নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মদন উপজেলার তিয়শ্রী এলাকায় ডালি নদীতে অবৈধভাবে বাঁধ দিয়ে মাছ শিকারের অভিযোগ পাওয়া গেছে স্থানীয় কিছু লোকের বিরুদ্ধে। তাঁদের দাবি, তিয়শ্রী এন এইচ খান একাডেমির কাছ থেকে তাঁরা এ নদী ইজারা নিয়েছেন। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসান বলেছেন, নদীতে বাঁধ দিয়ে মাছ শিকার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। আমরা দ্রুত এর ব্যবস্থা নিচ্ছি।
স্থানীয়রা বলছেন, এভাবে নদী বাঁধ দিয়ে মাছ শিকার করা হলে ভবিষ্যতে এ এলাকায় কোনো মাছ থাকবে না। এলাকায় মাছের আকাল দেখা দেবে।
এভাবে মাছ ধরা ঠিক না। এতে পোনা মাছও শেষ হয়ে যাবে। নদীতে বাঁধ দিয়ে প্রভাবশালীরা মাছ ধরে। এদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। এই অবৈধ মাছ নিধন বন্ধ করা দরকার।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক ব্যবসায়ী বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম ভাঙিয়ে একটি মহল লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। সরকার হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব। ডালি নদীতে বিষাক্ত ট্যাবলেট ব্যবহার করে মাছ শিকার করা হচ্ছে। এতে দিনে দিনে দেশীয় প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে।
এ বিষয়ে তিয়শ্রী এন এইচ খান একাডেমির প্রধান শিক্ষক আল মামুন তালুকদার বলেন, ‘আমরা এ নদীটি উপজেলা নির্বাহী কার্যালয় থেকে সমতা মৎস্যজীবী সমিতির নামে ১৪-১৫ হাজার টাকার বিনিময়ে লিজ নিই। আমাদের তো মাছ ধরার কথা। তাই কিছু লোক দিয়ে মাছ ধরাচ্ছি।’
মৎস্য শিকারি আলিম মিয়া জানান, ‘আমি তিয়শ্রী এন এইচ খান একাডেমির প্রধান শিক্ষক আল মামুন তালুকদারে কাছ থেকে এক লাখ পাঁচ হাজার টাকার বিনিময়ে এক সিজনের জন্য লিজ নিয়েছি। নদীতে বাঁধ দিয়ে শুকিয়ে মাছ শিকার করব এ শর্ত দিয়েই নদী লিজ নিয়েছি। এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক সবই জানেন।’
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসান বলেন, ‘নদীতে বাঁধ দিয়ে মাছ শিকার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। আমরা দ্রুত এর ব্যবস্থা নিচ্ছি।’ উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি মো. শাহনূর রহমান বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি অবগত হয়েছি। বিষয়টি দেখতে তিয়শ্রী ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তাকে পাঠিয়েছি।’
জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ বলেন, এ বিষয়টি অবগত নই। আপনার কাছ থেকেই জানলাম। এমনটা যদি হয়ে থাকে, তবে ওখানকার এসিল্যান্ড বা ইউএনওকে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বলব।
নেত্রকোনার মদন উপজেলার তিয়শ্রী এলাকায় ডালি নদীতে অবৈধভাবে বাঁধ দিয়ে মাছ শিকারের অভিযোগ পাওয়া গেছে স্থানীয় কিছু লোকের বিরুদ্ধে। তাঁদের দাবি, তিয়শ্রী এন এইচ খান একাডেমির কাছ থেকে তাঁরা এ নদী ইজারা নিয়েছেন। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসান বলেছেন, নদীতে বাঁধ দিয়ে মাছ শিকার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। আমরা দ্রুত এর ব্যবস্থা নিচ্ছি।
স্থানীয়রা বলছেন, এভাবে নদী বাঁধ দিয়ে মাছ শিকার করা হলে ভবিষ্যতে এ এলাকায় কোনো মাছ থাকবে না। এলাকায় মাছের আকাল দেখা দেবে।
এভাবে মাছ ধরা ঠিক না। এতে পোনা মাছও শেষ হয়ে যাবে। নদীতে বাঁধ দিয়ে প্রভাবশালীরা মাছ ধরে। এদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। এই অবৈধ মাছ নিধন বন্ধ করা দরকার।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক ব্যবসায়ী বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম ভাঙিয়ে একটি মহল লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। সরকার হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব। ডালি নদীতে বিষাক্ত ট্যাবলেট ব্যবহার করে মাছ শিকার করা হচ্ছে। এতে দিনে দিনে দেশীয় প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে।
এ বিষয়ে তিয়শ্রী এন এইচ খান একাডেমির প্রধান শিক্ষক আল মামুন তালুকদার বলেন, ‘আমরা এ নদীটি উপজেলা নির্বাহী কার্যালয় থেকে সমতা মৎস্যজীবী সমিতির নামে ১৪-১৫ হাজার টাকার বিনিময়ে লিজ নিই। আমাদের তো মাছ ধরার কথা। তাই কিছু লোক দিয়ে মাছ ধরাচ্ছি।’
মৎস্য শিকারি আলিম মিয়া জানান, ‘আমি তিয়শ্রী এন এইচ খান একাডেমির প্রধান শিক্ষক আল মামুন তালুকদারে কাছ থেকে এক লাখ পাঁচ হাজার টাকার বিনিময়ে এক সিজনের জন্য লিজ নিয়েছি। নদীতে বাঁধ দিয়ে শুকিয়ে মাছ শিকার করব এ শর্ত দিয়েই নদী লিজ নিয়েছি। এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক সবই জানেন।’
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসান বলেন, ‘নদীতে বাঁধ দিয়ে মাছ শিকার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। আমরা দ্রুত এর ব্যবস্থা নিচ্ছি।’ উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি মো. শাহনূর রহমান বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি অবগত হয়েছি। বিষয়টি দেখতে তিয়শ্রী ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তাকে পাঠিয়েছি।’
জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ বলেন, এ বিষয়টি অবগত নই। আপনার কাছ থেকেই জানলাম। এমনটা যদি হয়ে থাকে, তবে ওখানকার এসিল্যান্ড বা ইউএনওকে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বলব।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫