কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
টাকা চাওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় সুমাইয়া আক্তার নামে ১২ বছর বয়সী এক কিশোরীকে তার সৎমা হত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
গত মঙ্গলবার (২১ ফেব্রুয়ারি) উপজেলার বর্ণী আঙ্গুরা-বাশার বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী সুমাইয়া আক্তারের লাশ উদ্ধারের পর গতকাল বুধবার তার সৎমা শারমিন আক্তারকে (৩৫) আসামি করে মামলা করেছে তার বড় ভাই আরমিন ভূইয়া।
কসবা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সুমাইয়াকে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন সৎমা। হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনে আসামির রিমান্ড চেয়ে গতকাল আদালতে পাঠানো হয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, তিন সন্তান বাড়িতে রেখে প্রথম স্ত্রী সুফিয়া বেগম প্রবাসে গেলে দ্বিতীয় বিয়ে করেন সুমাইয়ার বাবা উপজেলার মেহারী গ্রামের শামীম মিয়া। বিয়ের পর থেকে সৎমায়ের বিমাতাসুলভ আচরণে দুই ছেলে বাবার কাছে ঢাকায় চলে যান। ছোট হওয়ায় মেয়ে সুমাইয়াকে সৎমায়ের কাছে রেখে যান। ছোট থেকেই সৎমা সুমাইয়াকে অত্যাচার করতেন। কয়েকবার আরমিন ছোট বোনকে নিজেদের কাছে ঢাকায় নিয়ে যেতে চান। কিন্তু সৎমা প্রতিবারই বাধ সাধেন।
এতে আরও বলা হয়, একুশে ফেব্রুয়ারি উদ্যাপনের জন্য ২০ ফেব্রুয়ারি বিকেলে সৎমায়ের কাছে টাকা চায় সুমাইয়া। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তার ওপর নির্যাতন শুরু করেন সৎমা। ওই দিন রাতেই সৎমা ও অজ্ঞাত আসামিরা সুমাইয়াকে গলা টিপে শ্বাসরোধে হত্যা করে। একুশে ফেব্রুয়ারি সকালে শহীদ মিনারে যাওয়ার জন্য সুমাইয়াকে ডাকতে যায় তার সহপাঠীরা। এ সময় ঘরে সুমাইয়ার নিথর দেহ দেখে চিৎকার করলে বাড়ির লোকজন আসে। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালে পাঠালে শ্বাসরোধে হত্যার আলামত মিলে।
সুমাইয়ার বড় ভাই আরমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ছোট বোনকে নির্মমভাবে গলাটিপে হত্যা করেছে সৎমা। আমি এর শাস্তি চাই।’
টাকা চাওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় সুমাইয়া আক্তার নামে ১২ বছর বয়সী এক কিশোরীকে তার সৎমা হত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
গত মঙ্গলবার (২১ ফেব্রুয়ারি) উপজেলার বর্ণী আঙ্গুরা-বাশার বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী সুমাইয়া আক্তারের লাশ উদ্ধারের পর গতকাল বুধবার তার সৎমা শারমিন আক্তারকে (৩৫) আসামি করে মামলা করেছে তার বড় ভাই আরমিন ভূইয়া।
কসবা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সুমাইয়াকে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন সৎমা। হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনে আসামির রিমান্ড চেয়ে গতকাল আদালতে পাঠানো হয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, তিন সন্তান বাড়িতে রেখে প্রথম স্ত্রী সুফিয়া বেগম প্রবাসে গেলে দ্বিতীয় বিয়ে করেন সুমাইয়ার বাবা উপজেলার মেহারী গ্রামের শামীম মিয়া। বিয়ের পর থেকে সৎমায়ের বিমাতাসুলভ আচরণে দুই ছেলে বাবার কাছে ঢাকায় চলে যান। ছোট হওয়ায় মেয়ে সুমাইয়াকে সৎমায়ের কাছে রেখে যান। ছোট থেকেই সৎমা সুমাইয়াকে অত্যাচার করতেন। কয়েকবার আরমিন ছোট বোনকে নিজেদের কাছে ঢাকায় নিয়ে যেতে চান। কিন্তু সৎমা প্রতিবারই বাধ সাধেন।
এতে আরও বলা হয়, একুশে ফেব্রুয়ারি উদ্যাপনের জন্য ২০ ফেব্রুয়ারি বিকেলে সৎমায়ের কাছে টাকা চায় সুমাইয়া। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তার ওপর নির্যাতন শুরু করেন সৎমা। ওই দিন রাতেই সৎমা ও অজ্ঞাত আসামিরা সুমাইয়াকে গলা টিপে শ্বাসরোধে হত্যা করে। একুশে ফেব্রুয়ারি সকালে শহীদ মিনারে যাওয়ার জন্য সুমাইয়াকে ডাকতে যায় তার সহপাঠীরা। এ সময় ঘরে সুমাইয়ার নিথর দেহ দেখে চিৎকার করলে বাড়ির লোকজন আসে। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালে পাঠালে শ্বাসরোধে হত্যার আলামত মিলে।
সুমাইয়ার বড় ভাই আরমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ছোট বোনকে নির্মমভাবে গলাটিপে হত্যা করেছে সৎমা। আমি এর শাস্তি চাই।’
ফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
৫ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
৯ দিন আগেআন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
২০ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫