খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
খাগড়াছড়িতে আব্দুর রহমান আবির (১০) নামে এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ওই শিক্ষার্থী সদর উপজেলার ভুয়াছড়ি এলাকার বায়তুল আমান ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার হেফজ বিভাগে পড়ত।
রোববার (২৭ আগস্ট) বিকেলে ভুয়াছড়ি বায়তুল আমান মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। শিক্ষার্থী পানছড়ি উপজেলার পূজগাং আইয়ুব আলী মেম্বার পাড়ার মো. সারোয়ারের ছেলে।
অভিযুক্ত শিক্ষক হাফেজ মো. আমিন ইসলাম মানিকছড়ি উপজেলার গচ্ছাবিল এলাকার দেলোয়ার পিছির ছেলে।
অভিভাবকদের অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, শিশুটির পুরো শরীরে আঘাত করেন ওই শিক্ষক। বমি করলে তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন শিক্ষক। রাত সাড়ে ৯টার দিকে হাসপাতালে আনার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। অভিযুক্ত শিক্ষক ঘটনার পর থেকে পলাতক।
শিক্ষার্থী আবিরের খালা আছিয়া খাতুন বলেন, ‘হুজুর আমাকে ফোন করে জানায়, আবির বমি করেছে। আমরা যেন হাসপাতালে যাই। কিন্তু হাসপাতালে আসার পর দেখলাম আবিরের লাশ পড়ে আছে। হুজুর তাকে রেখে পালিয়ে গেছে।’
আবিরের আরেক স্বজন মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘কিছুদিন আগে আবিরকে ভুয়াছড়ি মাদ্রাসায় ভর্তি করা হয়। পড়তে না বসায় তাকে ধরে এনে অত্যাচার করে মেরে ফেলেছে। তার শরীরে বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন দেখে গেছে। আমরা পাষণ্ড শিক্ষকের বিচার চাই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক মো. ফরিদুর রহমান বলেন, ‘ফোন করে অভিযুক্ত হাফেজ মো. আমিন ইসলাম আবিরকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানায়। হাসপাতালে এসে দেখি আমিন ইসলাম পালিয়ে গেছে।’
খাগড়াছড়ি সদর থানা-পুলিশের উপপরিদর্শক সুজন চক্রবর্তী শিশুটির মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘বিষয়টি জানার পর আমরা হাসপাতালে এসে বিধি মোতাবেক মৃত শিশুটির সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করছি। ছেলেটির শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। আমাদের তদন্ত অব্যাহত আছে। তদন্ত শেষ বিস্তারিত জানাতে পারব।’
খাগড়াছড়িতে আব্দুর রহমান আবির (১০) নামে এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ওই শিক্ষার্থী সদর উপজেলার ভুয়াছড়ি এলাকার বায়তুল আমান ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার হেফজ বিভাগে পড়ত।
রোববার (২৭ আগস্ট) বিকেলে ভুয়াছড়ি বায়তুল আমান মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। শিক্ষার্থী পানছড়ি উপজেলার পূজগাং আইয়ুব আলী মেম্বার পাড়ার মো. সারোয়ারের ছেলে।
অভিযুক্ত শিক্ষক হাফেজ মো. আমিন ইসলাম মানিকছড়ি উপজেলার গচ্ছাবিল এলাকার দেলোয়ার পিছির ছেলে।
অভিভাবকদের অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, শিশুটির পুরো শরীরে আঘাত করেন ওই শিক্ষক। বমি করলে তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন শিক্ষক। রাত সাড়ে ৯টার দিকে হাসপাতালে আনার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। অভিযুক্ত শিক্ষক ঘটনার পর থেকে পলাতক।
শিক্ষার্থী আবিরের খালা আছিয়া খাতুন বলেন, ‘হুজুর আমাকে ফোন করে জানায়, আবির বমি করেছে। আমরা যেন হাসপাতালে যাই। কিন্তু হাসপাতালে আসার পর দেখলাম আবিরের লাশ পড়ে আছে। হুজুর তাকে রেখে পালিয়ে গেছে।’
আবিরের আরেক স্বজন মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘কিছুদিন আগে আবিরকে ভুয়াছড়ি মাদ্রাসায় ভর্তি করা হয়। পড়তে না বসায় তাকে ধরে এনে অত্যাচার করে মেরে ফেলেছে। তার শরীরে বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন দেখে গেছে। আমরা পাষণ্ড শিক্ষকের বিচার চাই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক মো. ফরিদুর রহমান বলেন, ‘ফোন করে অভিযুক্ত হাফেজ মো. আমিন ইসলাম আবিরকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানায়। হাসপাতালে এসে দেখি আমিন ইসলাম পালিয়ে গেছে।’
খাগড়াছড়ি সদর থানা-পুলিশের উপপরিদর্শক সুজন চক্রবর্তী শিশুটির মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘বিষয়টি জানার পর আমরা হাসপাতালে এসে বিধি মোতাবেক মৃত শিশুটির সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করছি। ছেলেটির শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। আমাদের তদন্ত অব্যাহত আছে। তদন্ত শেষ বিস্তারিত জানাতে পারব।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫