রংপুর প্রতিনিধি
রংপুরে পুলিশের কনস্টেবল নিয়োগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের স্বাক্ষর জাল করে ‘ডেমি অফিশিয়াল লেটার’ (ডিও লেটার) দেওয়ার ঘটনায় এক পুলিশ সদস্যসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তাঁদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর স্বাক্ষর জাল করা ডিও লেটারসহ ভুয়া কাগজপত্র ও ছবি জব্দ করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন রংপুর মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. হোসেন আলী। তিনি জানান, গত বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের নামে মামলা হয়েছে।
মামলার পর রাতেই তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন—গাইবান্ধার সাদুল্লাহপুর থানার ফুলবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা রংপুর মহানগর পুলিশ লাইনের এমটি (যানবাহন) শাখায় কর্মরত কনস্টেবল মাসুদার রহমান মাসুদ (৪৫), রংপুর সদর উপজেলার উত্তর মহেষপুর গ্রামের জুয়েল রানা (২৮), একই এলাকার আল আমিন (১৯) এবং মিঠাপুকুর উপজেলার রূপসী গাছুপাড়া গ্রামের মোসাদ্দেক হোসেন (২০)।
পুলিশ জানায়, সম্প্রতি পুলিশের কনস্টেবল পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর অর্থের বিনিময়ে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে রংপুরে একটি প্রতারক চক্র সক্রিয় হয়ে ওঠে। চক্রের ফাঁদে পা দিয়ে আসামি জুয়েল রানা তাঁর ভাতিজা আল আমিনকে নিয়োগের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকার বিনিময়ে এ চক্রের মূলহোতা পুলিশ কনস্টেবল মাসুদার রহমান মাসুদের সঙ্গে আলোচনা করেন। একপর্যায়ে মাসুদের কথামতো আল-আমিন ঢাকায় গিয়ে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থাকা চক্রের অজ্ঞাত সদস্যের কাছ থেকে ডিও লেটার সংযুক্ত একটি খাম গ্রহণ করেন। একইভাবে অপর আসামি মোসাদ্দেক হোসেনকেও চাকরির প্রলোভন দেখান মাসুদ। এভাবে মাসুদ বিভিন্নজনের সঙ্গে পুলিশে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির স্বাক্ষর জালিয়াতি ও মূল্যবান জামানত জাল করে আসছিলেন। বুধবার সন্ধ্যায় জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয় থেকে জাল ডিও লেটারটি জব্দ করেন জেলা গোয়েন্দা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) বুলবুল আহম্মেদ।
রংপুরে পুলিশের কনস্টেবল নিয়োগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের স্বাক্ষর জাল করে ‘ডেমি অফিশিয়াল লেটার’ (ডিও লেটার) দেওয়ার ঘটনায় এক পুলিশ সদস্যসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তাঁদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর স্বাক্ষর জাল করা ডিও লেটারসহ ভুয়া কাগজপত্র ও ছবি জব্দ করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন রংপুর মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. হোসেন আলী। তিনি জানান, গত বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের নামে মামলা হয়েছে।
মামলার পর রাতেই তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন—গাইবান্ধার সাদুল্লাহপুর থানার ফুলবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা রংপুর মহানগর পুলিশ লাইনের এমটি (যানবাহন) শাখায় কর্মরত কনস্টেবল মাসুদার রহমান মাসুদ (৪৫), রংপুর সদর উপজেলার উত্তর মহেষপুর গ্রামের জুয়েল রানা (২৮), একই এলাকার আল আমিন (১৯) এবং মিঠাপুকুর উপজেলার রূপসী গাছুপাড়া গ্রামের মোসাদ্দেক হোসেন (২০)।
পুলিশ জানায়, সম্প্রতি পুলিশের কনস্টেবল পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর অর্থের বিনিময়ে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে রংপুরে একটি প্রতারক চক্র সক্রিয় হয়ে ওঠে। চক্রের ফাঁদে পা দিয়ে আসামি জুয়েল রানা তাঁর ভাতিজা আল আমিনকে নিয়োগের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকার বিনিময়ে এ চক্রের মূলহোতা পুলিশ কনস্টেবল মাসুদার রহমান মাসুদের সঙ্গে আলোচনা করেন। একপর্যায়ে মাসুদের কথামতো আল-আমিন ঢাকায় গিয়ে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থাকা চক্রের অজ্ঞাত সদস্যের কাছ থেকে ডিও লেটার সংযুক্ত একটি খাম গ্রহণ করেন। একইভাবে অপর আসামি মোসাদ্দেক হোসেনকেও চাকরির প্রলোভন দেখান মাসুদ। এভাবে মাসুদ বিভিন্নজনের সঙ্গে পুলিশে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির স্বাক্ষর জালিয়াতি ও মূল্যবান জামানত জাল করে আসছিলেন। বুধবার সন্ধ্যায় জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয় থেকে জাল ডিও লেটারটি জব্দ করেন জেলা গোয়েন্দা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) বুলবুল আহম্মেদ।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫