নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসমাবেশ থেকে দেশীয় অস্ত্রসহ আরও চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (২৮ জুন) দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত পুলিশ ও আয়োজকদের সহায়তায় তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এর আগে আরও একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা সবাই ছিনতাইকারী চক্রের সদস্য বলে জানিয়েছে পুলিশ।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওসি বলেন, সমাবেশে জনসমাগমকে লক্ষ্য করে একটি সক্রিয় ছিনতাইকারী চক্র মাঠে নেমেছিল। যাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাঁরা সবাই চিহ্নিত পেশাদার অপরাধী। প্রত্যেকের বিরুদ্ধেই একাধিক ছিনতাই মামলা রয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন পাবনার মো. এনামুল (৪০), ময়মনসিংহের মিজানুর রহমান (৪০), সোহরাওয়ার্দী উদ্যানসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানকারী ভাসমান ব্যক্তি আলম (৩৫), বরগুনার মো. মনিরুজ্জামান (৪০) ও নারায়ণগঞ্জের মো. মামুন (২৮)।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, সমাবেশ চলাকালে মূল মঞ্চের পেছনের দিক থেকে তাঁরা সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করছিলেন। পরে ইসলামী আন্দোলনের স্বেচ্ছাসেবকেরা তাঁদের আটক করে শাহবাগ থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন।
সন্ধ্যায় শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মনসুর বলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনিপ্রক্রিয়া চলছে। প্রক্রিয়া শেষ করে আগামীকাল রোববার আদালতে পাঠানো হবে।
শাহবাগ থানা-পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকায় সক্রিয়। বিশেষ করে, বড় কোনো সমাবেশ, মিছিল বা জমায়েত হলেই তারা টার্গেট করে থাকে। নানা কৌশলে মিছিল বা ভিড়ের মধ্যে ঢুকে মোবাইল, মানিব্যাগ, গয়না ইত্যাদি ছিনিয়ে নেয়।
তিনি জানান, চক্রটি বেশ ছড়ানো। শুধু এই পাঁচজন নন, আরও কিছু সদস্য রয়েছে, যাঁদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
উল্লেখ্য, আজ শনিবার সকাল থেকে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ উপলক্ষে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নেতা-কর্মীরা ছোট ছোট মিছিল নিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হন। বেলা ২টায় শুরু হয় সমাবেশের মূল পর্ব, যার সভাপতিত্ব করেন চরমোনাই পীর সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম।
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসমাবেশ থেকে দেশীয় অস্ত্রসহ আরও চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (২৮ জুন) দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত পুলিশ ও আয়োজকদের সহায়তায় তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এর আগে আরও একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা সবাই ছিনতাইকারী চক্রের সদস্য বলে জানিয়েছে পুলিশ।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওসি বলেন, সমাবেশে জনসমাগমকে লক্ষ্য করে একটি সক্রিয় ছিনতাইকারী চক্র মাঠে নেমেছিল। যাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাঁরা সবাই চিহ্নিত পেশাদার অপরাধী। প্রত্যেকের বিরুদ্ধেই একাধিক ছিনতাই মামলা রয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন পাবনার মো. এনামুল (৪০), ময়মনসিংহের মিজানুর রহমান (৪০), সোহরাওয়ার্দী উদ্যানসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানকারী ভাসমান ব্যক্তি আলম (৩৫), বরগুনার মো. মনিরুজ্জামান (৪০) ও নারায়ণগঞ্জের মো. মামুন (২৮)।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, সমাবেশ চলাকালে মূল মঞ্চের পেছনের দিক থেকে তাঁরা সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করছিলেন। পরে ইসলামী আন্দোলনের স্বেচ্ছাসেবকেরা তাঁদের আটক করে শাহবাগ থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন।
সন্ধ্যায় শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মনসুর বলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনিপ্রক্রিয়া চলছে। প্রক্রিয়া শেষ করে আগামীকাল রোববার আদালতে পাঠানো হবে।
শাহবাগ থানা-পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকায় সক্রিয়। বিশেষ করে, বড় কোনো সমাবেশ, মিছিল বা জমায়েত হলেই তারা টার্গেট করে থাকে। নানা কৌশলে মিছিল বা ভিড়ের মধ্যে ঢুকে মোবাইল, মানিব্যাগ, গয়না ইত্যাদি ছিনিয়ে নেয়।
তিনি জানান, চক্রটি বেশ ছড়ানো। শুধু এই পাঁচজন নন, আরও কিছু সদস্য রয়েছে, যাঁদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
উল্লেখ্য, আজ শনিবার সকাল থেকে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ উপলক্ষে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নেতা-কর্মীরা ছোট ছোট মিছিল নিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হন। বেলা ২টায় শুরু হয় সমাবেশের মূল পর্ব, যার সভাপতিত্ব করেন চরমোনাই পীর সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫