খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ি জেলা সদরের গুগড়াছড়ি ধর্মসু বৌদ্ধ বিহারে ভিক্ষু খুনে ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার গভীর রাতে সদর উপজেলার সদর ইউপির ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ধর্মসু বৌদ্ধ বিহারের ভেতরে এই ঘটনা ঘটে।
আজ সোমবার সকালে ভিক্ষু বিশুদ্ধ মহাথেরুর মরদেহ উদ্ধার করা হয় বলে জানান খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহম্মদ রশীদ।
ওসি আরও বলেন, ভিক্ষুর শরীরে জখমের চিহ্ন রয়েছে। সম্ভবত লোহার রড ও লাঠি দিয়ে পিটিয়ে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভান্তে রাতের বেলায় বিহারের ভেতরে একাই থাকতেন সব সময়। কালকে রাতেও তিনি ছিলেন। সঙ্গে কেউ ছিলেন না। ভোর রাতে তাঁকে এক মহিলা খাবার দিতে গেলে রুমের ভেতরে পড়ে থাকতে দেখা যায়। সেখান থেকে খাবার রেখে বাড়িতে গিয়ে তাঁর স্বামীকে বললে পরে ঘটনাস্থলে গিয়ে তিনি এলাকার সবাইকে বিষয়টি জানান।
খাগড়াছড়ি সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আম্রে মারমা বলেন, ‘রোববার সন্ধ্যায় বিহারে প্রার্থনা শেষে পুণ্যার্থীরা চলে আসেন। রাতের কোনো এক সময়ে দুর্বৃত্তরা ভিক্ষুকে খুন করে পালিয়ে যায়। ভিক্ষুর শয়নকক্ষের জিনিসপত্র এলোমেলো অবস্থায় রয়েছে।’
ইউপি সদস্য আনুমং মগ বলেন, ‘ভান্তে একা থাকার কারণে দুর্বৃত্তরা তাঁকে মেরে চলে যায়। এটা যারা করেছে তারা আগে থেকে পরিকল্পনা করে এই ঘটনা ঘটিয়েছে। আমরা এই ঘটনার সুস্থ তদন্ত এবং বিচার চাই।’
ভান্তের ছোট ভাই ক্যাচিং মারমা বলেন, ‘আমার ভাইকে রাতের আধারে মেরে বিহারের ভেতরে রেখে চলে গেছে। আমার ভাইয়ের কি অপরাধ? এটার সঠিক তদন্ত করে অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবি জানাচ্ছি।’
এদিকে খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আবদুল আজিজ বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে আমাদের মনে হয়েছে চুরি করার উদ্দেশ্যে দুর্বৃত্তরা বিহারে প্রবেশ করেছিল। ভিক্ষু তাদেরকে চিনে ফেলায় খুনের ঘটনা ঘটেছে। আমরা সবগুলো বিষয়কে মাথায় রেখে তদন্ত করছি। হত্যাকারীদের ধরার জন্য পুলিশ এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছে।’
খাগড়াছড়ি জেলা সদরের গুগড়াছড়ি ধর্মসু বৌদ্ধ বিহারে ভিক্ষু খুনে ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার গভীর রাতে সদর উপজেলার সদর ইউপির ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ধর্মসু বৌদ্ধ বিহারের ভেতরে এই ঘটনা ঘটে।
আজ সোমবার সকালে ভিক্ষু বিশুদ্ধ মহাথেরুর মরদেহ উদ্ধার করা হয় বলে জানান খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহম্মদ রশীদ।
ওসি আরও বলেন, ভিক্ষুর শরীরে জখমের চিহ্ন রয়েছে। সম্ভবত লোহার রড ও লাঠি দিয়ে পিটিয়ে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভান্তে রাতের বেলায় বিহারের ভেতরে একাই থাকতেন সব সময়। কালকে রাতেও তিনি ছিলেন। সঙ্গে কেউ ছিলেন না। ভোর রাতে তাঁকে এক মহিলা খাবার দিতে গেলে রুমের ভেতরে পড়ে থাকতে দেখা যায়। সেখান থেকে খাবার রেখে বাড়িতে গিয়ে তাঁর স্বামীকে বললে পরে ঘটনাস্থলে গিয়ে তিনি এলাকার সবাইকে বিষয়টি জানান।
খাগড়াছড়ি সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আম্রে মারমা বলেন, ‘রোববার সন্ধ্যায় বিহারে প্রার্থনা শেষে পুণ্যার্থীরা চলে আসেন। রাতের কোনো এক সময়ে দুর্বৃত্তরা ভিক্ষুকে খুন করে পালিয়ে যায়। ভিক্ষুর শয়নকক্ষের জিনিসপত্র এলোমেলো অবস্থায় রয়েছে।’
ইউপি সদস্য আনুমং মগ বলেন, ‘ভান্তে একা থাকার কারণে দুর্বৃত্তরা তাঁকে মেরে চলে যায়। এটা যারা করেছে তারা আগে থেকে পরিকল্পনা করে এই ঘটনা ঘটিয়েছে। আমরা এই ঘটনার সুস্থ তদন্ত এবং বিচার চাই।’
ভান্তের ছোট ভাই ক্যাচিং মারমা বলেন, ‘আমার ভাইকে রাতের আধারে মেরে বিহারের ভেতরে রেখে চলে গেছে। আমার ভাইয়ের কি অপরাধ? এটার সঠিক তদন্ত করে অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবি জানাচ্ছি।’
এদিকে খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আবদুল আজিজ বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে আমাদের মনে হয়েছে চুরি করার উদ্দেশ্যে দুর্বৃত্তরা বিহারে প্রবেশ করেছিল। ভিক্ষু তাদেরকে চিনে ফেলায় খুনের ঘটনা ঘটেছে। আমরা সবগুলো বিষয়কে মাথায় রেখে তদন্ত করছি। হত্যাকারীদের ধরার জন্য পুলিশ এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২২ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২৩ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫