নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া বাসমতী চালকে ‘পাকিস্তানের পণ্য’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে বলে দাবি করেছে পাকিস্তান। তবে পাকিস্তানের এই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত। ভারতীয় কর্মকর্তারা বলছেন, নিউজিল্যান্ডে যে বাসমতী চাল পাওয়া যায়, তাতে ইতিমধ্যে ভারতের লোগো মার্ক নিবন্ধন রয়েছে। অন্যদিকে পাকিস্তানের এমন কোনো নিবন্ধন নেই। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ভারতের কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্য রপ্তানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বা এপিইডিএ বিভিন্ন দেশে বাসমতী চালের নাম ও লোগো-সংক্রান্ত নিবন্ধন ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কাজ করে। এই প্রতিষ্ঠানের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘কিছু প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, বাসমতী চালের মালিকানা নিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পাকিস্তান জিতেছে। কিন্তু এটি সত্য নয়।’
ওই কর্মকর্তা আরও জানান, নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ায় জমা দেওয়া এপিইডিএর আবেদনগুলো এখনো সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালে বিবেচনাধীন রয়েছে এবং এখন পর্যন্ত নিউজিল্যান্ড বা অস্ট্রেলিয়ায় পাকিস্তানের কোনো ট্রেডমার্ক নিবন্ধন মঞ্জুর করা হয়নি।
অন্যদিকে, পাকিস্তান দাবি করেছে নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ায় বাসমতী চালের মালিকানা নিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে তাদের দাবি স্বীকৃতি পেয়েছে। তবে ভারতীয় কর্মকর্তারা এই দাবিকে ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছেন।
এপিইডিএ ইতিমধ্যে নিউজিল্যান্ডে বাসমতী চালের জন্য লোগো মার্ক নিবন্ধন করেছে, যা পাকিস্তানের নেই। এ ছাড়া, অস্ট্রেলিয়ায় বাসমতী চালের নাম ও লোগো সনদ ট্রেডমার্ক নিবন্ধনের জন্য এপিইডিএর আবেদন এখনো বিবেচনাধীন রয়েছে।
বাসমতী চাল বিশ্বব্যাপী একটি জনপ্রিয় ও মূল্যবান পণ্য। ভারত ও পাকিস্তান উভয়ই এই চালের উৎপাদন ও রপ্তানিতে অগ্রগণ্য। গত কয়েক বছর ধরে বাসমতী চালের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) ট্যাগ ও ট্রেডমার্ক নিয়ে দুই দেশের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে।
ভারতের মতে, বাসমতী চালের উৎপত্তি ও ঐতিহ্য ভারতের সঙ্গে জড়িত এবং এটি ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ কৃষিপণ্য। অন্যদিকে, পাকিস্তানও বাসমতী চালের উৎপাদন ও রপ্তানিতে তাদের ভূমিকা দাবি করে আসছে।
ভারতীয় কর্মকর্তারা বলেছেন, পাকিস্তানের দাবি ভিত্তিহীন এবং বাসমতী চালের মালিকানা নিয়ে ভারতের আইনি অধিকার সুপ্রতিষ্ঠিত। নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার কোথাও পাকিস্তানের কোনো আবেদন মঞ্জুর করা হয়নি।
নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া বাসমতী চালকে ‘পাকিস্তানের পণ্য’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে বলে দাবি করেছে পাকিস্তান। তবে পাকিস্তানের এই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত। ভারতীয় কর্মকর্তারা বলছেন, নিউজিল্যান্ডে যে বাসমতী চাল পাওয়া যায়, তাতে ইতিমধ্যে ভারতের লোগো মার্ক নিবন্ধন রয়েছে। অন্যদিকে পাকিস্তানের এমন কোনো নিবন্ধন নেই। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ভারতের কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্য রপ্তানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বা এপিইডিএ বিভিন্ন দেশে বাসমতী চালের নাম ও লোগো-সংক্রান্ত নিবন্ধন ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কাজ করে। এই প্রতিষ্ঠানের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘কিছু প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, বাসমতী চালের মালিকানা নিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পাকিস্তান জিতেছে। কিন্তু এটি সত্য নয়।’
ওই কর্মকর্তা আরও জানান, নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ায় জমা দেওয়া এপিইডিএর আবেদনগুলো এখনো সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালে বিবেচনাধীন রয়েছে এবং এখন পর্যন্ত নিউজিল্যান্ড বা অস্ট্রেলিয়ায় পাকিস্তানের কোনো ট্রেডমার্ক নিবন্ধন মঞ্জুর করা হয়নি।
অন্যদিকে, পাকিস্তান দাবি করেছে নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ায় বাসমতী চালের মালিকানা নিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে তাদের দাবি স্বীকৃতি পেয়েছে। তবে ভারতীয় কর্মকর্তারা এই দাবিকে ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছেন।
এপিইডিএ ইতিমধ্যে নিউজিল্যান্ডে বাসমতী চালের জন্য লোগো মার্ক নিবন্ধন করেছে, যা পাকিস্তানের নেই। এ ছাড়া, অস্ট্রেলিয়ায় বাসমতী চালের নাম ও লোগো সনদ ট্রেডমার্ক নিবন্ধনের জন্য এপিইডিএর আবেদন এখনো বিবেচনাধীন রয়েছে।
বাসমতী চাল বিশ্বব্যাপী একটি জনপ্রিয় ও মূল্যবান পণ্য। ভারত ও পাকিস্তান উভয়ই এই চালের উৎপাদন ও রপ্তানিতে অগ্রগণ্য। গত কয়েক বছর ধরে বাসমতী চালের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) ট্যাগ ও ট্রেডমার্ক নিয়ে দুই দেশের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে।
ভারতের মতে, বাসমতী চালের উৎপত্তি ও ঐতিহ্য ভারতের সঙ্গে জড়িত এবং এটি ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ কৃষিপণ্য। অন্যদিকে, পাকিস্তানও বাসমতী চালের উৎপাদন ও রপ্তানিতে তাদের ভূমিকা দাবি করে আসছে।
ভারতীয় কর্মকর্তারা বলেছেন, পাকিস্তানের দাবি ভিত্তিহীন এবং বাসমতী চালের মালিকানা নিয়ে ভারতের আইনি অধিকার সুপ্রতিষ্ঠিত। নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার কোথাও পাকিস্তানের কোনো আবেদন মঞ্জুর করা হয়নি।
সরকার কর ও শুল্কছাড়ের মাধ্যমে বাজারে পণ্যের দাম কমানোর চেষ্টা করলেও তা কার্যত সাধারণ ভোক্তার দামের বোঝা কমাতে পারেনি। গত অর্থবছরে ভোজ্যতেল, মোবাইল ফোন, পোলট্রি, ফ্রিজ, এসি উৎপাদনের উপকরণসহ বিভিন্ন খাতে কোটি কোটি টাকা শুল্কছাড় দেওয়া হয়েছে। সরকারের যুক্তি ছিল, এতে ভোক্তারা কম দামে পণ্য পাবে।
১ ঘণ্টা আগেদেশের বিমা খাত ডিজিটালাইজেশনে ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার তুলনায় পিছিয়ে রয়েছে। তবে গত বছর পিছিয়ে থাকা নেপাল এখন বাংলাদেশের সমপর্যায়ে পৌঁছেছে। গতকাল বুধবার ‘বিমা খাতের আধুনিকায়নে প্রযুক্তির ব্যবহার’ শীর্ষক কর্মশালায় এসব তথ্য তুলে ধরেন চার্টার্ড লাইফ ইনস্যুরেন্সের সাবেক মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে পরিবেশবান্ধব সবুজ কারখানার সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। গত এক মাসে ১০টি কারখানা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিলের ‘লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন’ (লিড) সনদ পেয়েছে। এর মধ্যে সর্বশেষ গতকাল বুধবার একসঙ্গে পাঁচটি কারখানা নতুন সনদ অর্জন করেছে।
১ ঘণ্টা আগেবাজারে আবারও হঠাৎ লাফিয়ে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। কোনো উৎসব বা উপলক্ষ না থাকা সত্ত্বেও এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিপ্রতি ২৫-৩০ টাকা বেড়েছে। এতে সাধারণ ক্রেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের অভিযোগ, বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়ানো হচ্ছে। তবে ব্যবসায়ীদের দাবি, টানা বৃষ্টিপাত ও মৌসুমের শেষ দিকে...
২ ঘণ্টা আগে