কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজার শহরের হোটেল-মোটেল এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১৮ তরুণ-তরুণীকে গ্রেপ্তার করেছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। চক্রটির নারী সদস্যদের দিয়ে কৌশলে পর্যটকদের জিম্মি, ছিনতাই, মাদক কারবার এবং অসামাজিক কার্যকলাপসহ নানা অপরাধ করে আসছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গতকাল সোমবার রাতে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। আজ মঙ্গলবার দুপুরে ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার অঞ্চলের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মো. আপেল মাহমুদ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার কালবিলা এলাকার প্রকাশ বৈদ্য (১৯), একই উপজেলার শিকারপুর এলাকার মো. রাকিব (২০) ও মো. সাব্বির (১৯), কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বাঘুইগ্রাম এলাকার সানি আলম (২২), একই এলাকার তৌহিদুল ইসলাম (২১) ও ইয়ানুর রশিদ (১৯), চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার রায়পুর এলাকার মো. সাখাওয়াত হোসেন (৩৩), সাতকানিয়া উপজেলার আমিরখিল এলাকার মিজানুর রহমান (২০), চন্দনাইশ উপজেলার দোহাজারী আদর্শগ্রাম এলাকার মো. রিয়াজ (২২) ও একই এলাকার মো. ইকবাল (২২), বান্দরবানের আলিকদম উপজেলার আলী মেম্বার পাড়ার মো. মিজবাহ (২৫)।
গ্রেপ্তার নারীরা হলেন চট্টগ্রাম শহরের পতেঙ্গা থানার কাটাঘর এলাকার কুলসুমা বেগম (২৫), ঢাকা শহরের আশুলিয়া থানার আটিপাড়ার মুক্তা আক্তার (২৩), কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার ইসলামাবাদ এলাকার তৈয়বা আক্তার (১৯), শেরপুরের শ্রীবরদী থানার আকলিমা আক্তার (২০), বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার লোহাগড়া এলাকার ইমু বেগম (২৪), ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার কালুয়াবাজার এলাকার লামিয়া বেগম (২০) ও গোপালগঞ্জের মুকসেদপুর উপজেলার কটিকামারি এলাকার রিয়া মনি (২২)।
আপেল মাহমুদ বলেন, বেশকিছু দিন ধরে কক্সবাজার বেড়াতে আসা কয়েকজন পর্যটকের কাছ থেকে ট্যুরিস্ট পুলিশ অভিযোগ পায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার গভীর রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে পাঁচটি কটেজ থেকে সাত নারীসহ সংঘবদ্ধ অপরাধী চক্রের ১৮ সদস্যকে গ্রেপ্তার করে।
অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক বলেন, গ্রেপ্তাররা সংঘবদ্ধ অপরাধী চক্রের সদস্য। এই চক্রের সদস্যরা আবাসিক কটেজ জোনকেন্দ্রিক অসামাজিক কাজ, মাদক কারবার, ছিনতাই, অপহরণ ও গোপনে ভিডিওচিত্র ধারণ করে পর্যটকদের জিম্মিসহ নানা অপরাধ সংঘটনের সঙ্গে জড়িত।
তিনি আরও বলেন, শহরের পর্যটন এলাকায় দুই শতাধিক আবাসিক কটেজ রয়েছে এবং এগুলোর মধ্যে সাইনবোর্ডবিহীন ছয়টি কটেজের বিরুদ্ধে নানা অপরাধ সংঘটনের গুরুতর অভিযোগ রয়েছে।
অভিযোগ ওঠা এসব কটেজে অভিযান চালিয়ে তালা লাগিয়ে সিলগালা করে দেওয়া হয়েছে। আটকদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
কক্সবাজার শহরের হোটেল-মোটেল এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১৮ তরুণ-তরুণীকে গ্রেপ্তার করেছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। চক্রটির নারী সদস্যদের দিয়ে কৌশলে পর্যটকদের জিম্মি, ছিনতাই, মাদক কারবার এবং অসামাজিক কার্যকলাপসহ নানা অপরাধ করে আসছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গতকাল সোমবার রাতে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। আজ মঙ্গলবার দুপুরে ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার অঞ্চলের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মো. আপেল মাহমুদ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার কালবিলা এলাকার প্রকাশ বৈদ্য (১৯), একই উপজেলার শিকারপুর এলাকার মো. রাকিব (২০) ও মো. সাব্বির (১৯), কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বাঘুইগ্রাম এলাকার সানি আলম (২২), একই এলাকার তৌহিদুল ইসলাম (২১) ও ইয়ানুর রশিদ (১৯), চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার রায়পুর এলাকার মো. সাখাওয়াত হোসেন (৩৩), সাতকানিয়া উপজেলার আমিরখিল এলাকার মিজানুর রহমান (২০), চন্দনাইশ উপজেলার দোহাজারী আদর্শগ্রাম এলাকার মো. রিয়াজ (২২) ও একই এলাকার মো. ইকবাল (২২), বান্দরবানের আলিকদম উপজেলার আলী মেম্বার পাড়ার মো. মিজবাহ (২৫)।
গ্রেপ্তার নারীরা হলেন চট্টগ্রাম শহরের পতেঙ্গা থানার কাটাঘর এলাকার কুলসুমা বেগম (২৫), ঢাকা শহরের আশুলিয়া থানার আটিপাড়ার মুক্তা আক্তার (২৩), কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার ইসলামাবাদ এলাকার তৈয়বা আক্তার (১৯), শেরপুরের শ্রীবরদী থানার আকলিমা আক্তার (২০), বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার লোহাগড়া এলাকার ইমু বেগম (২৪), ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার কালুয়াবাজার এলাকার লামিয়া বেগম (২০) ও গোপালগঞ্জের মুকসেদপুর উপজেলার কটিকামারি এলাকার রিয়া মনি (২২)।
আপেল মাহমুদ বলেন, বেশকিছু দিন ধরে কক্সবাজার বেড়াতে আসা কয়েকজন পর্যটকের কাছ থেকে ট্যুরিস্ট পুলিশ অভিযোগ পায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার গভীর রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে পাঁচটি কটেজ থেকে সাত নারীসহ সংঘবদ্ধ অপরাধী চক্রের ১৮ সদস্যকে গ্রেপ্তার করে।
অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক বলেন, গ্রেপ্তাররা সংঘবদ্ধ অপরাধী চক্রের সদস্য। এই চক্রের সদস্যরা আবাসিক কটেজ জোনকেন্দ্রিক অসামাজিক কাজ, মাদক কারবার, ছিনতাই, অপহরণ ও গোপনে ভিডিওচিত্র ধারণ করে পর্যটকদের জিম্মিসহ নানা অপরাধ সংঘটনের সঙ্গে জড়িত।
তিনি আরও বলেন, শহরের পর্যটন এলাকায় দুই শতাধিক আবাসিক কটেজ রয়েছে এবং এগুলোর মধ্যে সাইনবোর্ডবিহীন ছয়টি কটেজের বিরুদ্ধে নানা অপরাধ সংঘটনের গুরুতর অভিযোগ রয়েছে।
অভিযোগ ওঠা এসব কটেজে অভিযান চালিয়ে তালা লাগিয়ে সিলগালা করে দেওয়া হয়েছে। আটকদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫