়ে ওই নারী বুঝতে পারেন সাব্বিরের স্বভাব-চরিত্র ভালো নয়, একাধিক নারীর সঙ্গে তাঁর অবৈধ সম্পর্ক আছে। পরে ওই ভুক্তভোগী নারী সম্পর্ক ছিন্ন করার চেষ্টা করলে সাব্বির তাঁর কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা দাবি করেন এবং অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন না করলে তাঁর কাছে থাকা সমস্ত আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ভাইরাল করবেন বলে হুমকি দেন।
গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদে সাব্বিরের মোবাইলে ও গুগল ড্রাইভে বিপুল পরিমাণ আপত্তিকর ভিডিও ও ছবি পাওয়া যায়। গ্রেপ্তার আসামির বিরুদ্ধে মিরপুর মডেল থানায় পর্নোগ্রাফি ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়েছে বলেও জানান র্যাব কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক।
বিভিন্ন নারীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে গোপনে ধারণ করা ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল্যাকমেইলের অভিযোগে খন্দকার সাব্বির আহম্মেদ (২৪) নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৪। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর মিরপুর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তারের তথ্য জানিয়েছেন র্যাব-৪-এর অধিনায়ক (সিও) অতিরিক্ত ডিআইজি মো. মোজাম্মেল হক।
অধিনায়ক ডিআইজি মোজাম্মেল হক বলেন, র্যাব-৪-এর কাছে পর্নোগ্রাফির বিষয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেন একজন ভুক্তভোগী। এমন অভিযোগের পরপরই র্যাব-৪-এর সাইবার সেল অভিযোগটির তদন্ত ও আসামিকে গ্রেপ্তারে গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর মিরপুর মডেল থানার বশির উদ্দিন রোড এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে সাব্বির আহম্মেদকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময় তাঁর কাছ থেকে একাধিক নারীর বিপুল পরিমাণ আপত্তিকর ছবি, ভিডিও, ইমো ও মেসেঞ্জার কথোপকথনের স্ক্রিনশট উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সাব্বির আহমেদ র্যাবকে জানিয়েছেন, ভুক্তভোগীর সঙ্গে প্রায় এক বছর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁর পরিচয়। তখন থেকেই তাঁর সঙ্গে সাব্বিরের মাঝে মাঝেই মেসেঞ্জারে কথাবার্তা হতো এবং ধীরে ধীরে তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। প্রেমের একপর্যায়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সুকৌশলে ভুক্তভোগীর আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ধারণ করতেন এবং সেগুলো সংরক্ষণ করতেন। এরপর সেসব আপত্তিকর ছবি, ভিডিও বন্ধু ও পরিবারের কাছে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে তাঁর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের জন্য চাপ দেন। পরে একসময় ওই নারী বিয়ের কথা বললে সাব্বির বিভিন্ন তালবাহানা শুরু করেন। এ ছাড়া বিভিন্ন সময়ে ওই নারীর কাছে টাকা দাবি করতেন এবং শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে আসছিলেন।
একপর্যায়ে ওই নারী বুঝতে পারেন সাব্বিরের স্বভাব-চরিত্র ভালো নয়, একাধিক নারীর সঙ্গে তাঁর অবৈধ সম্পর্ক আছে। পরে ওই ভুক্তভোগী নারী সম্পর্ক ছিন্ন করার চেষ্টা করলে সাব্বির তাঁর কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা দাবি করেন এবং অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন না করলে তাঁর কাছে থাকা সমস্ত আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ভাইরাল করবেন বলে হুমকি দেন।
গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদে সাব্বিরের মোবাইলে ও গুগল ড্রাইভে বিপুল পরিমাণ আপত্তিকর ভিডিও ও ছবি পাওয়া যায়। গ্রেপ্তার আসামির বিরুদ্ধে মিরপুর মডেল থানায় পর্নোগ্রাফি ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়েছে বলেও জানান র্যাব কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫