কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র, ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা সৈয়দ মো. সোহেল ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা হরিপদ সাহাকে প্রকাশ্যে নিজ কার্যালয়ে গুলি করে হত্যার ঘটনার মামলা কুমিল্লা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। গতকাল সোমবার সোমবার বিকেলে এ আদেশ দেন কুমিল্লার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক চন্দন কান্তি নাথ। এত দিন মামলাটির তদন্তভার জেলা পুলিশের কাছে ছিল। এর আগে মামলার এজাহারনামীয় ৪ আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত।
এজাহারনামীয় ৪ আসামিরা হলেন-৬ নম্বর আসামি মো. আশিকুর রহমান রকি, ৭ নম্বর আসামি আলম, ৮ নম্বর আসামি জিসান ও ৯ নম্বর আসামি মাসুম।
জানা যায়, জোড়া খুনের ঘটনায় গত ২৩ নভেম্বর রাতে কাউন্সিলর সোহেলের ছোট ভাই সৈয়দ মো. রুমন বাদী হয়ে ১১ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও ৮-১০ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন। এরই মধ্যে এ ঘটনায় এজাহারনামীয় ৪ আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতে ৭ দিন করে রিমান্ড চেয়ে পৃথক আবেদন করা হয়। গতকাল সোমবার আবেদনের শুনানি হয় এবং তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালত ৫ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এ পর্যন্ত মামলায় এজাহারনামীয় ৪ জন ও সন্দেহভাজন দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ও র্যাব। এরই মধ্যে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছে মামলার প্রধান আসামি শাহ আলম, সাব্বির হোসেন ও সাজন। এ মামলার এজাহারনামীয় পলাতক আসামি সোহেল ওরফে জেল সোহেল, সায়মন ও রনিকে গ্রেপ্তার করতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
উল্লেখ্য, গত ২২ নভেম্বর বিকেলে নগরীর সুজানগর-পাথুরিয়াপাড়া এলাকায় কাউন্সিলর সোহেলের নিজ কার্যালয়ে কালো মুখোশ পরা অস্ত্রধারীরা সোহেল ও তাঁর সহযোগী হরিপদ সাহাকে এলোপাতাড়ি গুলি করে হত্যা করেন। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে অন্তত আরও ৪ জন আহত হন।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র, ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা সৈয়দ মো. সোহেল ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা হরিপদ সাহাকে প্রকাশ্যে নিজ কার্যালয়ে গুলি করে হত্যার ঘটনার মামলা কুমিল্লা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। গতকাল সোমবার সোমবার বিকেলে এ আদেশ দেন কুমিল্লার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক চন্দন কান্তি নাথ। এত দিন মামলাটির তদন্তভার জেলা পুলিশের কাছে ছিল। এর আগে মামলার এজাহারনামীয় ৪ আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত।
এজাহারনামীয় ৪ আসামিরা হলেন-৬ নম্বর আসামি মো. আশিকুর রহমান রকি, ৭ নম্বর আসামি আলম, ৮ নম্বর আসামি জিসান ও ৯ নম্বর আসামি মাসুম।
জানা যায়, জোড়া খুনের ঘটনায় গত ২৩ নভেম্বর রাতে কাউন্সিলর সোহেলের ছোট ভাই সৈয়দ মো. রুমন বাদী হয়ে ১১ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও ৮-১০ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন। এরই মধ্যে এ ঘটনায় এজাহারনামীয় ৪ আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতে ৭ দিন করে রিমান্ড চেয়ে পৃথক আবেদন করা হয়। গতকাল সোমবার আবেদনের শুনানি হয় এবং তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালত ৫ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এ পর্যন্ত মামলায় এজাহারনামীয় ৪ জন ও সন্দেহভাজন দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ও র্যাব। এরই মধ্যে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছে মামলার প্রধান আসামি শাহ আলম, সাব্বির হোসেন ও সাজন। এ মামলার এজাহারনামীয় পলাতক আসামি সোহেল ওরফে জেল সোহেল, সায়মন ও রনিকে গ্রেপ্তার করতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
উল্লেখ্য, গত ২২ নভেম্বর বিকেলে নগরীর সুজানগর-পাথুরিয়াপাড়া এলাকায় কাউন্সিলর সোহেলের নিজ কার্যালয়ে কালো মুখোশ পরা অস্ত্রধারীরা সোহেল ও তাঁর সহযোগী হরিপদ সাহাকে এলোপাতাড়ি গুলি করে হত্যা করেন। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে অন্তত আরও ৪ জন আহত হন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫