কক্সবাজার প্রতিনিধি
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলায় চার দিনের যুক্তিতর্ক শুরু হয়েছে। আজ রোববার সকাল সোয়া ১০টার দিকে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালতে এ যুক্তিতর্ক শুরু করা হয়। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফরিদুল আলমের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে এই যুক্তিতর্ক শুরু করা হয়, যা আগামী ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে।
জানা যায়, যুক্তিতর্ক শুরু হওয়ার আগে সকাল ৯টার দিকে জেলা কারাগার থেকে কঠোর পুলিশি পাহারায় ওসি প্রদীপসহ ১৫ জন আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এবং জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ফরিদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত ২৩ আগস্ট থেকে ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অষ্টম দফায় বহুল আলোচিত এই মামলার ৮৩ জন সাক্ষীর মধ্যে বাদী শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস ও তদন্তকারী কর্মকর্তাসহ ৬৫ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।
ফরিদুল আলম আরও বলেন, ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ১৫ আসামি কার্যবিধি ৩৪২ ধারায় গত ৬ ও ৭ ডিসেম্বর আদালতে লিখিত ও মৌখিক বক্তব্য তুলে ধরেছেন। এরপর আদালত চার দিন এই মামলার যুক্তিতর্কের দিন ধার্য করেছেন।
প্রসঙ্গগত, ২০২০ সালের ৩১ জুলাই কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের বাহারছড়া শামলাপুর পুলিশের তল্লাশিচৌকিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান। এ ঘটনায় নিহত সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস বাদী হয়ে বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের তৎকালীন ইনচার্জ পরিদর্শক লিয়াকত আলী ও টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ৯ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্তের পর র্যাব-১৫-এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম একই বছরের ১৩ ডিসেম্বর ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। অভিযোগপত্রে সিনহা হত্যাকাণ্ডকে একটি ‘পরিকল্পিত ঘটনা’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। বর্তমানে মামলার ১৫ আসামি কারাগারে রয়েছেন।
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলায় চার দিনের যুক্তিতর্ক শুরু হয়েছে। আজ রোববার সকাল সোয়া ১০টার দিকে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালতে এ যুক্তিতর্ক শুরু করা হয়। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফরিদুল আলমের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে এই যুক্তিতর্ক শুরু করা হয়, যা আগামী ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে।
জানা যায়, যুক্তিতর্ক শুরু হওয়ার আগে সকাল ৯টার দিকে জেলা কারাগার থেকে কঠোর পুলিশি পাহারায় ওসি প্রদীপসহ ১৫ জন আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এবং জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ফরিদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত ২৩ আগস্ট থেকে ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অষ্টম দফায় বহুল আলোচিত এই মামলার ৮৩ জন সাক্ষীর মধ্যে বাদী শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস ও তদন্তকারী কর্মকর্তাসহ ৬৫ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।
ফরিদুল আলম আরও বলেন, ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ১৫ আসামি কার্যবিধি ৩৪২ ধারায় গত ৬ ও ৭ ডিসেম্বর আদালতে লিখিত ও মৌখিক বক্তব্য তুলে ধরেছেন। এরপর আদালত চার দিন এই মামলার যুক্তিতর্কের দিন ধার্য করেছেন।
প্রসঙ্গগত, ২০২০ সালের ৩১ জুলাই কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের বাহারছড়া শামলাপুর পুলিশের তল্লাশিচৌকিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান। এ ঘটনায় নিহত সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস বাদী হয়ে বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের তৎকালীন ইনচার্জ পরিদর্শক লিয়াকত আলী ও টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ৯ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্তের পর র্যাব-১৫-এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম একই বছরের ১৩ ডিসেম্বর ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। অভিযোগপত্রে সিনহা হত্যাকাণ্ডকে একটি ‘পরিকল্পিত ঘটনা’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। বর্তমানে মামলার ১৫ আসামি কারাগারে রয়েছেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫