নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে কলেজছাত্রীকে হোটেলে তুলে নিয়ে ধর্ষণচেষ্টার ঘটনার অভিযুক্ত সাবেক পুলিশ পরিদর্শক মিজানুর রহমানের মামলার রায় পিছিয়ে আগামী ১৫ মে নির্ধারণ করেছেন আদালত।
আজ বুধবার চট্টগ্রাম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক ফেরদৌস আরা নতুন করে এই তারিখ ঘোষণা করেন।
ট্রাইব্যুনালের রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট খন্দকার আরিফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আদালতে এই মামলায় দুই আসামির বিচার কার্যক্রমে হাইকোর্টের স্থগিতাদেশের বিষয়ে তাঁদের আইনজীবী তুলে ধরেছিলেন। সেই প্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনালের বিচারক হাইকোর্টের ওই স্থগিতাদেশের সর্বশেষ অবস্থা জানানোর জন্য আদেশ জারি করে রায়ের তারিখ পিছিয়ে আগামী ১৫ মে নির্ধারণ করেছেন। এ ঘটনায় চকবাজারের ওই হোটেলের দুই কর্মচারীকেও আসামি করা হয়েছে।
মামলার নথি থেকে জানা গেছে, ২০১১ সালের ১২ জুলাই নগরীর ফয়স লেক এলাকা থেকে ইস্পাহানি স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির এক ছাত্রী ও তাঁর বন্ধুকে তুলে নিয়ে যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা থানার তৎকালীন পরিদর্শক (তদন্ত) মিজানুর রহমান মিজান। তিনি ওসি মিজান নামে পরিচিত। এরপর নগরের চকবাজারে একটি হোটেলে দুজনকে আলাদা কক্ষে আটকে রেখে মেয়েটিকে ধর্ষণচেষ্টা চালান ওসি মিজান। এ সময় মেয়েটি হোটেলের বাথরুমের কাচ ভেঙে আত্মহত্যার চেষ্টা করলে স্থানীয় লোকজন তাঁদের উদ্ধার করেন।
এ ঘটনায় ওই বছরের ১৬ জুলাই কলেজছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় ওসি মিজানসহ তিনজনকে আসামি করে পৃথক ধারায় দুটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় বাকি দুই আসামিরা হলেন, হোটেলটির কর্মচারী মো. শামসুদ্দিন মজুমদার ও তাজুল ইসলাম।
ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী কফিল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভুক্তভোগী কলেজছাত্রীর বাবার দায়ের করা দুটি মামলার মধ্যে একটি ছিল নারী নির্যাতন দমন আইনের ৭ / ৯ (৪)-খ ধারায়। আরেকটি ছিল, মেয়েটিকে তুলে নিয়ে মিথ্যা পরিচয় দিয়ে খালি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করানো। প্রথম মামলায় ২০১১ সালের ১ ডিসেম্বর ট্রাইব্যুনালে ওসি মিজানসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করেন আদালত। এ মামলায় ১১ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। তবে তিন আসামির মধ্যে দুই আসামি শামসুদ্দিন মজুমদার ও তাজুল ইসলামের বিচার কার্যক্রমের ওপর হাইকোর্টের আদেশে স্থগিতাদেশ থাকায় শুধুমাত্র মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে বিচার সম্পন্ন হয়েছে। চলতি বছর ৩০ এপ্রিল ট্রাইব্যুনালে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আজ বুধবার (১০ মে) এই মামলার রায়ের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছিল।
উল্লেখ্য, ওই ঘটনার পর প্রায় সাড়ে তিন মাস পলাতক থাকার পর ওসি মিজান ২০১১ সালের ৩১ অক্টোবর চট্টগ্রাম মহানগর মুখ্য হাকিমের আদালতে হাজির হলে বিচারক তাঁকে জেলহাজতে পাঠান। হাইকোর্টের আদেশে ২০১২ সালের জুলাই মাসে তিনি জামিনে মুক্তি পান। ওই ঘটনায় তিনি পুলিশের চাকরি থেকে বরখাস্ত হয়েছিলেন।
চট্টগ্রামে কলেজছাত্রীকে হোটেলে তুলে নিয়ে ধর্ষণচেষ্টার ঘটনার অভিযুক্ত সাবেক পুলিশ পরিদর্শক মিজানুর রহমানের মামলার রায় পিছিয়ে আগামী ১৫ মে নির্ধারণ করেছেন আদালত।
আজ বুধবার চট্টগ্রাম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক ফেরদৌস আরা নতুন করে এই তারিখ ঘোষণা করেন।
ট্রাইব্যুনালের রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট খন্দকার আরিফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আদালতে এই মামলায় দুই আসামির বিচার কার্যক্রমে হাইকোর্টের স্থগিতাদেশের বিষয়ে তাঁদের আইনজীবী তুলে ধরেছিলেন। সেই প্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনালের বিচারক হাইকোর্টের ওই স্থগিতাদেশের সর্বশেষ অবস্থা জানানোর জন্য আদেশ জারি করে রায়ের তারিখ পিছিয়ে আগামী ১৫ মে নির্ধারণ করেছেন। এ ঘটনায় চকবাজারের ওই হোটেলের দুই কর্মচারীকেও আসামি করা হয়েছে।
মামলার নথি থেকে জানা গেছে, ২০১১ সালের ১২ জুলাই নগরীর ফয়স লেক এলাকা থেকে ইস্পাহানি স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির এক ছাত্রী ও তাঁর বন্ধুকে তুলে নিয়ে যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা থানার তৎকালীন পরিদর্শক (তদন্ত) মিজানুর রহমান মিজান। তিনি ওসি মিজান নামে পরিচিত। এরপর নগরের চকবাজারে একটি হোটেলে দুজনকে আলাদা কক্ষে আটকে রেখে মেয়েটিকে ধর্ষণচেষ্টা চালান ওসি মিজান। এ সময় মেয়েটি হোটেলের বাথরুমের কাচ ভেঙে আত্মহত্যার চেষ্টা করলে স্থানীয় লোকজন তাঁদের উদ্ধার করেন।
এ ঘটনায় ওই বছরের ১৬ জুলাই কলেজছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় ওসি মিজানসহ তিনজনকে আসামি করে পৃথক ধারায় দুটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় বাকি দুই আসামিরা হলেন, হোটেলটির কর্মচারী মো. শামসুদ্দিন মজুমদার ও তাজুল ইসলাম।
ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী কফিল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভুক্তভোগী কলেজছাত্রীর বাবার দায়ের করা দুটি মামলার মধ্যে একটি ছিল নারী নির্যাতন দমন আইনের ৭ / ৯ (৪)-খ ধারায়। আরেকটি ছিল, মেয়েটিকে তুলে নিয়ে মিথ্যা পরিচয় দিয়ে খালি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করানো। প্রথম মামলায় ২০১১ সালের ১ ডিসেম্বর ট্রাইব্যুনালে ওসি মিজানসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করেন আদালত। এ মামলায় ১১ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। তবে তিন আসামির মধ্যে দুই আসামি শামসুদ্দিন মজুমদার ও তাজুল ইসলামের বিচার কার্যক্রমের ওপর হাইকোর্টের আদেশে স্থগিতাদেশ থাকায় শুধুমাত্র মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে বিচার সম্পন্ন হয়েছে। চলতি বছর ৩০ এপ্রিল ট্রাইব্যুনালে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আজ বুধবার (১০ মে) এই মামলার রায়ের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছিল।
উল্লেখ্য, ওই ঘটনার পর প্রায় সাড়ে তিন মাস পলাতক থাকার পর ওসি মিজান ২০১১ সালের ৩১ অক্টোবর চট্টগ্রাম মহানগর মুখ্য হাকিমের আদালতে হাজির হলে বিচারক তাঁকে জেলহাজতে পাঠান। হাইকোর্টের আদেশে ২০১২ সালের জুলাই মাসে তিনি জামিনে মুক্তি পান। ওই ঘটনায় তিনি পুলিশের চাকরি থেকে বরখাস্ত হয়েছিলেন।
মেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
৬ দিন আগেমুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় পুলিশ ক্যাম্পে ডাকাতদের হামলার ঘটনায় ডাকাত দলের প্রধান রিপনসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) ঢাকা ও গাজীপুর থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১০ দিন আগেনরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫