আমানুর রহমান রনি, ঢাকা

যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট ও খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়ার অর্থ পাচারের বিষয়ে তিন দেশের কাছে তথ্য চেয়েও উল্লেখযোগ্য সাড়া মিলছে না। স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ডের কাছে ওই দুজনের অর্থ পাচারের তথ্য চেয়েছিল পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। একপর্যায়ে দুজনের বিষয়ে তারা আরও কিছু তথ্য জানতে চায়।
দের সব প্রশ্নের উত্তর দিয়ে সম্রাট ও খালেদের বিষয়ে বিস্তারিত লিখে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জমা দেয় সিআইডি। কিন্তু এরপর দেশ তিনটি আর সাড়া দেয়নি। এর মধ্যে খালেদের বিষয়ে মালয়েশিয়ায় পাঠানোর জন্য প্রস্তুত করা একটি নথি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক বছর ধরে পড়ে আছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ওই চিঠি মালয়েশিয়ায় পাঠায়নি। এই জটিলতায় সম্রাট ও খালেদের বিরুদ্ধে অর্থ পাচার মামলার তদন্ত দুই বছর ধরে থমকে আছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও সিআইডি সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি আর খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া ছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক। ২০১৯ সালে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়ার পর দুজনের বিরুদ্ধে অন্যান্য মামলা ছাড়াও অর্থ পাচারের মামলা হয়। দুজনেই জামিনে আছেন।
সিআইডির একটি সূত্রে জানা যায়, সম্রাট ও খালেদ থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায় অর্থ পাচার করেছেন বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে সিআইডি জানতে পারে। ওই তিন দেশে ব্যাংক ও ক্যাসিনোর হিসেবে তাঁদের টাকা থাকার তথ্যের ভিত্তিতেই ২০২০ সালে দুজনের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের মামলা হয়। তবে দেশগুলোর ব্যাংক ও ক্যাসিনো চাইলেই কোনো দেশকে তথ্য দেয় না। তাই মামলা হওয়ার পর ২০২০ সালেই স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে তথ্য চেয়ে থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায় চিঠি দেন সিআইডির তদন্তসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা।
সূত্রমতে, ২০২০ সালে দেশ তিনটি বাংলাদেশকে কিছুই জানায়নি। ২০২১ সালের মে মাসের দিকে দেশগুলো বাংলাদেশের কাছে জানতে চায়, সম্রাট ও খালেদের এসব তথ্য দিয়ে কী হবে, কোথায় ব্যবহার হবে? এ ছাড়া তাঁদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য চায়। সে বছরই স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে দেশ তিনটিকে তথ্য দেওয়া হয়।
সিআইডির ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইম শাখার বিশেষ সুপার (এসএস) হুমায়ুন কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদেশে অর্থ পাচারের মামলাটি আমরা তদন্ত করছি। তিনটি দেশে তথ্য চেয়েছি, তবে তারা এখনো কোনো তথ্য আমাদের দেয়নি। তাদের তথ্য পেলেই এই মামলার তদন্ত দ্রুত অগ্রসর হবে।’
যেসব তথ্য দেওয়া হয়েছে
জানা যায়, বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) ফরেন ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (এফআইইউ) একটি আন্তর্জাতিক আর্থিক সংগঠনের কাছ থেকে সম্রাটের বিষয় অর্থ পাচারের তথ্য জানতে পারে। প্রাপ্ত তথ্যমতে, সম্রাট সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায় তাঁর নিজস্ব ব্যাংক হিসাব ও ক্যাসিনোর হিসাবে ১৯৫ কোটি টাকা পাচার করেছেন। এ তথ্য পেয়ে সিআইডি মামলা করে।
সেই সঙ্গে সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া সরকারের কাছে তথ্য চায়। কয়েক মাস পর দেশ দুটি সম্রাটের বিষয়ে নানা তথ্য চায়। তাদের চাওয়া অনুযায়ী সম্রাটের বিরুদ্ধে থাকা মামলা, পাসপোর্ট নম্বর, পেশা, বিদেশভ্রমণ, দেশে সম্পত্তির পরিমাণ ও মামলার বিষয়ে জানিয়ে দেয় সিআইডি।
সিআইডি সূত্রমতে, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডে খালেদের ৮ কোটি টাকা পাচার করার তথ্য পেয়ে সিআইডি তাঁর বিরুদ্ধেও মামলা করে। পরে দুটি দেশের কাছেই তথ্য চাওয়া হয়। মালয়েশিয়া সাড়া দিলেও থাইল্যান্ড এখনো কিছু জানায়নি। খালেদের এসব তথ্য দিয়ে কী হবে—মালয়েশিয়ার এমন প্রশ্নের জবাবে মামলার বিষয়টি জানিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয় সিআইডি। তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এখনো চিঠিটি মালয়েশিয়ায় পাঠায়নি।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্রে জানা যায়, মন্ত্রণালয়ের যে কর্মকর্তা চিঠিটি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হয়ে মালয়েশিয়ায় পাঠাবেন, তিনি ব্যস্ততার কারণে পাঠাতে পারেননি।
এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি তদন্তাধীন। আমি এ বিষয়ে বিস্তারিত জানি না।’
ক্যাসিনোর টাকা কি ফেরত আনা সম্ভব?
সিআইডি সূত্রের দাবি, সম্রাট ও খালেদ সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডে ব্যাংক হিসাব খুলে ক্যাসিনো খেলতেন। তাঁদের পাচার করা অর্থ কোনো ব্যাংকে ও কোন ক্যাসিনোতে কত আছে তার গোয়েন্দা তথ্য পেলেও প্রাতিষ্ঠানিক কোনো তথ্য পায়নি সিআইডি।
সিআইডির এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে জানতে পেরেছি, ব্যাংক ও ক্যাসিনোর অ্যাকাউন্টে সম্রাট ও খালেদের পাচার করা অর্থ আছে। তারা সব টাকা খরচ করেনি। থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া আনুষ্ঠানিক তথ্য দেওয়ার পর আমরা ওই দেশের সরকারকে তাদের দুজনের অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করার অনুরোধ করব। তিনটি দেশের সরকার চাইলে ওই দেশ থেকে টাকা ফেরত আনা সম্ভব।’
সাবেক আইজিপি শহীদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেসব দেশে আমাদের অর্থ পাচার হয়েছে, সেই সব দেশ যদি আমাদের সহযোগিতা না করে, তাহলে কখনোই মামলার তদন্তে অগ্রগতি সম্ভব না, অর্থও ফেরত আসবে না। এ জন্য আমাদের সরকারের সঙ্গে অন্য দেশের সরকারের চুক্তি থাকা প্রয়োজন।’

যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট ও খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়ার অর্থ পাচারের বিষয়ে তিন দেশের কাছে তথ্য চেয়েও উল্লেখযোগ্য সাড়া মিলছে না। স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ডের কাছে ওই দুজনের অর্থ পাচারের তথ্য চেয়েছিল পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। একপর্যায়ে দুজনের বিষয়ে তারা আরও কিছু তথ্য জানতে চায়।
দের সব প্রশ্নের উত্তর দিয়ে সম্রাট ও খালেদের বিষয়ে বিস্তারিত লিখে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জমা দেয় সিআইডি। কিন্তু এরপর দেশ তিনটি আর সাড়া দেয়নি। এর মধ্যে খালেদের বিষয়ে মালয়েশিয়ায় পাঠানোর জন্য প্রস্তুত করা একটি নথি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক বছর ধরে পড়ে আছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ওই চিঠি মালয়েশিয়ায় পাঠায়নি। এই জটিলতায় সম্রাট ও খালেদের বিরুদ্ধে অর্থ পাচার মামলার তদন্ত দুই বছর ধরে থমকে আছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও সিআইডি সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি আর খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া ছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক। ২০১৯ সালে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়ার পর দুজনের বিরুদ্ধে অন্যান্য মামলা ছাড়াও অর্থ পাচারের মামলা হয়। দুজনেই জামিনে আছেন।
সিআইডির একটি সূত্রে জানা যায়, সম্রাট ও খালেদ থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায় অর্থ পাচার করেছেন বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে সিআইডি জানতে পারে। ওই তিন দেশে ব্যাংক ও ক্যাসিনোর হিসেবে তাঁদের টাকা থাকার তথ্যের ভিত্তিতেই ২০২০ সালে দুজনের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের মামলা হয়। তবে দেশগুলোর ব্যাংক ও ক্যাসিনো চাইলেই কোনো দেশকে তথ্য দেয় না। তাই মামলা হওয়ার পর ২০২০ সালেই স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে তথ্য চেয়ে থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায় চিঠি দেন সিআইডির তদন্তসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা।
সূত্রমতে, ২০২০ সালে দেশ তিনটি বাংলাদেশকে কিছুই জানায়নি। ২০২১ সালের মে মাসের দিকে দেশগুলো বাংলাদেশের কাছে জানতে চায়, সম্রাট ও খালেদের এসব তথ্য দিয়ে কী হবে, কোথায় ব্যবহার হবে? এ ছাড়া তাঁদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য চায়। সে বছরই স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে দেশ তিনটিকে তথ্য দেওয়া হয়।
সিআইডির ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইম শাখার বিশেষ সুপার (এসএস) হুমায়ুন কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদেশে অর্থ পাচারের মামলাটি আমরা তদন্ত করছি। তিনটি দেশে তথ্য চেয়েছি, তবে তারা এখনো কোনো তথ্য আমাদের দেয়নি। তাদের তথ্য পেলেই এই মামলার তদন্ত দ্রুত অগ্রসর হবে।’
যেসব তথ্য দেওয়া হয়েছে
জানা যায়, বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) ফরেন ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (এফআইইউ) একটি আন্তর্জাতিক আর্থিক সংগঠনের কাছ থেকে সম্রাটের বিষয় অর্থ পাচারের তথ্য জানতে পারে। প্রাপ্ত তথ্যমতে, সম্রাট সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায় তাঁর নিজস্ব ব্যাংক হিসাব ও ক্যাসিনোর হিসাবে ১৯৫ কোটি টাকা পাচার করেছেন। এ তথ্য পেয়ে সিআইডি মামলা করে।
সেই সঙ্গে সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া সরকারের কাছে তথ্য চায়। কয়েক মাস পর দেশ দুটি সম্রাটের বিষয়ে নানা তথ্য চায়। তাদের চাওয়া অনুযায়ী সম্রাটের বিরুদ্ধে থাকা মামলা, পাসপোর্ট নম্বর, পেশা, বিদেশভ্রমণ, দেশে সম্পত্তির পরিমাণ ও মামলার বিষয়ে জানিয়ে দেয় সিআইডি।
সিআইডি সূত্রমতে, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডে খালেদের ৮ কোটি টাকা পাচার করার তথ্য পেয়ে সিআইডি তাঁর বিরুদ্ধেও মামলা করে। পরে দুটি দেশের কাছেই তথ্য চাওয়া হয়। মালয়েশিয়া সাড়া দিলেও থাইল্যান্ড এখনো কিছু জানায়নি। খালেদের এসব তথ্য দিয়ে কী হবে—মালয়েশিয়ার এমন প্রশ্নের জবাবে মামলার বিষয়টি জানিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয় সিআইডি। তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এখনো চিঠিটি মালয়েশিয়ায় পাঠায়নি।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্রে জানা যায়, মন্ত্রণালয়ের যে কর্মকর্তা চিঠিটি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হয়ে মালয়েশিয়ায় পাঠাবেন, তিনি ব্যস্ততার কারণে পাঠাতে পারেননি।
এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি তদন্তাধীন। আমি এ বিষয়ে বিস্তারিত জানি না।’
ক্যাসিনোর টাকা কি ফেরত আনা সম্ভব?
সিআইডি সূত্রের দাবি, সম্রাট ও খালেদ সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডে ব্যাংক হিসাব খুলে ক্যাসিনো খেলতেন। তাঁদের পাচার করা অর্থ কোনো ব্যাংকে ও কোন ক্যাসিনোতে কত আছে তার গোয়েন্দা তথ্য পেলেও প্রাতিষ্ঠানিক কোনো তথ্য পায়নি সিআইডি।
সিআইডির এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে জানতে পেরেছি, ব্যাংক ও ক্যাসিনোর অ্যাকাউন্টে সম্রাট ও খালেদের পাচার করা অর্থ আছে। তারা সব টাকা খরচ করেনি। থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া আনুষ্ঠানিক তথ্য দেওয়ার পর আমরা ওই দেশের সরকারকে তাদের দুজনের অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করার অনুরোধ করব। তিনটি দেশের সরকার চাইলে ওই দেশ থেকে টাকা ফেরত আনা সম্ভব।’
সাবেক আইজিপি শহীদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেসব দেশে আমাদের অর্থ পাচার হয়েছে, সেই সব দেশ যদি আমাদের সহযোগিতা না করে, তাহলে কখনোই মামলার তদন্তে অগ্রগতি সম্ভব না, অর্থও ফেরত আসবে না। এ জন্য আমাদের সরকারের সঙ্গে অন্য দেশের সরকারের চুক্তি থাকা প্রয়োজন।’
আমানুর রহমান রনি, ঢাকা

যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট ও খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়ার অর্থ পাচারের বিষয়ে তিন দেশের কাছে তথ্য চেয়েও উল্লেখযোগ্য সাড়া মিলছে না। স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ডের কাছে ওই দুজনের অর্থ পাচারের তথ্য চেয়েছিল পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। একপর্যায়ে দুজনের বিষয়ে তারা আরও কিছু তথ্য জানতে চায়।
দের সব প্রশ্নের উত্তর দিয়ে সম্রাট ও খালেদের বিষয়ে বিস্তারিত লিখে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জমা দেয় সিআইডি। কিন্তু এরপর দেশ তিনটি আর সাড়া দেয়নি। এর মধ্যে খালেদের বিষয়ে মালয়েশিয়ায় পাঠানোর জন্য প্রস্তুত করা একটি নথি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক বছর ধরে পড়ে আছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ওই চিঠি মালয়েশিয়ায় পাঠায়নি। এই জটিলতায় সম্রাট ও খালেদের বিরুদ্ধে অর্থ পাচার মামলার তদন্ত দুই বছর ধরে থমকে আছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও সিআইডি সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি আর খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া ছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক। ২০১৯ সালে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়ার পর দুজনের বিরুদ্ধে অন্যান্য মামলা ছাড়াও অর্থ পাচারের মামলা হয়। দুজনেই জামিনে আছেন।
সিআইডির একটি সূত্রে জানা যায়, সম্রাট ও খালেদ থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায় অর্থ পাচার করেছেন বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে সিআইডি জানতে পারে। ওই তিন দেশে ব্যাংক ও ক্যাসিনোর হিসেবে তাঁদের টাকা থাকার তথ্যের ভিত্তিতেই ২০২০ সালে দুজনের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের মামলা হয়। তবে দেশগুলোর ব্যাংক ও ক্যাসিনো চাইলেই কোনো দেশকে তথ্য দেয় না। তাই মামলা হওয়ার পর ২০২০ সালেই স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে তথ্য চেয়ে থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায় চিঠি দেন সিআইডির তদন্তসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা।
সূত্রমতে, ২০২০ সালে দেশ তিনটি বাংলাদেশকে কিছুই জানায়নি। ২০২১ সালের মে মাসের দিকে দেশগুলো বাংলাদেশের কাছে জানতে চায়, সম্রাট ও খালেদের এসব তথ্য দিয়ে কী হবে, কোথায় ব্যবহার হবে? এ ছাড়া তাঁদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য চায়। সে বছরই স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে দেশ তিনটিকে তথ্য দেওয়া হয়।
সিআইডির ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইম শাখার বিশেষ সুপার (এসএস) হুমায়ুন কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদেশে অর্থ পাচারের মামলাটি আমরা তদন্ত করছি। তিনটি দেশে তথ্য চেয়েছি, তবে তারা এখনো কোনো তথ্য আমাদের দেয়নি। তাদের তথ্য পেলেই এই মামলার তদন্ত দ্রুত অগ্রসর হবে।’
যেসব তথ্য দেওয়া হয়েছে
জানা যায়, বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) ফরেন ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (এফআইইউ) একটি আন্তর্জাতিক আর্থিক সংগঠনের কাছ থেকে সম্রাটের বিষয় অর্থ পাচারের তথ্য জানতে পারে। প্রাপ্ত তথ্যমতে, সম্রাট সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায় তাঁর নিজস্ব ব্যাংক হিসাব ও ক্যাসিনোর হিসাবে ১৯৫ কোটি টাকা পাচার করেছেন। এ তথ্য পেয়ে সিআইডি মামলা করে।
সেই সঙ্গে সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া সরকারের কাছে তথ্য চায়। কয়েক মাস পর দেশ দুটি সম্রাটের বিষয়ে নানা তথ্য চায়। তাদের চাওয়া অনুযায়ী সম্রাটের বিরুদ্ধে থাকা মামলা, পাসপোর্ট নম্বর, পেশা, বিদেশভ্রমণ, দেশে সম্পত্তির পরিমাণ ও মামলার বিষয়ে জানিয়ে দেয় সিআইডি।
সিআইডি সূত্রমতে, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডে খালেদের ৮ কোটি টাকা পাচার করার তথ্য পেয়ে সিআইডি তাঁর বিরুদ্ধেও মামলা করে। পরে দুটি দেশের কাছেই তথ্য চাওয়া হয়। মালয়েশিয়া সাড়া দিলেও থাইল্যান্ড এখনো কিছু জানায়নি। খালেদের এসব তথ্য দিয়ে কী হবে—মালয়েশিয়ার এমন প্রশ্নের জবাবে মামলার বিষয়টি জানিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয় সিআইডি। তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এখনো চিঠিটি মালয়েশিয়ায় পাঠায়নি।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্রে জানা যায়, মন্ত্রণালয়ের যে কর্মকর্তা চিঠিটি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হয়ে মালয়েশিয়ায় পাঠাবেন, তিনি ব্যস্ততার কারণে পাঠাতে পারেননি।
এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি তদন্তাধীন। আমি এ বিষয়ে বিস্তারিত জানি না।’
ক্যাসিনোর টাকা কি ফেরত আনা সম্ভব?
সিআইডি সূত্রের দাবি, সম্রাট ও খালেদ সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডে ব্যাংক হিসাব খুলে ক্যাসিনো খেলতেন। তাঁদের পাচার করা অর্থ কোনো ব্যাংকে ও কোন ক্যাসিনোতে কত আছে তার গোয়েন্দা তথ্য পেলেও প্রাতিষ্ঠানিক কোনো তথ্য পায়নি সিআইডি।
সিআইডির এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে জানতে পেরেছি, ব্যাংক ও ক্যাসিনোর অ্যাকাউন্টে সম্রাট ও খালেদের পাচার করা অর্থ আছে। তারা সব টাকা খরচ করেনি। থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া আনুষ্ঠানিক তথ্য দেওয়ার পর আমরা ওই দেশের সরকারকে তাদের দুজনের অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করার অনুরোধ করব। তিনটি দেশের সরকার চাইলে ওই দেশ থেকে টাকা ফেরত আনা সম্ভব।’
সাবেক আইজিপি শহীদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেসব দেশে আমাদের অর্থ পাচার হয়েছে, সেই সব দেশ যদি আমাদের সহযোগিতা না করে, তাহলে কখনোই মামলার তদন্তে অগ্রগতি সম্ভব না, অর্থও ফেরত আসবে না। এ জন্য আমাদের সরকারের সঙ্গে অন্য দেশের সরকারের চুক্তি থাকা প্রয়োজন।’

যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট ও খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়ার অর্থ পাচারের বিষয়ে তিন দেশের কাছে তথ্য চেয়েও উল্লেখযোগ্য সাড়া মিলছে না। স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ডের কাছে ওই দুজনের অর্থ পাচারের তথ্য চেয়েছিল পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। একপর্যায়ে দুজনের বিষয়ে তারা আরও কিছু তথ্য জানতে চায়।
দের সব প্রশ্নের উত্তর দিয়ে সম্রাট ও খালেদের বিষয়ে বিস্তারিত লিখে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জমা দেয় সিআইডি। কিন্তু এরপর দেশ তিনটি আর সাড়া দেয়নি। এর মধ্যে খালেদের বিষয়ে মালয়েশিয়ায় পাঠানোর জন্য প্রস্তুত করা একটি নথি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক বছর ধরে পড়ে আছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ওই চিঠি মালয়েশিয়ায় পাঠায়নি। এই জটিলতায় সম্রাট ও খালেদের বিরুদ্ধে অর্থ পাচার মামলার তদন্ত দুই বছর ধরে থমকে আছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও সিআইডি সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি আর খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া ছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক। ২০১৯ সালে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়ার পর দুজনের বিরুদ্ধে অন্যান্য মামলা ছাড়াও অর্থ পাচারের মামলা হয়। দুজনেই জামিনে আছেন।
সিআইডির একটি সূত্রে জানা যায়, সম্রাট ও খালেদ থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায় অর্থ পাচার করেছেন বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে সিআইডি জানতে পারে। ওই তিন দেশে ব্যাংক ও ক্যাসিনোর হিসেবে তাঁদের টাকা থাকার তথ্যের ভিত্তিতেই ২০২০ সালে দুজনের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের মামলা হয়। তবে দেশগুলোর ব্যাংক ও ক্যাসিনো চাইলেই কোনো দেশকে তথ্য দেয় না। তাই মামলা হওয়ার পর ২০২০ সালেই স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে তথ্য চেয়ে থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায় চিঠি দেন সিআইডির তদন্তসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা।
সূত্রমতে, ২০২০ সালে দেশ তিনটি বাংলাদেশকে কিছুই জানায়নি। ২০২১ সালের মে মাসের দিকে দেশগুলো বাংলাদেশের কাছে জানতে চায়, সম্রাট ও খালেদের এসব তথ্য দিয়ে কী হবে, কোথায় ব্যবহার হবে? এ ছাড়া তাঁদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য চায়। সে বছরই স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে দেশ তিনটিকে তথ্য দেওয়া হয়।
সিআইডির ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইম শাখার বিশেষ সুপার (এসএস) হুমায়ুন কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদেশে অর্থ পাচারের মামলাটি আমরা তদন্ত করছি। তিনটি দেশে তথ্য চেয়েছি, তবে তারা এখনো কোনো তথ্য আমাদের দেয়নি। তাদের তথ্য পেলেই এই মামলার তদন্ত দ্রুত অগ্রসর হবে।’
যেসব তথ্য দেওয়া হয়েছে
জানা যায়, বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) ফরেন ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (এফআইইউ) একটি আন্তর্জাতিক আর্থিক সংগঠনের কাছ থেকে সম্রাটের বিষয় অর্থ পাচারের তথ্য জানতে পারে। প্রাপ্ত তথ্যমতে, সম্রাট সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায় তাঁর নিজস্ব ব্যাংক হিসাব ও ক্যাসিনোর হিসাবে ১৯৫ কোটি টাকা পাচার করেছেন। এ তথ্য পেয়ে সিআইডি মামলা করে।
সেই সঙ্গে সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া সরকারের কাছে তথ্য চায়। কয়েক মাস পর দেশ দুটি সম্রাটের বিষয়ে নানা তথ্য চায়। তাদের চাওয়া অনুযায়ী সম্রাটের বিরুদ্ধে থাকা মামলা, পাসপোর্ট নম্বর, পেশা, বিদেশভ্রমণ, দেশে সম্পত্তির পরিমাণ ও মামলার বিষয়ে জানিয়ে দেয় সিআইডি।
সিআইডি সূত্রমতে, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডে খালেদের ৮ কোটি টাকা পাচার করার তথ্য পেয়ে সিআইডি তাঁর বিরুদ্ধেও মামলা করে। পরে দুটি দেশের কাছেই তথ্য চাওয়া হয়। মালয়েশিয়া সাড়া দিলেও থাইল্যান্ড এখনো কিছু জানায়নি। খালেদের এসব তথ্য দিয়ে কী হবে—মালয়েশিয়ার এমন প্রশ্নের জবাবে মামলার বিষয়টি জানিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয় সিআইডি। তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এখনো চিঠিটি মালয়েশিয়ায় পাঠায়নি।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্রে জানা যায়, মন্ত্রণালয়ের যে কর্মকর্তা চিঠিটি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হয়ে মালয়েশিয়ায় পাঠাবেন, তিনি ব্যস্ততার কারণে পাঠাতে পারেননি।
এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি তদন্তাধীন। আমি এ বিষয়ে বিস্তারিত জানি না।’
ক্যাসিনোর টাকা কি ফেরত আনা সম্ভব?
সিআইডি সূত্রের দাবি, সম্রাট ও খালেদ সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডে ব্যাংক হিসাব খুলে ক্যাসিনো খেলতেন। তাঁদের পাচার করা অর্থ কোনো ব্যাংকে ও কোন ক্যাসিনোতে কত আছে তার গোয়েন্দা তথ্য পেলেও প্রাতিষ্ঠানিক কোনো তথ্য পায়নি সিআইডি।
সিআইডির এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে জানতে পেরেছি, ব্যাংক ও ক্যাসিনোর অ্যাকাউন্টে সম্রাট ও খালেদের পাচার করা অর্থ আছে। তারা সব টাকা খরচ করেনি। থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া আনুষ্ঠানিক তথ্য দেওয়ার পর আমরা ওই দেশের সরকারকে তাদের দুজনের অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করার অনুরোধ করব। তিনটি দেশের সরকার চাইলে ওই দেশ থেকে টাকা ফেরত আনা সম্ভব।’
সাবেক আইজিপি শহীদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেসব দেশে আমাদের অর্থ পাচার হয়েছে, সেই সব দেশ যদি আমাদের সহযোগিতা না করে, তাহলে কখনোই মামলার তদন্তে অগ্রগতি সম্ভব না, অর্থও ফেরত আসবে না। এ জন্য আমাদের সরকারের সঙ্গে অন্য দেশের সরকারের চুক্তি থাকা প্রয়োজন।’

রাজধানীর গুলশান থানায় করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের একটি মামলায় ক্যাসিনো-কাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধানকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান এ নির্দেশ দেন বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. হারুনুর রশিদ।
২ দিন আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১২ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
১৫ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
১৫ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর গুলশান থানায় করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের একটি মামলায় ক্যাসিনো-কাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধানকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান এ নির্দেশ দেন বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. হারুনুর রশিদ।
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ওই মামলায় সেলিম প্রধানকে আজ কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোজাম্মেল হক মামুন ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। শুনানি শেষে ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
গত ৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর বারিধারার একটি রেস্তোরাঁ থেকে সেলিম প্রধানসহ ৯ জনকে আটক করে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ৬ দশমিক ৭ কেজি ওজনের সিসা জব্দ করা হয়। এ ছাড়া সাতটি সিসা স্ট্যান্ড ও অন্যান্য সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় মাদক আইনে মামলা করা হয়। পরে সেলিম প্রধানকে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আরেক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

রাজধানীর গুলশান থানায় করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের একটি মামলায় ক্যাসিনো-কাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধানকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান এ নির্দেশ দেন বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. হারুনুর রশিদ।
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ওই মামলায় সেলিম প্রধানকে আজ কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোজাম্মেল হক মামুন ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। শুনানি শেষে ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
গত ৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর বারিধারার একটি রেস্তোরাঁ থেকে সেলিম প্রধানসহ ৯ জনকে আটক করে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ৬ দশমিক ৭ কেজি ওজনের সিসা জব্দ করা হয়। এ ছাড়া সাতটি সিসা স্ট্যান্ড ও অন্যান্য সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় মাদক আইনে মামলা করা হয়। পরে সেলিম প্রধানকে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আরেক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট ও খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়ার অর্থ পাচারের বিষয়ে তিন দেশের কাছে তথ্য চেয়েও উল্লেখযোগ্য সাড়া মিলছে না। স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ডের কাছে ওই দুজনের অর্থ...
২২ নভেম্বর ২০২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১২ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
১৫ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
১৫ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত বুধবার ভোররাতে দুই গ্রুপ মাদক কারবারির সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ (২০)। পরিবারের দাবি, দুপক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে জাহিদের পায়ের কাছে ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এ সময় স্প্লিন্টার তাঁর ঘাড় ও পিঠে বিদ্ধ হয়। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থলে অভিযান পরিচালনা করে র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনী। অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও তিনটি তাজা গুলিসহ বিপুল পরিমাণ দেশি অস্ত্র ও পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়।
জাহিদের ভগ্নিপতি মো. উজ্জ্বল জানান, রাজধানীর কল্যাণপুরে মিজান টাওয়ারে একটি মোবাইল ফোন সার্ভিসিংয়ের দোকানে কাজ করতেন জাহিদ। বুধবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়ার সময় তাঁরা সংঘর্ষের মধ্যে পড়েন। পরে হাসপাতালে জাহিদের মৃত্যু হয়।
তবে পুলিশ বলছে, ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত বুধবার ভোররাতে দুই গ্রুপ মাদক কারবারির সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ (২০)। পরিবারের দাবি, দুপক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে জাহিদের পায়ের কাছে ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এ সময় স্প্লিন্টার তাঁর ঘাড় ও পিঠে বিদ্ধ হয়। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থলে অভিযান পরিচালনা করে র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনী। অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও তিনটি তাজা গুলিসহ বিপুল পরিমাণ দেশি অস্ত্র ও পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়।
জাহিদের ভগ্নিপতি মো. উজ্জ্বল জানান, রাজধানীর কল্যাণপুরে মিজান টাওয়ারে একটি মোবাইল ফোন সার্ভিসিংয়ের দোকানে কাজ করতেন জাহিদ। বুধবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়ার সময় তাঁরা সংঘর্ষের মধ্যে পড়েন। পরে হাসপাতালে জাহিদের মৃত্যু হয়।
তবে পুলিশ বলছে, ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ।

যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট ও খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়ার অর্থ পাচারের বিষয়ে তিন দেশের কাছে তথ্য চেয়েও উল্লেখযোগ্য সাড়া মিলছে না। স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ডের কাছে ওই দুজনের অর্থ...
২২ নভেম্বর ২০২২
রাজধানীর গুলশান থানায় করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের একটি মামলায় ক্যাসিনো-কাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধানকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান এ নির্দেশ দেন বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. হারুনুর রশিদ।
২ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
১৫ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
১৫ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিদেশ থেকে পার্সেল এসেছে—এমন দাবি করে কাস্টমস থেকে তা ছাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের কুনিপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ওই তরুণের নাম মো. নূরে আলম ওরফে তুহিন (২৪)।
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
পরে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে ভুক্তভোগীর কাছ থেকে বিকাশ ও ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা আদায় করেন নূরে আলম। টাকা পাওয়ার পর নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেন তিনি।
ভুক্তভোগী আদালতের শরণাপন্ন হলে রামপুরা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার। পরে নূরে আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সিআইডি জানায়, প্রতারক চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

বিদেশ থেকে পার্সেল এসেছে—এমন দাবি করে কাস্টমস থেকে তা ছাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের কুনিপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ওই তরুণের নাম মো. নূরে আলম ওরফে তুহিন (২৪)।
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
পরে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে ভুক্তভোগীর কাছ থেকে বিকাশ ও ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা আদায় করেন নূরে আলম। টাকা পাওয়ার পর নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেন তিনি।
ভুক্তভোগী আদালতের শরণাপন্ন হলে রামপুরা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার। পরে নূরে আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সিআইডি জানায়, প্রতারক চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট ও খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়ার অর্থ পাচারের বিষয়ে তিন দেশের কাছে তথ্য চেয়েও উল্লেখযোগ্য সাড়া মিলছে না। স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ডের কাছে ওই দুজনের অর্থ...
২২ নভেম্বর ২০২২
রাজধানীর গুলশান থানায় করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের একটি মামলায় ক্যাসিনো-কাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধানকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান এ নির্দেশ দেন বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. হারুনুর রশিদ।
২ দিন আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১২ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
১৫ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুয়া ও প্রতারণায় জড়িত থাকায় ৫০ হাজারের বেশি এমএফএস (মোবাইলভিত্তিক আর্থিক লেনদেন সেবা) অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ (স্থগিত) করেছে বিএফআইইউ (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট)। ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি মাস পর্যন্ত এই নম্বরগুলো স্থগিত করা হয়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে ‘অনলাইন জুয়া প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক এক সভায় বিএফআইইউর প্রতিনিধি এ তথ্য জানান।
সভায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ডিজিএফআই (ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স), এনএসআই (ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স), এনটিএমসি (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার), সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট), বিএফআইইউ, এমএফএস ও মোবাইল অপারেটরদের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত) করা হয়েছে, সেগুলো থেকে কোথায় কোথায় টাকা লেনদেন করা হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
ডিজিএফআই প্রতিনিধি জানান, অনলাইন জুয়ার মতো আর্থিক নানা প্রতারণায় বেনামি সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। সংঘবদ্ধ চক্র ভুয়া সিম বিক্রি করছে। মানুষের আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা হচ্ছে। বিকাশের অ্যাপ নকল করা হয়েছে। নাগরিকদের ডেটাবেইস ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যাচ্ছে। এটা নিয়ে নানা অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
সভায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, সরকার সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যমের অনলাইন পোর্টালে এখনো জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করলে যেকোনো মুহূর্তে বিনা নোটিশে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমের পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে। প্রায় সব কটি মিডিয়ার পোর্টালে এখনো অনিরাপদ কনটেন্ট আসে। জুয়ার বিজ্ঞাপন আসে। এখান থেকে তারা টাকা পায়।
১৯ অক্টোবর পর্যন্ত জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধে সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে গণমাধ্যমগুলো তা মানছে না বলে অভিযোগ করেন বিশেষ সহকারী। তিনি বলেন, বেশ কিছু অনলাইন পোর্টাল জুয়ার বিজ্ঞাপন ও অনিরাপদ কনটেন্ট বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমরা যেকোনো মুহূর্তে বন্ধ করে দেব। যেহেতু একাধিক নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আমরা পাবলিকলি কোনো নোটিশ দেব না।’
অনলাইন জুয়া বন্ধে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ ও চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি জানান, সরকারের হিসাবে গত মে মাস থেকে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৮২০টি এমএফএস নম্বর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩৩১টি ওয়েব পোর্টালের লিংক পাওয়া গেছে।
সরকারের চ্যালেঞ্জ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, যখনই একটা নম্বর ব্লক করা হয়, তখন এর চেয়ে বেশিসংখ্যক বা সমসংখ্যক নম্বর ব্যবহার করে সিগন্যাল-হোয়াটসঅ্যাপের মতো গ্রুপগুলোয় ছড়িয়ে দেওয়া হয়। আইপি পরিবর্তন করে ওয়েবসাইটের নাম একটু পরিবর্তন করা হয়। এভাবে নতুন ওয়েবসাইট বানিয়ে আবার শুরু করা হয়। এমএফএস, ওয়েব লিংক বন্ধ করার পর এ চক্রগুলো আবার অ্যাপ তৈরি ফেলে। অ্যাপগুলো অনেক ক্ষেত্রেই পাবলিশড নয়, এপিকে হিসেবে ব্যবহার করে।

জুয়া ও প্রতারণায় জড়িত থাকায় ৫০ হাজারের বেশি এমএফএস (মোবাইলভিত্তিক আর্থিক লেনদেন সেবা) অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ (স্থগিত) করেছে বিএফআইইউ (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট)। ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি মাস পর্যন্ত এই নম্বরগুলো স্থগিত করা হয়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে ‘অনলাইন জুয়া প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক এক সভায় বিএফআইইউর প্রতিনিধি এ তথ্য জানান।
সভায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ডিজিএফআই (ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স), এনএসআই (ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স), এনটিএমসি (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার), সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট), বিএফআইইউ, এমএফএস ও মোবাইল অপারেটরদের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত) করা হয়েছে, সেগুলো থেকে কোথায় কোথায় টাকা লেনদেন করা হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
ডিজিএফআই প্রতিনিধি জানান, অনলাইন জুয়ার মতো আর্থিক নানা প্রতারণায় বেনামি সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। সংঘবদ্ধ চক্র ভুয়া সিম বিক্রি করছে। মানুষের আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা হচ্ছে। বিকাশের অ্যাপ নকল করা হয়েছে। নাগরিকদের ডেটাবেইস ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যাচ্ছে। এটা নিয়ে নানা অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
সভায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, সরকার সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যমের অনলাইন পোর্টালে এখনো জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করলে যেকোনো মুহূর্তে বিনা নোটিশে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমের পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে। প্রায় সব কটি মিডিয়ার পোর্টালে এখনো অনিরাপদ কনটেন্ট আসে। জুয়ার বিজ্ঞাপন আসে। এখান থেকে তারা টাকা পায়।
১৯ অক্টোবর পর্যন্ত জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধে সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে গণমাধ্যমগুলো তা মানছে না বলে অভিযোগ করেন বিশেষ সহকারী। তিনি বলেন, বেশ কিছু অনলাইন পোর্টাল জুয়ার বিজ্ঞাপন ও অনিরাপদ কনটেন্ট বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমরা যেকোনো মুহূর্তে বন্ধ করে দেব। যেহেতু একাধিক নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আমরা পাবলিকলি কোনো নোটিশ দেব না।’
অনলাইন জুয়া বন্ধে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ ও চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি জানান, সরকারের হিসাবে গত মে মাস থেকে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৮২০টি এমএফএস নম্বর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩৩১টি ওয়েব পোর্টালের লিংক পাওয়া গেছে।
সরকারের চ্যালেঞ্জ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, যখনই একটা নম্বর ব্লক করা হয়, তখন এর চেয়ে বেশিসংখ্যক বা সমসংখ্যক নম্বর ব্যবহার করে সিগন্যাল-হোয়াটসঅ্যাপের মতো গ্রুপগুলোয় ছড়িয়ে দেওয়া হয়। আইপি পরিবর্তন করে ওয়েবসাইটের নাম একটু পরিবর্তন করা হয়। এভাবে নতুন ওয়েবসাইট বানিয়ে আবার শুরু করা হয়। এমএফএস, ওয়েব লিংক বন্ধ করার পর এ চক্রগুলো আবার অ্যাপ তৈরি ফেলে। অ্যাপগুলো অনেক ক্ষেত্রেই পাবলিশড নয়, এপিকে হিসেবে ব্যবহার করে।

যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট ও খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়ার অর্থ পাচারের বিষয়ে তিন দেশের কাছে তথ্য চেয়েও উল্লেখযোগ্য সাড়া মিলছে না। স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ডের কাছে ওই দুজনের অর্থ...
২২ নভেম্বর ২০২২
রাজধানীর গুলশান থানায় করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের একটি মামলায় ক্যাসিনো-কাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধানকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান এ নির্দেশ দেন বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. হারুনুর রশিদ।
২ দিন আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১২ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
১৫ দিন আগে