কাপাসিয়া (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরে কাপাসিয়ায় অবৈধভাবে গড়ে ওঠা কারখানায় বনের সবুজ কাঠ পুড়িয়ে তৈরি করা হচ্ছে কয়লা। এতে উজাড় হচ্ছে বন। কয়লা তৈরির কারখানা থেকে নির্গত কালো ধোঁয়া নষ্ট করছে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য। এতে পরিবেশের ওপর পড়ছে বিরূপ প্রভাব, পশুপাখি হারাচ্ছে অভয়ারণ্য।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার রায়েদ ইউনিয়নের আমতলী এলাকার মিলন মিয়া পাঁচ বছর আগে তিনটি চুল্লি তৈরি করে গড়ে তোলেন অবৈধ কারখানাটি। বর্তমানে চারটি চুল্লিতে দিনরাত কাঠ পুড়িয়ে তৈরি করা হচ্ছে কয়লা। পরিবেশ অধিদপ্তর ও উপজেলার প্রশাসন বিভিন্ন সময়ে অভিযান চালিয়ে এ ধরনের অবৈধ কারখানাগুলোকে ভেঙে গুঁড়িয়ে দিলেও অদৃশ্য কারণে রয়ে যায় ওই কারখানাটি।
সরেজমিনে দেখা যায়, লাল মাটি, ইট ও কাদামাটি দিয়ে বিশেষ ধরনের চুল্লি তৈরি করে তাতে কাঠ পুড়িয়ে তৈরি করা হচ্ছে কয়লা। একেকটি চুল্লিতে পোড়ানো হয় শত শত মণ কাঠ। এক সপ্তাহ পরপর চুল্লির মুখ খুলে বের করা হয় ৩০০ থেকে ৩৫০ মণ কয়লা। পরে সেই কয়লা বস্তায় ভরে ঢাকার বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করা হয়। কাঁচা কাঠ পোড়ানোর কারণে চুল্লির ভেতরে অনেক ধোঁয়া উৎপন্ন হয়। সেই ধোঁয়া ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। এতে শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত নানা রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছেন স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে রায়েদ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শফিকুল হাকিম মোল্যা হিরণ বলেন, কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরি করায় পরিবেশ দূষণ হচ্ছে, এটা অবৈধ।
অবৈধ ওই কারখানার মালিক মিলন বলেন, ‘আমি দেড় বছর যাবৎ এখানে কয়লা তৈরির কারখানা চালু করেছি। এটি আমার শ্বশুরের জায়গা। কয়লা তৈরির কারখানাটির অনুমোদন নেই, তবে চুল্লির ওপরে টিনের চাল দিয়ে কয়লা উৎপাদন করছি। এতে করে পরিবেশ বা এলাকার মানুষের ক্ষতি হচ্ছে না।’
ইউএনও এ কে এম গোলাম মোর্শেদ খান বলেন, ‘ইতিমধ্যে কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরির বেশ কয়েকটি কারখানা ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছি। বন বিভাগের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। শিগগিরই অভিযান চালিয়ে আমতলী এলাকার অবৈধ ওই কারখানাটি বন্ধ করা হবে।’
গাজীপুরে কাপাসিয়ায় অবৈধভাবে গড়ে ওঠা কারখানায় বনের সবুজ কাঠ পুড়িয়ে তৈরি করা হচ্ছে কয়লা। এতে উজাড় হচ্ছে বন। কয়লা তৈরির কারখানা থেকে নির্গত কালো ধোঁয়া নষ্ট করছে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য। এতে পরিবেশের ওপর পড়ছে বিরূপ প্রভাব, পশুপাখি হারাচ্ছে অভয়ারণ্য।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার রায়েদ ইউনিয়নের আমতলী এলাকার মিলন মিয়া পাঁচ বছর আগে তিনটি চুল্লি তৈরি করে গড়ে তোলেন অবৈধ কারখানাটি। বর্তমানে চারটি চুল্লিতে দিনরাত কাঠ পুড়িয়ে তৈরি করা হচ্ছে কয়লা। পরিবেশ অধিদপ্তর ও উপজেলার প্রশাসন বিভিন্ন সময়ে অভিযান চালিয়ে এ ধরনের অবৈধ কারখানাগুলোকে ভেঙে গুঁড়িয়ে দিলেও অদৃশ্য কারণে রয়ে যায় ওই কারখানাটি।
সরেজমিনে দেখা যায়, লাল মাটি, ইট ও কাদামাটি দিয়ে বিশেষ ধরনের চুল্লি তৈরি করে তাতে কাঠ পুড়িয়ে তৈরি করা হচ্ছে কয়লা। একেকটি চুল্লিতে পোড়ানো হয় শত শত মণ কাঠ। এক সপ্তাহ পরপর চুল্লির মুখ খুলে বের করা হয় ৩০০ থেকে ৩৫০ মণ কয়লা। পরে সেই কয়লা বস্তায় ভরে ঢাকার বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করা হয়। কাঁচা কাঠ পোড়ানোর কারণে চুল্লির ভেতরে অনেক ধোঁয়া উৎপন্ন হয়। সেই ধোঁয়া ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। এতে শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত নানা রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছেন স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে রায়েদ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শফিকুল হাকিম মোল্যা হিরণ বলেন, কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরি করায় পরিবেশ দূষণ হচ্ছে, এটা অবৈধ।
অবৈধ ওই কারখানার মালিক মিলন বলেন, ‘আমি দেড় বছর যাবৎ এখানে কয়লা তৈরির কারখানা চালু করেছি। এটি আমার শ্বশুরের জায়গা। কয়লা তৈরির কারখানাটির অনুমোদন নেই, তবে চুল্লির ওপরে টিনের চাল দিয়ে কয়লা উৎপাদন করছি। এতে করে পরিবেশ বা এলাকার মানুষের ক্ষতি হচ্ছে না।’
ইউএনও এ কে এম গোলাম মোর্শেদ খান বলেন, ‘ইতিমধ্যে কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরির বেশ কয়েকটি কারখানা ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছি। বন বিভাগের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। শিগগিরই অভিযান চালিয়ে আমতলী এলাকার অবৈধ ওই কারখানাটি বন্ধ করা হবে।’
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত আইজিপি) মো. ইকবাল বাহারকে একটি হত্যা মামলায় আজ শনিবার কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুয়েল রানা তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ইকবাল বাহারকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে শাহিনুর বেগম নিহত হওয়ার ঘটনায় করা মামলায়...
২ দিন আগে১৩৩৭ সালের এক মে সন্ধ্যায়, লন্ডনের ওল্ড সেন্ট পল’স ক্যাথেড্রালের সামনে রক্তাক্ত এক হত্যাকাণ্ড ঘটে। জন ফোর্ড নামের এক ধর্মযাজককে একদল লোক ঘিরে ধরে কানের কাছে ও পেটে ছুরি মারে। ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
৪ দিন আগেশাকিব খান অভিনীত আলোচিত সিনেমা ‘তাণ্ডব’ পাইরেসির শিকার হয়েছে টেলিগ্রাম চ্যানেলের মাধ্যমে। এ ঘটনায় রাজধানীর বনানী থানায় দায়ের করা মামলায় ইউটিউবার টিপু সুলতানসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবির সাইবার ক্রাইম বিভাগ।
৫ দিন আগেপুলিশের চলমান বিশেষ অভিযানে রাজধানীসহ সারা দেশে আরও ১ হাজার ১৮০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ৮৪৮ এবং অন্যান্য অপরাধে জড়িত ৩৩২ জন।
১২ দিন আগে