অনলাইন ডেস্ক
দীর্ঘ তিন বছর ধরে চলা আলোচনার পর অবশেষে আজ বৃহস্পতিবার ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যুক্তরাজ্য সফরকালে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের উপস্থিতিতে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই চুক্তিতে ভারত যুক্তরাজ্যের বাজারে বিনা শুল্কে তৈরি পোশাক রপ্তানির সুযোগ পেয়েছে। চুক্তির ফলে বার্ষিক ৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
যুক্তরাজ্যের বাজারে ভারতীয় পোশাক, হোম টেক্সটাইল ও পাদুকা প্রবেশে এখন ৮-১২ শতাংশ শুল্ক দিতে হয়। আজকের চুক্তির পর এই শুল্ক বাতিল করা হবে। ফলে এখন থেকে বিনা শুল্কে এসব পণ্য রাপ্তানি করবে ভারত। যা ব্রিটিশ ক্রেতাদের জন্য এগুলোর দাম কমাবে। এতে ভারতের তিরুপুর, সুরাট ও লুধিয়ানার মতো পোশাক খাতসংশ্লিষ্ট অঞ্চলের রপ্তানিকারকেরা উপকৃত হবেন।
এ ছাড়া সোনা ও হীরার গয়না, ইমিটেশন গয়না শুল্কমুক্তভাবে যুক্তরাজ্যে প্রবেশ করবে, যা ভারতের ছোট ছোট উদ্যোক্তা ও বড় ব্র্যান্ডগুলোকে উৎসাহিত করবে। চামড়ার পণ্যও শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার পাবে।
খাদ্যপণ্য ও কৃষিপণ্যের মধ্যে বাসমতী চাল, চিংড়ি, চা ও মসলা (হলুদ, গোলমরিচ, এলাচ) যুক্তরাজ্যে এগুলোর দাম কমবে, যা ভারতীয় কৃষক ও রপ্তানিকারকদের জন্য উপকারী হবে।
প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের মধ্যে আমের পাল্প, আচার ও ডাল শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার পাবে, যা লাভের মার্জিন বাড়াবে। সামুদ্রিক মাছ ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য পণ্যে ২০ শতাংশ পর্যন্ত আমদানি শুল্ক শূন্যে নেমে আসবে, যা যুক্তরাজ্যের বাজারে ভারতীয় জেলেদের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করবে।
সার্বিকভাবে ৯৯ শতাংশ ভারতীয় পণ্যকে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার দেবে যুক্তরাজ্য, যা প্রায় পুরো দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যকে কভার করবে। এর অর্থ ব্রিটিশরা ভারত থেকে আমদানি করা পোশাক, জুতা ও বিভিন্ন খাদ্যপণ্য কম দামে পাবে।
চুক্তিটি ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কোনো উন্নত দেশের সঙ্গে ভারতের প্রথম বড় দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তি। অন্যদিকে যুক্তরাজ্যের জন্য ব্রেক্সিট থেকে বেরিয়ে আসার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য চুক্তিগুলোর মধ্যে একটি। যুক্তরাজ্য ২০১৬ সালে ইইউ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পক্ষে ভোট দেয় এবং আনুষ্ঠানিকভাবে ২০২০ সালে এই জোট ত্যাগ করে।
দীর্ঘ তিন বছর ধরে চলা আলোচনার পর অবশেষে আজ বৃহস্পতিবার ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যুক্তরাজ্য সফরকালে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের উপস্থিতিতে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই চুক্তিতে ভারত যুক্তরাজ্যের বাজারে বিনা শুল্কে তৈরি পোশাক রপ্তানির সুযোগ পেয়েছে। চুক্তির ফলে বার্ষিক ৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
যুক্তরাজ্যের বাজারে ভারতীয় পোশাক, হোম টেক্সটাইল ও পাদুকা প্রবেশে এখন ৮-১২ শতাংশ শুল্ক দিতে হয়। আজকের চুক্তির পর এই শুল্ক বাতিল করা হবে। ফলে এখন থেকে বিনা শুল্কে এসব পণ্য রাপ্তানি করবে ভারত। যা ব্রিটিশ ক্রেতাদের জন্য এগুলোর দাম কমাবে। এতে ভারতের তিরুপুর, সুরাট ও লুধিয়ানার মতো পোশাক খাতসংশ্লিষ্ট অঞ্চলের রপ্তানিকারকেরা উপকৃত হবেন।
এ ছাড়া সোনা ও হীরার গয়না, ইমিটেশন গয়না শুল্কমুক্তভাবে যুক্তরাজ্যে প্রবেশ করবে, যা ভারতের ছোট ছোট উদ্যোক্তা ও বড় ব্র্যান্ডগুলোকে উৎসাহিত করবে। চামড়ার পণ্যও শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার পাবে।
খাদ্যপণ্য ও কৃষিপণ্যের মধ্যে বাসমতী চাল, চিংড়ি, চা ও মসলা (হলুদ, গোলমরিচ, এলাচ) যুক্তরাজ্যে এগুলোর দাম কমবে, যা ভারতীয় কৃষক ও রপ্তানিকারকদের জন্য উপকারী হবে।
প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের মধ্যে আমের পাল্প, আচার ও ডাল শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার পাবে, যা লাভের মার্জিন বাড়াবে। সামুদ্রিক মাছ ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য পণ্যে ২০ শতাংশ পর্যন্ত আমদানি শুল্ক শূন্যে নেমে আসবে, যা যুক্তরাজ্যের বাজারে ভারতীয় জেলেদের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করবে।
সার্বিকভাবে ৯৯ শতাংশ ভারতীয় পণ্যকে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার দেবে যুক্তরাজ্য, যা প্রায় পুরো দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যকে কভার করবে। এর অর্থ ব্রিটিশরা ভারত থেকে আমদানি করা পোশাক, জুতা ও বিভিন্ন খাদ্যপণ্য কম দামে পাবে।
চুক্তিটি ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কোনো উন্নত দেশের সঙ্গে ভারতের প্রথম বড় দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তি। অন্যদিকে যুক্তরাজ্যের জন্য ব্রেক্সিট থেকে বেরিয়ে আসার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য চুক্তিগুলোর মধ্যে একটি। যুক্তরাজ্য ২০১৬ সালে ইইউ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পক্ষে ভোট দেয় এবং আনুষ্ঠানিকভাবে ২০২০ সালে এই জোট ত্যাগ করে।
যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক আরোপের হুমকি বাংলাদেশকে এমন এক বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিল, যা ছিল অর্থনীতির জন্য ভয়াবহ এক সতর্কসংকেত। শেষ পর্যন্ত যদি এই শুল্কহার ১৫ শতাংশ কমিয়ে ২০ শতাংশে নির্ধারণ না করা হতো, বরং তা প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় আরও বেশি হতো। তবে এর অভিঘাত হতো বহুমাত্রিক ও ব্যাপক।
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক ৩৫ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশে নামিয়ে আনায় দেশের পুঁজিবাজারে নতুন করে প্রাণ ফিরে এসেছে। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে গতকাল রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পাশাপাশি লেনদেনেও বড় উত্থান হয়েছে। লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে প্রায় এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ হয়
৮ ঘণ্টা আগেবিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ২ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন (২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ) ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৩০ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা (প্রতি ডলা
৮ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতকে ঝুঁকিনির্ভর তদারকির আওতায় আনতে এবং আর্থিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে ‘সুপারভাইজরি পলিসি অ্যান্ড কো-অর্ডিনেশন ডিপার্টমেন্ট’ (এসপিসিডি) নামে একটি নতুন বিভাগ চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
১১ ঘণ্টা আগে