বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন কেন্দ্রিক রাজধানীর মিরপুর ও ধানমন্ডি থানার পৃথক দুই হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আমীর হোসেন আমু ও সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুস সোবহান গোলাপকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাসুম মিয়া তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০ জুলাই রাত দেড়টার দিকে বাদীর শাহ আলী থানাধীন নিউ সি ব্লকের ১ নম্বর সেকশনের ২২ নম্বর রোডের ১১ নম্বর বাসায় পুলিশ, সেনাবাহিনী ও সাদা পোশাক পরা পুলিশ প্রবেশ করে। বাসার বিভিন্ন জিনিস তছনছ করে তারা বাদীর ছেলে শাহ আলী থানার ৯৩ নম্বর ওয়ার্ডের যুবদলের সেক্রেটারি আসিফ সিকদারকে আটক করে
তিনি বলেন, আজ বুধবার বেলা ১টা ১৩ মিনিটের দিকে মিরপুর সাড়ে ১১ এলাকায় কসমো স্কুলসংলগ্ন ছয়তলা ভবনের নিচতলায় স্বপ্ন সুপারশপের জেনারেটর কক্ষে আগুন লাগার খবর আসে। ফায়ার সার্ভিসের পল্লবী ফায়ার স্টেশনের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। বেলা ১টা ৩৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।
গতকাল রোববার রাত ১০টার দিকে মিরপুরের পশ্চিম মণিপুর এলাকায় সিরাজুল ইসলামের (৫৬) বাসায় ১০-১৫ জনের একটি দল ঢোকে। এই দলের সদস্যরা নিজেদের ছাত্রদল ও যুবদলের নেতা পরিচয় দেন। তাঁরা সিরাজুলের উদ্দেশে বলেন, ‘তুই আওয়ামী লীগ করিস, আওয়ামী ফ্যাসিস্টের লোক, তোরে পুলিশে ধরাইয়া দেব, বাঁচতে হলে...