বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যা মামলার অন্যতম আসামি ও বানিয়াচং উপজেলার ৫ নম্বর দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জু কুমার দাসকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শহীদ পরিবারকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানান বানিয়াচং থানার ওসি মিজানুর রহমান।


হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে গ্রেপ্তার হওয়া এক আওয়ামী লীগের নেতা হাতকড়াসহ নৌকা থেকে লাফ দিয়ে পালিয়ে গেছেন। আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পালিয়ে যাওয়া আব্দুল মজিদ কাগাপাশা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবং একই ইউনিয়নের বাগাহাতা গ্রামের বাসিন্দা।

আঞ্চলিক রাজনীতির প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘মৌলভীবাজার একটি সীমান্তবর্তী জেলা। পার্শ্ববর্তী আসাম ও ত্রিপুরার সঙ্গে বাংলাদেশের ভালো সম্পর্ক ছিল। কিন্তু আসামে দীর্ঘদিন ধরে বাঙালিবিরোধী আন্দোলন চলছে। নাগরিকত্ব থেকে বাঙালি হিন্দু ও মুসলমানদের বঞ্চিত করা হচ্ছে। হিন্দুত্ববাদী মোদি সরকার মুসলমানদের

হবিগঞ্জে নিখোঁজের পাঁচ দিন পর হাওর থেকে রঙ্গিলা মিয়া নামে এক পাহারাদারের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শনিবার (১৯ জুলাই) দুপুরে বানিয়াচং উপজেলার সুবিদপুর হাওরে লাশটি ভাসমান অবস্থায় পাওয়া যায়।