লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুর সদরে এক বৃদ্ধ দম্পতি হত্যা মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশ বলছে, চুরিতে বাধা দেওয়ায় তাঁদের হত্যার কথা আসামিরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন। গতকাল সোমবার রাতে শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মো. মাহফুজ্জামান আশরাফ বলেন, গত বছরের ১৮ অক্টোবর বৃদ্ধ সিদ্দিক উল্লাহ কিছু জায়গা বিক্রি করে টাকা নিয়ে বাড়ি ফেরেন। ওই টাকা চুরির উদ্দেশ্যে রাতে বাড়িতে ঢোকেন মামলার আসামিরা। এ সময় চুরিতে সিদ্দিক উল্লাহ ও তাঁর স্ত্রী বাধা দেওয়ায় তাঁদের শ্বাসরোধ করে হত্যা করে টাকা নিয়ে পালিয়ে যান আসামিরা। ঘটনার তিন দিন পর বাড়ি থেকে স্বামী ও স্ত্রীর লাশ উদ্ধার করা হয়।
পরদিন নিহতের ভাই বাদী হয়ে অজ্ঞাত আসামি করে সদর থানায় হত্যা মামলা করেন। দীর্ঘ তিন মাসের বেশি সময় ধরে তদন্তের পর আসামিদের শনাক্ত করে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ সুপার আরও বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে প্রত্যেক আসামি হত্যার কথা স্বীকার করেছেন। তদন্তে ‘চুরি করার উদ্দেশ্যে তাঁদের হত্যা’ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। এর বাইরে আর কোনো কারণ নেই।
গ্রেপ্তাররা হলেন- সদর উপজেলার চররুহিতার কামরুল হাসান (২২), একই এলাকার বেলাল হোসেন বাহার (২৮) ও রুবেল হোসেন (২৫), শাকচর এলাকার কামরুল হাসান জুয়েল (২১), একই এলাকার মো. কাউছার হোসেন (২২) ও আবুল কাশেম খোকন (৪৮)।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মোসলেহ উদ্দিনসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
মোসলেহ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, গ্রেপ্তাররা সবাই চোর চক্রের সক্রিয় সদস্য। তাঁদের আদালতে তোলা হবে।
লক্ষ্মীপুর সদরে এক বৃদ্ধ দম্পতি হত্যা মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশ বলছে, চুরিতে বাধা দেওয়ায় তাঁদের হত্যার কথা আসামিরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন। গতকাল সোমবার রাতে শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মো. মাহফুজ্জামান আশরাফ বলেন, গত বছরের ১৮ অক্টোবর বৃদ্ধ সিদ্দিক উল্লাহ কিছু জায়গা বিক্রি করে টাকা নিয়ে বাড়ি ফেরেন। ওই টাকা চুরির উদ্দেশ্যে রাতে বাড়িতে ঢোকেন মামলার আসামিরা। এ সময় চুরিতে সিদ্দিক উল্লাহ ও তাঁর স্ত্রী বাধা দেওয়ায় তাঁদের শ্বাসরোধ করে হত্যা করে টাকা নিয়ে পালিয়ে যান আসামিরা। ঘটনার তিন দিন পর বাড়ি থেকে স্বামী ও স্ত্রীর লাশ উদ্ধার করা হয়।
পরদিন নিহতের ভাই বাদী হয়ে অজ্ঞাত আসামি করে সদর থানায় হত্যা মামলা করেন। দীর্ঘ তিন মাসের বেশি সময় ধরে তদন্তের পর আসামিদের শনাক্ত করে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ সুপার আরও বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে প্রত্যেক আসামি হত্যার কথা স্বীকার করেছেন। তদন্তে ‘চুরি করার উদ্দেশ্যে তাঁদের হত্যা’ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। এর বাইরে আর কোনো কারণ নেই।
গ্রেপ্তাররা হলেন- সদর উপজেলার চররুহিতার কামরুল হাসান (২২), একই এলাকার বেলাল হোসেন বাহার (২৮) ও রুবেল হোসেন (২৫), শাকচর এলাকার কামরুল হাসান জুয়েল (২১), একই এলাকার মো. কাউছার হোসেন (২২) ও আবুল কাশেম খোকন (৪৮)।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মোসলেহ উদ্দিনসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
মোসলেহ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, গ্রেপ্তাররা সবাই চোর চক্রের সক্রিয় সদস্য। তাঁদের আদালতে তোলা হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫